একমাত্র মৃত্যুদন্ডই এর সমাধান
একটি আত্মবিধ্বংসী জাতির ধ্বংসের উপাখ্যানঃ
1. দুধে: ফরমালিন
2. গরুর দুধ বৃদ্ধিতে: পিটুইটারী গ্ল্যান্ড ইনজেকশন
3. মাছে: ফরমালিন
4. শাকসবজি টাটকা রাখতে: কপার সালফেট
5. আম, লিচু জাম পাকাতে: কারবাইড
6. আম, লিচু, জাম সংরক্ষণে: ফরমালিন
7. ফল গাছে থাকতেই: হরমোন ও কীটনাশক
8. তরমুজে সিরিন্জ দিয়ে দেয়:পটাশিয়াম পার ম্যাঙ্গানেট
9. কলা পাকানো হয়: ক্যালসিয়াম কারবাইড
10. কফি পাউডারে : তেঁতুলের বিচির গুড়া
11. মসলায়: ইটের গুড়া
12. হলুদে : লেড ক্রোমেট/ লেড আয়োডাইড
13. মুড়িকে ধবধবে সাদা ও বড় করতে: হাইড্রোজ ও ইউরিয়া
14. দীর্ঘক্ষন মচমচে রাখার জন্য জিলাপি, চানাচুরে: পোড়া মবিল
15. আকর্ষণী করতে আইসক্রিম, বিস্কুট, সেমাই, নুডলস ও মিষ্টিতে: কাপড় ও চামড়ায় ব্যবহৃত রং
16. ফলের রস তৈরী: ক্যামিকেলস দিয়ে
17. বিদেশী মেয়াদোত্তীর্ণ খাদ্য/ঔষধ/ক্যামিকেলস: নতুন মেয়াদের স্টিকার লাগিয়ে
18: চাল চকচক করতে: ইউরিয়া
19. পিয়াজু, জিলাপিতে: এমোনিয়া।
আরও আছে...
১. পানি-২০ লিটার (২ টাকা গ্লাস) অধিকাংশই অটোমেশিনে নয় হাতে ঢালা হয়। পারক্সাইড দিয়ে নয় নাম মাত্র পানিতে ধোয়া হয়।
২. কলায় ক্ষতিকর কার্বাইড দেওয়া হয়।
৩. ফলে হরমোন প্রয়োগ করা হয়।
৪. সবুজ ফল ও শাকশব্জিতে কাপড়ের সবুজ রঙ ব্যাবহার হয়।
৫. সসেও তাই।
৬. খামারের মুরগিতে বিশাক্ত ক্রোমিয়াম, লেড আর এন্টিবায়োটিক তো আছেই।
৭. চাষের মাছেও তাই।
৮. ডিমতো মুরগি থেকেই আসে তো উপরের জিনিষ তো এখানে থাকবেই।
৯. জুস, লাচ্ছি তো উচ্চ মাত্রার প্রিজারভেটিভ।
১০. রুহ আফজাহ আর হরলিক্স তো প্রমানে অপারগ যে এতে আসলে কল্যাণকর কিছু আছে।
১১. ভাজাপোড়া এক তেল ২ দিনেই দুষিত হয় আর তা চলে টানা ১ মাস (হাই এসিড লেভেল)।
১২. মসল্লায় আলাদা রঙ (মেটালিক অক্সাইড)।
১৩. সরিষার তেলে ঝাঁজালো ক্যামিকেল।
১৪. সয়াবিনে পামওয়েল।
১৫. শুটকিতে কিটনাশক।
১৬. কসমেটিক্সে ক্যান্সারের উপাদান লেড, মারকারি ও ডাই।
১৭. আর সবার সেরা 'ফরমালিন', তিনি তো আছেন সবখানেই।
কি খাবেন? কিভাবে খাবেন? একটু ভাবেন! অন্যকেও ভাবতে দিন।
বাঙালির আরো অনেক আবিষ্কার আছে যা আমরা হয়তো জানি না। আমরা এক রাতে ধনী হতে চাই এই জাতিকে ধ্বংস করার বিনিময়ে।
আসুন আমরা সবাই মিলে এই চক্রকে প্রতিহত করি। জাতিকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচাই।
©Karim Chowdhury
24 July, 2020
Cumilla.
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন