কে শক্তিশালী, টাকা নাকি করোনা ??
দুই দিন আগেও এস আলম গ্ৰুপের পরিচালক মোরশেদুল আলম জানতেন না তিনি মরণঘাতী ভাইরাসে মারা যাবেন।নিশ্চয় তিনি সর্বচ্চো নিরাপত্তার অধীনে নিজে
কে নিরাপদ রাখার সব রকম ব্যবস্থা করেছিলেন।টাকার কুমির বলে কথা। বাংলাদেশের কয়েকজন হাজার কোটিপতির মধ্যে অন্যতম এস আলম গ্রূপ।
মৃত পরিচালক মোরশেদুল আলম,এস আলম গ্ৰুপের কর্ণধার সাইফুল আলম মাসুদের বড়ো ভাই।
দুর্নীতি আর অবৈধ উপায়ে অর্থ উপার্জনের নানা রকম অভিযোগ থাকলেও বহাল তবিয়তে আরাম আয়েশেই ছিলেন এবং এখনো আছেন এস আলম গ্রূপ।
যাক,মৃত্যুর দিনে সেসব কথাগুলো নাইবা বললাম।
তবে করোনা আমাদের কাছে শুধুই ভাইরাস হিসেবে আসেনি। বরং মহা শিক্ষক হয়েও আবির্ভুত হয়েছে বলা যায়।এই ক্রান্তিকাল থেকেই অনেক কিছুই শেখার আছে মানব জাতির।
এতো হাজার কোটি টাকা পৃথিবীতে রেখে চলে গেলেন তিনি।অথচ কতো হাজার মানুষ দুমুঠো ভাত খাবার অর্থনৈতিক যোগান পাচ্ছেন না।
অদৃশ্যের শক্তি কতো বিশাল হতে পারে,আমরা মানবজাতি হাঁড়ে হাঁড়ে টের পাচ্ছি।
কি নির্মম বাস্তবতা, কোনো অর্থবিত্ত অথবা শক্তি বাঁচাতে পারেনি।
এমন মৃত্যু শুধুই মৃত্যুই নয় বরং আমাদের প্রতি গুরুত্বপূর্ণ তথ্যও বটে।
হিংসা,বৈষম্য,বিদ্বেষ,প্রকৃতির প্রতি নির্দয়শীলতা, প্রভৃতি কারণেই এমন প্রাকৃতিক দুর্যোগ মানবকুলে সৃষ্টি হয়েছে বলেও অনেকে ধারণা করে।
কে কখন কিভাবে আক্ৰান্ত হই কেউ জানিনা।
তাই আসুন, এই করোনায় সবাই সবার পাশে দাঁড়াই।নিজে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখি।নিজে বাঁচি অন্যকেও বাঁচতে দেই।
অতিরিক্ত অর্থ গচ্ছিত না রেখে প্রতিবেশীর সাহায্যে হাত বাড়িয়ে দেই।এই করোনা খুব সহজে চলে যাবার জন্যে আসেনি।
দুই দিন আগেও এস আলম গ্ৰুপের পরিচালক মোরশেদুল আলম জানতেন না তিনি মরণঘাতী ভাইরাসে মারা যাবেন।নিশ্চয় তিনি সর্বচ্চো নিরাপত্তার অধীনে নিজে
কে নিরাপদ রাখার সব রকম ব্যবস্থা করেছিলেন।টাকার কুমির বলে কথা। বাংলাদেশের কয়েকজন হাজার কোটিপতির মধ্যে অন্যতম এস আলম গ্রূপ।
মৃত পরিচালক মোরশেদুল আলম,এস আলম গ্ৰুপের কর্ণধার সাইফুল আলম মাসুদের বড়ো ভাই।
দুর্নীতি আর অবৈধ উপায়ে অর্থ উপার্জনের নানা রকম অভিযোগ থাকলেও বহাল তবিয়তে আরাম আয়েশেই ছিলেন এবং এখনো আছেন এস আলম গ্রূপ।
যাক,মৃত্যুর দিনে সেসব কথাগুলো নাইবা বললাম।
তবে করোনা আমাদের কাছে শুধুই ভাইরাস হিসেবে আসেনি। বরং মহা শিক্ষক হয়েও আবির্ভুত হয়েছে বলা যায়।এই ক্রান্তিকাল থেকেই অনেক কিছুই শেখার আছে মানব জাতির।
এতো হাজার কোটি টাকা পৃথিবীতে রেখে চলে গেলেন তিনি।অথচ কতো হাজার মানুষ দুমুঠো ভাত খাবার অর্থনৈতিক যোগান পাচ্ছেন না।
অদৃশ্যের শক্তি কতো বিশাল হতে পারে,আমরা মানবজাতি হাঁড়ে হাঁড়ে টের পাচ্ছি।
কি নির্মম বাস্তবতা, কোনো অর্থবিত্ত অথবা শক্তি বাঁচাতে পারেনি।
এমন মৃত্যু শুধুই মৃত্যুই নয় বরং আমাদের প্রতি গুরুত্বপূর্ণ তথ্যও বটে।
হিংসা,বৈষম্য,বিদ্বেষ,প্রকৃতির প্রতি নির্দয়শীলতা, প্রভৃতি কারণেই এমন প্রাকৃতিক দুর্যোগ মানবকুলে সৃষ্টি হয়েছে বলেও অনেকে ধারণা করে।
কে কখন কিভাবে আক্ৰান্ত হই কেউ জানিনা।
তাই আসুন, এই করোনায় সবাই সবার পাশে দাঁড়াই।নিজে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখি।নিজে বাঁচি অন্যকেও বাঁচতে দেই।
অতিরিক্ত অর্থ গচ্ছিত না রেখে প্রতিবেশীর সাহায্যে হাত বাড়িয়ে দেই।এই করোনা খুব সহজে চলে যাবার জন্যে আসেনি।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন