হাই
ইউরোপীয়দের মতো আমেরিকানরা ফর্মাল নয়,বাসে ট্রেনে খুব কাছাকাছি কেউ বসলে নিজে থেকে কথা বলতে শুরু করে । ওদের সামাজিকতার আরেকটা সুন্দর দিক আছে । পথে ঘাটে যে কোনো লোকের সঙ্গে চোখাচোখি হলেই কেউ মুখ ফিরিয়ে নেয় না, সেটা অভদ্রতা, বরং হাসি মুখে বলে, হাই ! অর্থাৎ এই যে !
আমি প্রথম প্রথম হকচকিয়ে যেতাম । কয়েকদিন পরেই আমার এটা বেশ ভালোই লাগতো । সকালে কাজে যাওয়ার সময় যতোজনের সঙ্গে চোখাচোখি হতো ততোবারই 'হাই' বলা হতো । একটু পর পরই 'হাই' 'হাই' ।
আর ছিলো 'গুড মর্নিং' । সকালে শত শতবার 'গুড মর্নিং' বলতে হতো । ওরাও ওটাকে সংক্ষেপ করে শুধু 'মর্নিং' বলতো ।
ফেসবুকে এসে দেখি, চিনি না,জানি না,ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা অনেকেই ইনবক্সে Hi লিখে । আমি একটা উত্তরই কপি করে ওই 'হাই'ওয়ালা, 'হাই'ওয়ালিদের বলি, আমার সঙ্গে হাইগিরি করবা না । জীবনে কোটি কোটি বার হাই বলেছি । কোনো কথা থাকলে বলো।
খবরদার, Hi বলে আর কোনো ম্যাসেজ দিবা না ।
ইউরোপীয়দের মতো আমেরিকানরা ফর্মাল নয়,বাসে ট্রেনে খুব কাছাকাছি কেউ বসলে নিজে থেকে কথা বলতে শুরু করে । ওদের সামাজিকতার আরেকটা সুন্দর দিক আছে । পথে ঘাটে যে কোনো লোকের সঙ্গে চোখাচোখি হলেই কেউ মুখ ফিরিয়ে নেয় না, সেটা অভদ্রতা, বরং হাসি মুখে বলে, হাই ! অর্থাৎ এই যে !
আমি প্রথম প্রথম হকচকিয়ে যেতাম । কয়েকদিন পরেই আমার এটা বেশ ভালোই লাগতো । সকালে কাজে যাওয়ার সময় যতোজনের সঙ্গে চোখাচোখি হতো ততোবারই 'হাই' বলা হতো । একটু পর পরই 'হাই' 'হাই' ।
আর ছিলো 'গুড মর্নিং' । সকালে শত শতবার 'গুড মর্নিং' বলতে হতো । ওরাও ওটাকে সংক্ষেপ করে শুধু 'মর্নিং' বলতো ।
ফেসবুকে এসে দেখি, চিনি না,জানি না,ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা অনেকেই ইনবক্সে Hi লিখে । আমি একটা উত্তরই কপি করে ওই 'হাই'ওয়ালা, 'হাই'ওয়ালিদের বলি, আমার সঙ্গে হাইগিরি করবা না । জীবনে কোটি কোটি বার হাই বলেছি । কোনো কথা থাকলে বলো।
খবরদার, Hi বলে আর কোনো ম্যাসেজ দিবা না ।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন