আজব দেশের গজব কাহিনী
এই মহিলা হলেন ডা.সাবরিনা। যার পোষাক দেখলেই বুঝা যায় উনি কোন জাতের ডাক্তার। এই মহিলার ল্যাপটপের মাধ্যমেই করোনার ১৫৪৬০টি ভূয়া রিপোর্ট বের করে টেস্টের জন্য জনপ্রতি নেওয়া হয় সর্বনিম্ন পাঁচ হাজার টাকা। বিদেশি নাগরিকদের কাছে জনপ্রতি একশ' ডলার। এ হিসাবে করোনার টেস্ট বাণিজ্য করে জেকেজি হাতিয়ে নিয়েছে সাত কোটি ৭০ লাখ টাকা।
আর বাংলাদেশের মানুষ পেলো প্রতারক উপাধি। এরা লেখাপড়া শিখেছে, উচ্চশিক্ষিত হয়েছে আর দেশের বুকে লাথি মেরে দেশকে বেইজ্জতি করতে শিখেছে। এরা প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত যায় কিভাবে?
এই মহিলা হলেন ডা.সাবরিনা। যার পোষাক দেখলেই বুঝা যায় উনি কোন জাতের ডাক্তার। এই মহিলার ল্যাপটপের মাধ্যমেই করোনার ১৫৪৬০টি ভূয়া রিপোর্ট বের করে টেস্টের জন্য জনপ্রতি নেওয়া হয় সর্বনিম্ন পাঁচ হাজার টাকা। বিদেশি নাগরিকদের কাছে জনপ্রতি একশ' ডলার। এ হিসাবে করোনার টেস্ট বাণিজ্য করে জেকেজি হাতিয়ে নিয়েছে সাত কোটি ৭০ লাখ টাকা।
আর বাংলাদেশের মানুষ পেলো প্রতারক উপাধি। এরা লেখাপড়া শিখেছে, উচ্চশিক্ষিত হয়েছে আর দেশের বুকে লাথি মেরে দেশকে বেইজ্জতি করতে শিখেছে। এরা প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত যায় কিভাবে?
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন