অধিকাংশ মুসলমান পাকা চোর
অধিকাংশ মুসলমান পাকা চোর অতিশয় । মসজিদে জুতা চুরি প্রধান উদাহরণ । অর্থাৎ তারা মানুষের হক মেরে খাওয়ার জন্য আল্লাহ তাদের কোনোদিন ক্ষমা করবেন না, তারা সব জাহান্নামী I চুরি করা (ঘুষ খাওয়া, ওজনে কম দেয়া, অপরের সম্পত্তি দখল করা, ইঞ্জিনিয়ার, ডাক্তার, উকিল , বিচারক, পুলিশ, শিক্ষক হিসাবে বা অন্য ভাবে মানুষের/দেশের হক মেরে দেয়া, ইনকাম ট্যাক্স, ভ্যাট ফাঁকি দেয়া) কবিরা গুনাহ ! জিনা করা, মদ খাওয়া, শুয়োরের মাংস খাওয়া, শিরক করা, নামাজ-রোজা না করা- আল্লাহ ইচ্ছা করলেই মাফ করতে পারেন, কিন্তু চুরি মাফ করার তো প্রশ্নই উঠে না, কেননা যার ক্ষতি করা হয়েছে, সে বা তারা ক্ষমা না করলে তো আল্লাহর ক্ষমা করার কোনো অধিকার নাই I কোনো মাওলানা, ইমাম, আলেম, এসব কথা সহজে বলেন না, আর ৯০% মুসলমানের এসব নিয়ে কোনো মাথা ব্যথাও নেই! তারা জোরে আমিন বলা বা আস্তে আমিন বলা, পায়জামা/লুঙ্গি কত উপরে পরতে হবে এসব ফালতু বিষয় নিয়ে অযথা সময় নষ্ট করে ! আমাদের এখন ভাবা উচিত পৃথিবীতে ১০টি সবেচেয়ে বেশি দুর্নীতিগ্রস্থ দেশের ৭টাই মুসলমান প্রধান দেশ কেন ! কেন একটাও মুসলিম প্রধান দেশে গণতন্ত্র এবং আইনের শাসন নেই, এটাও চিন্তা করার বিষয় I আর বাকি সব ফালতু !
আর কেউ ধর্মে বা আল্লায় বিশ্বাস করে না বলেই তাকে কাফের বলতে হবে, তার জানাজা পড়া যাবে না, এধরণের কথাতো কোরানে কোথাও লেখা নেই!
কাউকে অমুসলিম ঘোষণা করতে হবে, আল্লাহ-রাসূলের অবমাননাকারীকে হত্যা করতে হবে, এটাই বা কোরানে কোথায় লেখা আছে? যতোদিন না মুসলমানরা পরমত গ্রহণে প্রস্তুত হবে না, ততোদিন তারা ভালো মানুষও হতে পারবে না I আল্লাহর কাছে ভালো মানুষের মর্যাদা খারাপ মুসলমানের চাইতে কোটিগুন বেশি !
অধিকাংশ মুসলমান আবার এটাও মনে করে যে, একবার হজ করলেই তাদের জীবনের সব পাপ ধুয়ে-মুছে চলে যাবে ! অনেকে মনে করে হজ করার সামর্থ্য না থাকলে শব-এ-কদর (লাইলাতুল কদর)-এ একরাত জেগে আল্লাহর ইবাদাত করলে আল্লাহ তাদের ৭০ বছরের পাপ মার্জনা করে দেবেন ! এসব উদ্ভট কথা মুসলমানদের মানুষের প্রতি অন্যায়-আচরণ থেকে নিবৃত করার প্রধান প্রতিবন্ধক!
অধিকাংশ মুসলমান পাকা চোর অতিশয় । মসজিদে জুতা চুরি প্রধান উদাহরণ । অর্থাৎ তারা মানুষের হক মেরে খাওয়ার জন্য আল্লাহ তাদের কোনোদিন ক্ষমা করবেন না, তারা সব জাহান্নামী I চুরি করা (ঘুষ খাওয়া, ওজনে কম দেয়া, অপরের সম্পত্তি দখল করা, ইঞ্জিনিয়ার, ডাক্তার, উকিল , বিচারক, পুলিশ, শিক্ষক হিসাবে বা অন্য ভাবে মানুষের/দেশের হক মেরে দেয়া, ইনকাম ট্যাক্স, ভ্যাট ফাঁকি দেয়া) কবিরা গুনাহ ! জিনা করা, মদ খাওয়া, শুয়োরের মাংস খাওয়া, শিরক করা, নামাজ-রোজা না করা- আল্লাহ ইচ্ছা করলেই মাফ করতে পারেন, কিন্তু চুরি মাফ করার তো প্রশ্নই উঠে না, কেননা যার ক্ষতি করা হয়েছে, সে বা তারা ক্ষমা না করলে তো আল্লাহর ক্ষমা করার কোনো অধিকার নাই I কোনো মাওলানা, ইমাম, আলেম, এসব কথা সহজে বলেন না, আর ৯০% মুসলমানের এসব নিয়ে কোনো মাথা ব্যথাও নেই! তারা জোরে আমিন বলা বা আস্তে আমিন বলা, পায়জামা/লুঙ্গি কত উপরে পরতে হবে এসব ফালতু বিষয় নিয়ে অযথা সময় নষ্ট করে ! আমাদের এখন ভাবা উচিত পৃথিবীতে ১০টি সবেচেয়ে বেশি দুর্নীতিগ্রস্থ দেশের ৭টাই মুসলমান প্রধান দেশ কেন ! কেন একটাও মুসলিম প্রধান দেশে গণতন্ত্র এবং আইনের শাসন নেই, এটাও চিন্তা করার বিষয় I আর বাকি সব ফালতু !
আর কেউ ধর্মে বা আল্লায় বিশ্বাস করে না বলেই তাকে কাফের বলতে হবে, তার জানাজা পড়া যাবে না, এধরণের কথাতো কোরানে কোথাও লেখা নেই!
কাউকে অমুসলিম ঘোষণা করতে হবে, আল্লাহ-রাসূলের অবমাননাকারীকে হত্যা করতে হবে, এটাই বা কোরানে কোথায় লেখা আছে? যতোদিন না মুসলমানরা পরমত গ্রহণে প্রস্তুত হবে না, ততোদিন তারা ভালো মানুষও হতে পারবে না I আল্লাহর কাছে ভালো মানুষের মর্যাদা খারাপ মুসলমানের চাইতে কোটিগুন বেশি !
অধিকাংশ মুসলমান আবার এটাও মনে করে যে, একবার হজ করলেই তাদের জীবনের সব পাপ ধুয়ে-মুছে চলে যাবে ! অনেকে মনে করে হজ করার সামর্থ্য না থাকলে শব-এ-কদর (লাইলাতুল কদর)-এ একরাত জেগে আল্লাহর ইবাদাত করলে আল্লাহ তাদের ৭০ বছরের পাপ মার্জনা করে দেবেন ! এসব উদ্ভট কথা মুসলমানদের মানুষের প্রতি অন্যায়-আচরণ থেকে নিবৃত করার প্রধান প্রতিবন্ধক!
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন