ইসলাম ও নির্বাচন
নির্বাচনে ভালো ও যোগ্য প্রার্থীকে ভোট দেয়া আমাদের সকলের দায়িত্ব ও অধিকার । ভোট একটি আমানত । ভোট মানে সাক্ষ্য দেয়া, সমর্থন করা বা সুপারিশ করে প্রতিনিধি বানানো । এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাকের ঘোষণা হলো- ' হে বিশ্বাসীগন, তোমরা ন্যায়ের উপর প্রতিস্ঠিত থাকো। আল্লাহর জন্য ন্যায়সঙ্গত সাক্ষ্য দান করো।' সুরা নিসাঃ আয়াত -১৩৫।
ভোট না দেয়াটা অন্যায় । এ প্রসঙ্গে আল্লাহর নির্দেশ হলো- 'তোমরা তোমাদের সাক্ষ্য গোপন করো না, যে তা গোপন করে অবশ্যই তার অন্তর পাপী।'
সুরা বাকারাহঃ আয়াত- ২৮৩।
আল্লাহ পাক আরো এরশাদ করেন, 'কেউ কোনো ভালো কাজের সুপারিশ করলে তাতে তার অংশ থাকবে, আর কেউ কোনো মন্দ কাজের সুপারিশ করলে তাতেও তার অংশ থাকবে।'
সুরা নিসাঃ আয়াত -৮৫।
সুতরাং দেখা যাচ্ছে, আপনার একটি ভোট বা সমর্থনের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়ে কেউ যদি কোনো ভালো কাজ করে তাহলে তার সওয়াবের অংশ যেমন আপনি পাবেন, তেমনি আপনার ভোট বা সমর্থনে নির্বাচিত হয়ে যদি কেউ পাপাচার করে, আমানতের খেয়ানত করে, জনগণের সম্পদ লুন্ঠন করে, মানুষের উপর জুলুম করে তাহলে তাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করার কারনে আপনিও সমান অপরাধী ও পাপী হবেন ।
এই ভোটের পাপ থেকে মুক্ত হতে পারেন সৎ ও যোগ্য প্রার্থীকে ভোট দিয়ে । ভালো কাজে অবদান রাখতে পারেন এই ভোটের মাধ্যমে । দেশের কল্যাণ করতে পারেন আপনি ভোট দেয়ার মাধ্যমে । দরকার নেই মন্ত্রী, এমপি হওয়ার । দরকার নেই উচ্চ শিক্ষিত হওয়ার ।
অজপাড়াগায়ে থেকেও আপনি দেশের জন্য কাজ করতে পারেন এই ভোটের মাধ্যমে । চলুন, ৩০ ডিসেম্বর আমরা ভোট দিয়ে দেশের জন্য ভূমিকা রাখি । আপনার, আমার অনুপস্থিতিতে মন্দ লোকেরা খারাপ কাজ করবে । যার দায় দায়িত্ব আমাদের উপরও বর্তাবে।
নির্বাচনে ভালো ও যোগ্য প্রার্থীকে ভোট দেয়া আমাদের সকলের দায়িত্ব ও অধিকার । ভোট একটি আমানত । ভোট মানে সাক্ষ্য দেয়া, সমর্থন করা বা সুপারিশ করে প্রতিনিধি বানানো । এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাকের ঘোষণা হলো- ' হে বিশ্বাসীগন, তোমরা ন্যায়ের উপর প্রতিস্ঠিত থাকো। আল্লাহর জন্য ন্যায়সঙ্গত সাক্ষ্য দান করো।' সুরা নিসাঃ আয়াত -১৩৫।
ভোট না দেয়াটা অন্যায় । এ প্রসঙ্গে আল্লাহর নির্দেশ হলো- 'তোমরা তোমাদের সাক্ষ্য গোপন করো না, যে তা গোপন করে অবশ্যই তার অন্তর পাপী।'
সুরা বাকারাহঃ আয়াত- ২৮৩।
আল্লাহ পাক আরো এরশাদ করেন, 'কেউ কোনো ভালো কাজের সুপারিশ করলে তাতে তার অংশ থাকবে, আর কেউ কোনো মন্দ কাজের সুপারিশ করলে তাতেও তার অংশ থাকবে।'
সুরা নিসাঃ আয়াত -৮৫।
সুতরাং দেখা যাচ্ছে, আপনার একটি ভোট বা সমর্থনের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়ে কেউ যদি কোনো ভালো কাজ করে তাহলে তার সওয়াবের অংশ যেমন আপনি পাবেন, তেমনি আপনার ভোট বা সমর্থনে নির্বাচিত হয়ে যদি কেউ পাপাচার করে, আমানতের খেয়ানত করে, জনগণের সম্পদ লুন্ঠন করে, মানুষের উপর জুলুম করে তাহলে তাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করার কারনে আপনিও সমান অপরাধী ও পাপী হবেন ।
এই ভোটের পাপ থেকে মুক্ত হতে পারেন সৎ ও যোগ্য প্রার্থীকে ভোট দিয়ে । ভালো কাজে অবদান রাখতে পারেন এই ভোটের মাধ্যমে । দেশের কল্যাণ করতে পারেন আপনি ভোট দেয়ার মাধ্যমে । দরকার নেই মন্ত্রী, এমপি হওয়ার । দরকার নেই উচ্চ শিক্ষিত হওয়ার ।
অজপাড়াগায়ে থেকেও আপনি দেশের জন্য কাজ করতে পারেন এই ভোটের মাধ্যমে । চলুন, ৩০ ডিসেম্বর আমরা ভোট দিয়ে দেশের জন্য ভূমিকা রাখি । আপনার, আমার অনুপস্থিতিতে মন্দ লোকেরা খারাপ কাজ করবে । যার দায় দায়িত্ব আমাদের উপরও বর্তাবে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন