কঠোর ব্যবস্থা নিন
নতুন সড়ক পরিবহন আইন বাতিলের জন্য শ্রমিকদের ধর্মঘট চলছে। সরকারের উচিৎ তাদের রিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া। এরা কোনো রোড ম্যানার্স জানে না। গাড়ির হেল্পার থেকে ড্রাইভার হয়েছে। তাদের ১০০ জনের মধ্যে ৭০ জনেরই লাইসেন্স নেই। বাংলাদেশ ছোট একটা দেশ। এখানে অনেক বাজার, স্কুল, মসজিদ,গ্রামের উপর দিয়ে রাস্তা গেছে। এসব জায়গায়ও ওরা গতি কমায় না।
পত্রিকায় পড়লাম, প্রতিবছর ১৩৬০০ জন সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যায়। এই জরিপ করা হয়েছে পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত দুর্ঘটনার খবর নিয়ে। সব দুর্ঘটনার খবর কি পত্রিকায় প্রকাশিত হয়? কমপক্ষে ২৫/৩০ হাজার লোক প্রতিবছর সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যায়। কি আশ্চর্য এক দেশ! গাড়ি একজন পথচারীকে, বাইকারকে,ছোট সিএনজিকে ধাক্কা মেরে নির্বিকার ভঙ্গীতে চলে যায় যেন কিছুই হয়নি। অথচ তাদের মৃতদেহ পরে আছে পেছনে। এর কোনো বিচার নেই! এটা হত্যাকান্ড।
সরকার বিরোধী দলকে নির্মূল করতে পারে। এই শ্রমিক সংঘঠনকে পারে না কেনো ? প্রত্যেক জেলায় প্রধান প্রধান শ্রমিক নেতাদের গ্রেফতার করে জেলে পুরে দিলেই আন্দোলন থেমে যাবে।
আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক নৌ পরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান এই সংঘঠনের নেতা বলে?
বন্ধ থাক এক দুই মাস বাস ট্রাক। কিছুই হবে না।
বিএনপির তিন মাস অবরোধে দেশ চলেনি?
এরশাদের সময় ২৯ দিন দেশের সব পত্রিকা বন্ধ ছিলো। দেশ চলে নি? মানুষের ভোগান্তি? এটা না ভাবলেও চলবে। এ দেশে আমাদের জন্মই হয়েছে ভোগান্তির জন্য।
বাস ট্রাকের মালিক, তাদের ড্রাইভার, হেল্পাররা কি জমিদাদের পুত নাতি? এদের খেতে হবে না ?
নতুন সড়ক পরিবহন আইন বাতিলের জন্য শ্রমিকদের ধর্মঘট চলছে। সরকারের উচিৎ তাদের রিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া। এরা কোনো রোড ম্যানার্স জানে না। গাড়ির হেল্পার থেকে ড্রাইভার হয়েছে। তাদের ১০০ জনের মধ্যে ৭০ জনেরই লাইসেন্স নেই। বাংলাদেশ ছোট একটা দেশ। এখানে অনেক বাজার, স্কুল, মসজিদ,গ্রামের উপর দিয়ে রাস্তা গেছে। এসব জায়গায়ও ওরা গতি কমায় না।
পত্রিকায় পড়লাম, প্রতিবছর ১৩৬০০ জন সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যায়। এই জরিপ করা হয়েছে পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত দুর্ঘটনার খবর নিয়ে। সব দুর্ঘটনার খবর কি পত্রিকায় প্রকাশিত হয়? কমপক্ষে ২৫/৩০ হাজার লোক প্রতিবছর সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যায়। কি আশ্চর্য এক দেশ! গাড়ি একজন পথচারীকে, বাইকারকে,ছোট সিএনজিকে ধাক্কা মেরে নির্বিকার ভঙ্গীতে চলে যায় যেন কিছুই হয়নি। অথচ তাদের মৃতদেহ পরে আছে পেছনে। এর কোনো বিচার নেই! এটা হত্যাকান্ড।
সরকার বিরোধী দলকে নির্মূল করতে পারে। এই শ্রমিক সংঘঠনকে পারে না কেনো ? প্রত্যেক জেলায় প্রধান প্রধান শ্রমিক নেতাদের গ্রেফতার করে জেলে পুরে দিলেই আন্দোলন থেমে যাবে।
আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক নৌ পরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান এই সংঘঠনের নেতা বলে?
বন্ধ থাক এক দুই মাস বাস ট্রাক। কিছুই হবে না।
বিএনপির তিন মাস অবরোধে দেশ চলেনি?
এরশাদের সময় ২৯ দিন দেশের সব পত্রিকা বন্ধ ছিলো। দেশ চলে নি? মানুষের ভোগান্তি? এটা না ভাবলেও চলবে। এ দেশে আমাদের জন্মই হয়েছে ভোগান্তির জন্য।
বাস ট্রাকের মালিক, তাদের ড্রাইভার, হেল্পাররা কি জমিদাদের পুত নাতি? এদের খেতে হবে না ?
২০ নভেম্বর ২০১৯
কুমিল্লা ।
কুমিল্লা ।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন