লেখিকা বন্ধু Mahmuda Akhter গত পরশু আমার স্ট্যাটাসের নিচে কমেন্ট করেছেন এভাবে... ‘’Mahmuda Akhter আপনার মধ্যে স্মৃতি কাতরতা লক্ষ্যণীয়। বেশ কিছুদিন ধরে আপনি অতীত
নিয়ে স্মৃতিচারণ করেই যাচ্ছেন। পড়তে খারাপ লাগছে না। অতীত সবসময়ই মধুময়।
তাই বলে শুধু অতীত নিয়ে থাকলে তো চলবে না !’’
সত্যি বলতে কি আমি লেখালেখি করবো এই ইচ্ছা ছাত্র জীবন থেকেই ছিলো । আর পেশা হিসেবে আমার ভালো লাগতো, সাংবাদিকতা, অধ্যাপনা অথবা বিসিএস ক্যাডারভুক্ত চৌকস ডিপ্লম্যাট হওয়া ।
ইন্টার মেডিয়েট জীবনে আর্মি অফিসার হওয়ার স্বপ্ন ছিলো । ২০/২৫ টা পরীক্ষায় পাস করে আইএসএসবি থেকে শেষ দিন অর্থাৎ প্রেসিডেন্সিয়াল ভাইভাতে বাদ পড়েছিলাম । এরপর ডিপ্লম্যাট হবো বলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে পড়েছিলাম । কিন্তু একটা বিশেষ ঘটনায় হঠাৎ সিদ্ধান্তে আমি ইউরোপ চলে যাই । সেই থেকে জীবনের মোড় ঘুরে যায় । কিন্তু লেখা পড়ার সংস্পর্শে ছিলাম সবসময় । ৭ বছরের ইউরোপিয়ান জীবনে নিউজ ইউক ও টাইম আমার বাসায়ই আসতো । লন্ডনের টেলিগ্রাফ, সানডে টাইমস, ইন্ডিপেনডেন্ট, গার্ডিয়ান, প্যারিস থেকে প্রকাশিত ইন্টারন্যাশনাল হেরাল্ড ট্রিবিউন প্রায় নিয়মিত পড়তাম । বাংলাদেশের যায়যায়দিন আমি লন্ডন থেকে এনে পড়তাম। প্রথম দিকে ভিয়েনায় যায়যায়দিন পাওয়া যেত না । আর বাংলা গল্প উপন্যাস, কবিতা,প্রবন্ধ খুব পড়তাম । আর ঘুরতাম ইচ্ছা মতো ।
আজ এই দেশ তো কাল ওই দেশ । শুধু জীবিকা অর্জনের জন্য দৈনিক ৮ ঘন্টা চাকরি করতাম । লন্ডনের ‘জাগরনে’ দুই তিনটা লেখা লিখলাম । ঢাকা থেকে প্রকাশিত এনায়েত উল্লাহ খান সম্পাদিত ইংরেজি সাপ্তাহিক ‘ঢাকা কুরিয়ার’এ কয়েকটা চিঠি লিখেছিলাম ইংরেজিতে । ছাপাও হয়েছিলো ।
সেই থেকে লেখালেখি করার ভুত চাপলো মাথায় । এক সময় আমেরিকায় গিয়ে ‘সাপ্তাহিক প্রবাসী’ ‘সাপ্তাহিক ঠিকানা’ ‘সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা’ ‘সাপ্তাহিক সংবাদ’ সবগুলোতেই লিখলাম । কখনো কবিতা, কখনো গল্প, কখনো প্রবন্ধ, কখনো ফিচার, কখনো রাজনৈতিক কলাম । টাইম আর নিউজ উইকের গ্রাহক ছিলাম । বাসায় পেতাম । ‘নিউ ইয়র্ক টাইমস’, ‘ওয়াশিংটন পোষ্ট’ , ‘ইউএসএ টুডে’, ‘নিউ ইয়র্ক পোষ্ট’, ‘লস এঞ্জেলেস টাইমস’ পড়া হতো প্রায়ই । এক সময় শুরু করলাম ‘সাপ্তাহিক যায়যায়দিনে’ লেখা ।
যায়যায়দিনের ১৯৯৬ সালের ভালোবাসা সংখ্যায় প্রকাশিত হলো আমেরিকার প্রেক্ষাপটে আমার নিজের প্রেম নিয়ে প্রথম গল্প ‘জন্ম থেকে জ্বলছি’ ।
এরপর ২০০৪ সাল পর্যন্ত যায়যায়দিনেই লিখলাম । সাহস বাড়লো । হাতও ম্যাচিউরড হলো । যায়যায়দিন টিমের সঙ্গে আমার পারিবারিক সম্পর্ক ছিলো । একদিন অফিসে ফোন করায় গবেষণা সহকারি সজিব ওনাসিস আমাকে বললেন, মন্টু ভাই, যায়যায়দিন দৈনিক হচ্ছে । আমি বললাম, তাহলে আমি দেশে চলে আসবো । আমাকে যায়যায়দিনে কাজ করার সুযোগ দিবা ? সজিব বলেছিলো, কি বলেন মন্টু ভাই! আপনি ২৬ টা দেশ ভ্রমন করেছেন । বিশাল অভিজ্ঞতা । তাছাড়া যায়যায়দিনে আপনার লেখা ইয়াংদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পাঠকপ্রিয়। আমি বললাম, দেশে চলে আসবো । সাংবাদিকতা করবো । একটা নির্দিষ্ট পেশায় জড়িত থাকবো । এখানে যেসব কাজ করি তা পেশাদার কাজ না ।
তারপর আমি শফিক রেহমানের সঙ্গে কথা বলি । তিনি আমাকে দেশে ফিরতে যুক্তি দিয়ে নিরুৎসাহিত করেছিলেন । তবু আমি চলে আসি । সাংবাদিকতা আর লেখালেখি করবো বলে দেশে এসে সাংবাদিকতার উপর ১ বছরের একটা পোষ্ট গ্র্যাজুয়েশন ডিপ্লোমাও করেছিলাম ‘বিজেম’ থেকে । তিন মাসের একটা সার্টিফিকেট কোর্সও করেছিলাম টেলিভিশন সাংবাদিকতার উপর ।
কিন্তু ১/১১ সব কিছু বদলে দেয়। শফিক রেহমান থেকে যায়যায়দিন কেড়ে নেয়া হয়। এ দেশে যে সব জায়গায় তেল দিতে হয় তা আমার জানা ছিলো না । আমার অযোগ্যতা আমি তেল দিতে পারি না । স্বার্থের জন্য কম্প্রোমাইজ করতে পারিনা । মাঝে মাঝে মনে হয় এদেশে সাংবাদিকতা করার জন্য আমি ওভার কোয়ালিফাইড । তাই আমার সিভি দেখে কেউ চাকরি দেয় না । এদেশে সাংবাদিকরাও ঘুষ খায় !
আর আমার লেখা অতীতমুখি নয় । এসব আমার আত্মজৈবনিকমুলক লেখা । বড় বড় লেখকরা আত্মজীবনী লিখে বড় বই আকারে । যেমন কবি শামসুর রহমান লিখেছেন ‘কালের ধুলোয় লেখা’ হুমায়ুন আহমেদ লিখেছেন ‘আমার ছেলেবেলা’। আমি ছোট মানুষ । তাই আমি আমার কথাগুলো ছোট করেই ফেসবুকে লিখি ।
আপনি বন্ধু একটু বেখায়ালি । ২০১৪ থেকে আমার টাইলাইন দেখলে দেখবেন আমি পাঁচমিশালি লেখা লিখি । বিদেশের কথাই বেশি লিখি । সেগুলো লিখতেই আমার বেশি ভালো লাগে । আর নতুন করে কিছু করতে ইচ্ছা করে না বা আমার এখানে অ্যাডজাস্ট হয় না । আরো অনেক কথা আছে । পরে বলবো এক সময় ।
নতুন কি লিখবো বলুন মাহমুদা? এদেশের জীবনযাপন লেখার মতো নয় । এদেশের মানুষ মানবেতর জীবন যাপন করে । বিদ্যুৎ আছে তো ইন্টারনেট কানেকশন প্রবলেম । ৩জি বেচে ২জিও দেয় না । স্যাটেলাইট টিভি এই আছে এই নেই । সড়ক দুর্ঘটনায় ২১ জন নিহত, পাঁচ বছরের কিশোরী ধর্ষণ, শিক্ষা ক্ষেত্রে দুর্নীতি, সাদা পোশাকে পুলিশ ধরে নিয়ে গেছে, ক্রস ফায়ারে নিহত, রাজধানীতে তীব্র যানজট , স্বামীকে ছাড়িয়ে নিতে এসে থানায় গৃহবধু ধর্ষণ, ডেস্টিনি গ্রুপের হাজার কোটি টাকা আত্মসাত-গ্রাহকের মাথায় হাত, বিসমিল্লাহ গ্রুপের হাজার হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি, সোনালী ব্যাংকের ছয় হাজার কোটি টাকা লোপাট, বাংলাদেশের ব্যাংকের হাজার হাজার কোটি টাকা চুরি-বিদেশে পাচার, শেয়ার বাজার ধ্বস- বিনিয়োগ কারীদের অনেকেই আত্মহত্যা করেছে , লঞ্চ ডুবিতে ৭০ জন নিহত, তনু হত্যার বিচার আজো হয়নি, সাগর-রুনি হারিয়ে গেছে, বিএএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র হবেই, যৌতুকের জন্য স্ত্রী খুন, স্ত্রীর পরকিয়ার বলি স্বামী জাহেদ, নরেন্দ্র মোদির ভাষণ এদেশের টিভিতে প্রচার হয়, ট্রানসিট ইস্যু,দেশে গনতন্ত্র নেই, ডাক্তারের অবহেলায় রোগীর মৃত্যু, বন্ধুবন্ধুকে না মানলে আখেরাতে বেহেশত পাবেন না,(চট্রগ্রামের মেয়র মহিউদ্দিন চৌধুরী), ভূমিকম্পের জন্য বিএনপি জামাত দায়ী (হাছান মাহমুদ)পুলিশের বেপোরোয়া চাঁদাবাজি, জঙ্গি দমনের নামে বিএনপির ছেলেদের বেছে বেছে ধরা হচ্ছে । এসবই প্রতিদিনের পত্রিকার নিউজ । এসব নিয়ে লিখতে ভালো লাগে না ।
সত্যি বলতে কি আমি লেখালেখি করবো এই ইচ্ছা ছাত্র জীবন থেকেই ছিলো । আর পেশা হিসেবে আমার ভালো লাগতো, সাংবাদিকতা, অধ্যাপনা অথবা বিসিএস ক্যাডারভুক্ত চৌকস ডিপ্লম্যাট হওয়া ।
ইন্টার মেডিয়েট জীবনে আর্মি অফিসার হওয়ার স্বপ্ন ছিলো । ২০/২৫ টা পরীক্ষায় পাস করে আইএসএসবি থেকে শেষ দিন অর্থাৎ প্রেসিডেন্সিয়াল ভাইভাতে বাদ পড়েছিলাম । এরপর ডিপ্লম্যাট হবো বলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে পড়েছিলাম । কিন্তু একটা বিশেষ ঘটনায় হঠাৎ সিদ্ধান্তে আমি ইউরোপ চলে যাই । সেই থেকে জীবনের মোড় ঘুরে যায় । কিন্তু লেখা পড়ার সংস্পর্শে ছিলাম সবসময় । ৭ বছরের ইউরোপিয়ান জীবনে নিউজ ইউক ও টাইম আমার বাসায়ই আসতো । লন্ডনের টেলিগ্রাফ, সানডে টাইমস, ইন্ডিপেনডেন্ট, গার্ডিয়ান, প্যারিস থেকে প্রকাশিত ইন্টারন্যাশনাল হেরাল্ড ট্রিবিউন প্রায় নিয়মিত পড়তাম । বাংলাদেশের যায়যায়দিন আমি লন্ডন থেকে এনে পড়তাম। প্রথম দিকে ভিয়েনায় যায়যায়দিন পাওয়া যেত না । আর বাংলা গল্প উপন্যাস, কবিতা,প্রবন্ধ খুব পড়তাম । আর ঘুরতাম ইচ্ছা মতো ।
আজ এই দেশ তো কাল ওই দেশ । শুধু জীবিকা অর্জনের জন্য দৈনিক ৮ ঘন্টা চাকরি করতাম । লন্ডনের ‘জাগরনে’ দুই তিনটা লেখা লিখলাম । ঢাকা থেকে প্রকাশিত এনায়েত উল্লাহ খান সম্পাদিত ইংরেজি সাপ্তাহিক ‘ঢাকা কুরিয়ার’এ কয়েকটা চিঠি লিখেছিলাম ইংরেজিতে । ছাপাও হয়েছিলো ।
সেই থেকে লেখালেখি করার ভুত চাপলো মাথায় । এক সময় আমেরিকায় গিয়ে ‘সাপ্তাহিক প্রবাসী’ ‘সাপ্তাহিক ঠিকানা’ ‘সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা’ ‘সাপ্তাহিক সংবাদ’ সবগুলোতেই লিখলাম । কখনো কবিতা, কখনো গল্প, কখনো প্রবন্ধ, কখনো ফিচার, কখনো রাজনৈতিক কলাম । টাইম আর নিউজ উইকের গ্রাহক ছিলাম । বাসায় পেতাম । ‘নিউ ইয়র্ক টাইমস’, ‘ওয়াশিংটন পোষ্ট’ , ‘ইউএসএ টুডে’, ‘নিউ ইয়র্ক পোষ্ট’, ‘লস এঞ্জেলেস টাইমস’ পড়া হতো প্রায়ই । এক সময় শুরু করলাম ‘সাপ্তাহিক যায়যায়দিনে’ লেখা ।
যায়যায়দিনের ১৯৯৬ সালের ভালোবাসা সংখ্যায় প্রকাশিত হলো আমেরিকার প্রেক্ষাপটে আমার নিজের প্রেম নিয়ে প্রথম গল্প ‘জন্ম থেকে জ্বলছি’ ।
এরপর ২০০৪ সাল পর্যন্ত যায়যায়দিনেই লিখলাম । সাহস বাড়লো । হাতও ম্যাচিউরড হলো । যায়যায়দিন টিমের সঙ্গে আমার পারিবারিক সম্পর্ক ছিলো । একদিন অফিসে ফোন করায় গবেষণা সহকারি সজিব ওনাসিস আমাকে বললেন, মন্টু ভাই, যায়যায়দিন দৈনিক হচ্ছে । আমি বললাম, তাহলে আমি দেশে চলে আসবো । আমাকে যায়যায়দিনে কাজ করার সুযোগ দিবা ? সজিব বলেছিলো, কি বলেন মন্টু ভাই! আপনি ২৬ টা দেশ ভ্রমন করেছেন । বিশাল অভিজ্ঞতা । তাছাড়া যায়যায়দিনে আপনার লেখা ইয়াংদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পাঠকপ্রিয়। আমি বললাম, দেশে চলে আসবো । সাংবাদিকতা করবো । একটা নির্দিষ্ট পেশায় জড়িত থাকবো । এখানে যেসব কাজ করি তা পেশাদার কাজ না ।
তারপর আমি শফিক রেহমানের সঙ্গে কথা বলি । তিনি আমাকে দেশে ফিরতে যুক্তি দিয়ে নিরুৎসাহিত করেছিলেন । তবু আমি চলে আসি । সাংবাদিকতা আর লেখালেখি করবো বলে দেশে এসে সাংবাদিকতার উপর ১ বছরের একটা পোষ্ট গ্র্যাজুয়েশন ডিপ্লোমাও করেছিলাম ‘বিজেম’ থেকে । তিন মাসের একটা সার্টিফিকেট কোর্সও করেছিলাম টেলিভিশন সাংবাদিকতার উপর ।
কিন্তু ১/১১ সব কিছু বদলে দেয়। শফিক রেহমান থেকে যায়যায়দিন কেড়ে নেয়া হয়। এ দেশে যে সব জায়গায় তেল দিতে হয় তা আমার জানা ছিলো না । আমার অযোগ্যতা আমি তেল দিতে পারি না । স্বার্থের জন্য কম্প্রোমাইজ করতে পারিনা । মাঝে মাঝে মনে হয় এদেশে সাংবাদিকতা করার জন্য আমি ওভার কোয়ালিফাইড । তাই আমার সিভি দেখে কেউ চাকরি দেয় না । এদেশে সাংবাদিকরাও ঘুষ খায় !
আর আমার লেখা অতীতমুখি নয় । এসব আমার আত্মজৈবনিকমুলক লেখা । বড় বড় লেখকরা আত্মজীবনী লিখে বড় বই আকারে । যেমন কবি শামসুর রহমান লিখেছেন ‘কালের ধুলোয় লেখা’ হুমায়ুন আহমেদ লিখেছেন ‘আমার ছেলেবেলা’। আমি ছোট মানুষ । তাই আমি আমার কথাগুলো ছোট করেই ফেসবুকে লিখি ।
আপনি বন্ধু একটু বেখায়ালি । ২০১৪ থেকে আমার টাইলাইন দেখলে দেখবেন আমি পাঁচমিশালি লেখা লিখি । বিদেশের কথাই বেশি লিখি । সেগুলো লিখতেই আমার বেশি ভালো লাগে । আর নতুন করে কিছু করতে ইচ্ছা করে না বা আমার এখানে অ্যাডজাস্ট হয় না । আরো অনেক কথা আছে । পরে বলবো এক সময় ।
নতুন কি লিখবো বলুন মাহমুদা? এদেশের জীবনযাপন লেখার মতো নয় । এদেশের মানুষ মানবেতর জীবন যাপন করে । বিদ্যুৎ আছে তো ইন্টারনেট কানেকশন প্রবলেম । ৩জি বেচে ২জিও দেয় না । স্যাটেলাইট টিভি এই আছে এই নেই । সড়ক দুর্ঘটনায় ২১ জন নিহত, পাঁচ বছরের কিশোরী ধর্ষণ, শিক্ষা ক্ষেত্রে দুর্নীতি, সাদা পোশাকে পুলিশ ধরে নিয়ে গেছে, ক্রস ফায়ারে নিহত, রাজধানীতে তীব্র যানজট , স্বামীকে ছাড়িয়ে নিতে এসে থানায় গৃহবধু ধর্ষণ, ডেস্টিনি গ্রুপের হাজার কোটি টাকা আত্মসাত-গ্রাহকের মাথায় হাত, বিসমিল্লাহ গ্রুপের হাজার হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি, সোনালী ব্যাংকের ছয় হাজার কোটি টাকা লোপাট, বাংলাদেশের ব্যাংকের হাজার হাজার কোটি টাকা চুরি-বিদেশে পাচার, শেয়ার বাজার ধ্বস- বিনিয়োগ কারীদের অনেকেই আত্মহত্যা করেছে , লঞ্চ ডুবিতে ৭০ জন নিহত, তনু হত্যার বিচার আজো হয়নি, সাগর-রুনি হারিয়ে গেছে, বিএএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র হবেই, যৌতুকের জন্য স্ত্রী খুন, স্ত্রীর পরকিয়ার বলি স্বামী জাহেদ, নরেন্দ্র মোদির ভাষণ এদেশের টিভিতে প্রচার হয়, ট্রানসিট ইস্যু,দেশে গনতন্ত্র নেই, ডাক্তারের অবহেলায় রোগীর মৃত্যু, বন্ধুবন্ধুকে না মানলে আখেরাতে বেহেশত পাবেন না,(চট্রগ্রামের মেয়র মহিউদ্দিন চৌধুরী), ভূমিকম্পের জন্য বিএনপি জামাত দায়ী (হাছান মাহমুদ)পুলিশের বেপোরোয়া চাঁদাবাজি, জঙ্গি দমনের নামে বিএনপির ছেলেদের বেছে বেছে ধরা হচ্ছে । এসবই প্রতিদিনের পত্রিকার নিউজ । এসব নিয়ে লিখতে ভালো লাগে না ।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন