শিক্ষনীয় পোস্ট
.# টাইটানিক যিনি বানিয়েছিলেন, তাকে প্রশ্ন করা
হয়েছিলো জাহাজটা কতটুকু নিরাপদ?
উত্তরে তিনি পরিহাসের সুরে বলেছিলেন-
"এমন কি খোদাও এটাকে ডুবাতে পারবেন না"।
※ পরের ইতিহাস সবাই জানে।
.
# ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী টেনক্রেডো নেভেস নির্বাচনী প্রচারণার সময় বলেছিলেন-
"আমার দলের জন্য পাঁচ লাখ ভোট নিশ্চিত। এমন কি খোদাও তো আমাকে প্রেসিডেন্ট পদ থেকে সরাতে পারবেন না"।
※ নেভেস ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছিলেন
ঠিকই। কিন্তু হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং
প্রেসিডেন্ট হওয়ার ঠিক একদিন আগে মারা যান।
.
# ব্রাজিলিয়ান কবি-গায়ক এগনোর মিরান্ডা কাজুজা একবার শো করার সময় সিগারেটে লম্বা টান দিয়ে বাতাসে ধোঁয়া ছেড়ে অহংকার করে বলেছিলেন-
"খোদা, এটা তোমার জন্য"।
※ কাজুজা বত্রিশ বছর বয়সে ফুসফুস ক্যান্সারে
আক্রান্ত হয়ে বিভৎস অবস্থায় মারা যান।
Karim Chowdhury
22 August, 2020
Cumilla.
আমার দেখা ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষ সরকারঃ শেখ মুজিবের শাসনামল ১৯৭৪-এর দুর্ভিক্ষ বাংলাদেশে ১৯৭৪ সালের মার্চে শুরু হয়ে সেই বছরেরই ডিসেম্বরের দিকে গিয়ে শেষ হয়। এই দুর্ভিক্ষে অসংখ্য মানুষ অনাহারে মারা গিয়েছিল। এই দুর্ভিক্ষকে স্মরণকালের মধ্যে সবচেয়ে ভয়ানক হিসেবে গন্য করা হয়। ওই সময় আমি বুঝতাম। ক্লাশ ফোরে পড়তাম। আহারে ! কি যে অভাব ! অনেকের মতো আমরাও ভাত না খেয়ে রুটি খেয়েছি । তাও পরিমিত । কখনো জাউ খেয়েছি । শুকনো মরিচ পাওয়া যেতো না । কাঁচা মরিচের কেজি ছিলো ১৫০ টাকা । লবন ১২০ টাকা । আর সোনার ভরি ছিলো তখন ১৫০ টাকা । সোনা শুধু ওই সময় কম দাম ছিলো । চারদিকে অভাব । সারাদেশের মানুষের হাহাকার । কতো মানুষ না খেয়ে মারা গেছেন ! বিদেশি রিলিফ সব আওয়ামী লীগের লোকেরা চুরি করেছে । আর বেশিরভাগ রিলিফ সীমান্ত দিয়ে ভারতে চলে পাচার হয়েছিলো । তখন বর্ডার খোলা ছিলো তখন । মহিলাদের শাড়ি কাপড় ছিলো না । অনেকে মাছ ধরার জাল পরে লজ্জাস্থান ঢেকেছিলো । এসব ছবি পত্রিকায়ও ছাপা হয়েছিলো । কিন্তু আওয়ামী লীগ নেতাদের কোনো অভাব ছিলো না । বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ শেষ হওয়ার মাত্র দুই বছর তিন মাসের মাথায় ...
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন