ধীরে ধীরে দাদাদের হাতে চলে যাচ্ছে বড় বড় ব্যবসা
আবুল মতলুব আহমেদের অফিসে মোহনদাস গান্ধী এর একটা মূর্তি আছে। এটা সে ইন্ডিয়া থেকে টাটা এর বড়সড় লোকেরা আসার সময় রাখেনা, সব সময়ই রাখে। অনেকটা কে তার আইডল, সেটা প্রচার করার জন্য স্ট্রং ভিজুয়াল।
টাটা এর দালালী করে এখন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ব্যবসায়ী সংগঠন এফবিসিসিআই এর প্রধান হয়েছে সে।
অন্যদিকে ভারতকে মংলা আর কুষ্টিয়ায় দুটা স্পেসাল ইকোনমিক জোন (এসইজেড) করার অনুমতি দিচ্ছে সরকার। এরপরে ১২ বছর ট্যাক্স হলিডে, বিনা ভ্যাটে বিদ্যুৎ, গ্যাস, ইনকাম ট্যাক্স এক্সেম্পশন, ইফ্লুয়েন্ট প্ল্যান্ট বানাইলে ৫০% সাবসিডি, এইসব সহ আরও অনেক সুবিধা পাবে ইন্ডিয়ানরা। ফলে আমাদের সস্তা লেবার দিয়ে, আমাদের ইনফ্রাস্ট্রাকচার ব্যবহার করে এখানে উৎপাদিত পণ্য ভারতে নিয়ে এরাই সস্তায় বিক্রি করবে, যেটা একই সুবিধা দিলে বাংলাদেশী কোম্পানিও করতে পারতো ! অথচ অসংখ্য দেশী কোম্পানি এখনও বিদ্যুৎ আর গ্যাসের লাইনের জন্য বসে আছে !
ভাবছেন এসব সিদ্ধান্ত কেমনে আসছে ? আসছে কারণ ২২ জন অতিরিক্ত সচিবের মধ্যে যখন ১৪ জন হিন্দু হয়, তাও স্বরাষ্ট্র, জনপ্রশাসন, শিক্ষা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ইত্যাদি মন্ত্রনালয়ে, তখন দেশের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে ভারতের স্বার্থের প্রতি আনুগত্য তো একমাত্র ডিসাইডিং ফ্যাক্টর হবেই !!
উল্লেখ্য, এসইজেড এর অনুমতি দেওয়ার কর্তৃপক্ষ Bangladesh Economic Zones Authority (BEZA) এর নির্বাহী চ্যায়ারম্যান পবন চৌধুরী ও একজন হিন্দু ! এক্সেকিউটিভ বডি এর আরেকজন হচ্ছেন জগদীশ রায়। এরা যে কোন জগদীশের রায়ে চলে, সেটা বলাই বাহুল্য !!
বাংলাদেশ আর মোটেও নাই বাংলাদেশীদের হাতে। কিছু মুসলিম নামধারী ক্রিপ্টো হিন্দু আর কিছু হিন্দুর পেটে চলে গেছে এই দেশ !! জয় হিন্দ !
বি দ্রঃ ভারতেও হাজার খানেক এসইজেড আছে, কিন্তু সবই দেশী কোম্পানি এর মালিকানায়, নাইলে ফরেন সাবসিডিয়ারী, যেমন নকিয়া ইন্ডিয়ার মালিকানায়--- এভাবে সকল স্বত্ব ত্যাগ করিয়া দাদাদের চরণ তলে দেওয়া না ?
·
আবুল মতলুব আহমেদের অফিসে মোহনদাস গান্ধী এর একটা মূর্তি আছে। এটা সে ইন্ডিয়া থেকে টাটা এর বড়সড় লোকেরা আসার সময় রাখেনা, সব সময়ই রাখে। অনেকটা কে তার আইডল, সেটা প্রচার করার জন্য স্ট্রং ভিজুয়াল।
টাটা এর দালালী করে এখন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ব্যবসায়ী সংগঠন এফবিসিসিআই এর প্রধান হয়েছে সে।
অন্যদিকে ভারতকে মংলা আর কুষ্টিয়ায় দুটা স্পেসাল ইকোনমিক জোন (এসইজেড) করার অনুমতি দিচ্ছে সরকার। এরপরে ১২ বছর ট্যাক্স হলিডে, বিনা ভ্যাটে বিদ্যুৎ, গ্যাস, ইনকাম ট্যাক্স এক্সেম্পশন, ইফ্লুয়েন্ট প্ল্যান্ট বানাইলে ৫০% সাবসিডি, এইসব সহ আরও অনেক সুবিধা পাবে ইন্ডিয়ানরা। ফলে আমাদের সস্তা লেবার দিয়ে, আমাদের ইনফ্রাস্ট্রাকচার ব্যবহার করে এখানে উৎপাদিত পণ্য ভারতে নিয়ে এরাই সস্তায় বিক্রি করবে, যেটা একই সুবিধা দিলে বাংলাদেশী কোম্পানিও করতে পারতো ! অথচ অসংখ্য দেশী কোম্পানি এখনও বিদ্যুৎ আর গ্যাসের লাইনের জন্য বসে আছে !
ভাবছেন এসব সিদ্ধান্ত কেমনে আসছে ? আসছে কারণ ২২ জন অতিরিক্ত সচিবের মধ্যে যখন ১৪ জন হিন্দু হয়, তাও স্বরাষ্ট্র, জনপ্রশাসন, শিক্ষা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ইত্যাদি মন্ত্রনালয়ে, তখন দেশের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে ভারতের স্বার্থের প্রতি আনুগত্য তো একমাত্র ডিসাইডিং ফ্যাক্টর হবেই !!
উল্লেখ্য, এসইজেড এর অনুমতি দেওয়ার কর্তৃপক্ষ Bangladesh Economic Zones Authority (BEZA) এর নির্বাহী চ্যায়ারম্যান পবন চৌধুরী ও একজন হিন্দু ! এক্সেকিউটিভ বডি এর আরেকজন হচ্ছেন জগদীশ রায়। এরা যে কোন জগদীশের রায়ে চলে, সেটা বলাই বাহুল্য !!
বাংলাদেশ আর মোটেও নাই বাংলাদেশীদের হাতে। কিছু মুসলিম নামধারী ক্রিপ্টো হিন্দু আর কিছু হিন্দুর পেটে চলে গেছে এই দেশ !! জয় হিন্দ !
বি দ্রঃ ভারতেও হাজার খানেক এসইজেড আছে, কিন্তু সবই দেশী কোম্পানি এর মালিকানায়, নাইলে ফরেন সাবসিডিয়ারী, যেমন নকিয়া ইন্ডিয়ার মালিকানায়--- এভাবে সকল স্বত্ব ত্যাগ করিয়া দাদাদের চরণ তলে দেওয়া না ?
·
একদম ঠিক কথা
উত্তরমুছুন