শেখ সেলিমের থাবড়া এবং সোহেল তাজ
সোহেল তাজ শেখ সেলিমের থাবড়া খেয়ে বাংলাদেশ থেকে চলে গিয়েছিলো...জাগো মনে নাই তাগোরে মনে করাইয়া দিলাম
১৯৭১ সালে ফরিদপুর শহরে ধর্ষণ, হত্যা, লুটের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে মুসা বিন শমসেরের নামে, যে ‘নুলা মুসা’ নামে ফরিদপুরে পরিচিত ছিল। পাকিস্তানী সৈন্যদের সাথে প্রত্যক্ষভাবে এই মুসা এসব অপকর্ম করে।
১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলে ‘দৈনিক জনকণ্ঠে’ এসব অপকর্মের বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরেন জনকন্ঠের ফরিদপুর সংবাদদাতা প্রবীর সিকদার। এজন্য নুলা মুসা বাহিনী প্রবীর সিকদারকে হত্যার উদ্দেশে হামলা চালায়। প্রবীর সিকদার বেঁচে গেলেও একটি পা হারিয়ে আজীবনের জন্য পঙ্গু হয়ে যান।
সেই চিহ্নিত রাজাকারের মেয়েকে পুত্রবধু করে এনেছিলো শেখ হাসিনার ফুফাতো ভাই শেখ ফজলুল করিম সেলিম। এই মুসার জন্যই শেখ সেলিম স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজকে চড় মারেন; যার কারনে সোহেল রাগে অভিমানে মন্ত্রীত্ব থেকে ইস্তফা দিয়ে সোজা আমেরিকা চলে যান ।
·
সোহেল তাজ শেখ সেলিমের থাবড়া খেয়ে বাংলাদেশ থেকে চলে গিয়েছিলো...জাগো মনে নাই তাগোরে মনে করাইয়া দিলাম
১৯৭১ সালে ফরিদপুর শহরে ধর্ষণ, হত্যা, লুটের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে মুসা বিন শমসেরের নামে, যে ‘নুলা মুসা’ নামে ফরিদপুরে পরিচিত ছিল। পাকিস্তানী সৈন্যদের সাথে প্রত্যক্ষভাবে এই মুসা এসব অপকর্ম করে।
১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলে ‘দৈনিক জনকণ্ঠে’ এসব অপকর্মের বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরেন জনকন্ঠের ফরিদপুর সংবাদদাতা প্রবীর সিকদার। এজন্য নুলা মুসা বাহিনী প্রবীর সিকদারকে হত্যার উদ্দেশে হামলা চালায়। প্রবীর সিকদার বেঁচে গেলেও একটি পা হারিয়ে আজীবনের জন্য পঙ্গু হয়ে যান।
সেই চিহ্নিত রাজাকারের মেয়েকে পুত্রবধু করে এনেছিলো শেখ হাসিনার ফুফাতো ভাই শেখ ফজলুল করিম সেলিম। এই মুসার জন্যই শেখ সেলিম স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজকে চড় মারেন; যার কারনে সোহেল রাগে অভিমানে মন্ত্রীত্ব থেকে ইস্তফা দিয়ে সোজা আমেরিকা চলে যান ।
·
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন