সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

মোবাইল ফোনের সিম কেনায় সতর্ক হোন

 মোবাইল ফোনের সিম কেনায় সতর্ক হোন

-----------------------------------------------------------মোবাইল ফোনের সিম কার্ড তুলতে সাবধান। লক্ষ্য করে দেখবেন আইডি দেয়ার পর তারা বায়োমেট্রিক করার জন্য আপনার ফিঙ্গার প্রিন্ট নেয়। ঘাপলাটা এখানেই। খেয়ায় করেছেন নিশ্চয়ই, ফিঙ্গার প্রিন্ট নেয় তারা দুই হাতের চার আঙুলের। ডান হাতের বৃদ্ধাংগুলি আর তর্জনী। বাম হাতেরও তাই। এই ফিঙ্গার প্রিন্ট তারা কয়েকবার নেয়। মেশিনে নিচ্ছে না বলে কয়েকবার আঙুল চাপতে হয়। এটা এক বিরাট অপরাধ। এইভাবে কয়েকবার ছাপ নেয়ার পর তারা একই আইডি দিয়ে দুই বা ততোধিক সিমের রেজিষ্ট্রেশন করে। আপনাকে একটা সিমই দিবে। আর আপনার আইডি ও ফিঙ্গার প্রিন্ট দিয়ে তোলা বাকি সিমগুলো অন্য কাষ্টমারের কাছে বিক্রি করে দেয় উচ্চ দামে। এই সিমগুলো অপরাধমূলক কাজে ব্যবহার করা হয়। বাস্তার পাশে অটোতে সিম বিক্রি হয়। ১০০ টাকায়। এইসব সিম কিনতে বায়োমেট্রিক লাগে না। আজই এই নাম্বারে কল করে জেনে নিন আপনার নামে কয়টি সিম রেজিষ্ট্রেশন করা আছে।

সিম রেজিস্ট্রেশন কার নামে জানার জন্য *16001# কোডটি ডায়াল করতে হবে। এরপর, NID কার্ডের শেষ ৪ ডিজিট লিখে সেন্ড করলে উক্ত সিম যে এনআইডি দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছে সেই একই এনআইডি দিয়ে অন্য যেসব সিম রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছে সেগুলোর নাম্বার পাওয়া যাবে।

আমার নামে ৪টা সিম রেজিষ্ট্রেশন হয়ে আছে অথচ এই সিমগুলো আমি কিনিনি। 

আপনি কিনেন নি এমন সিম দেখালে দ্রুত কাষ্টমার কেয়ারে ফোন করে সিম ক্যান্সেল করুন। অথবা পুলিশের সাহায্য নিন। নইলে বিপদ হতে পাকালই আমি প্রথমে কাষ্টমার কেয়ারে ফোন করে জানাবো এরপর থানায় গিয়ে জিডি করবো।

#Bangladesh #follower #everyonefollowers 

Karim Chowdhury

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

আমার দেখা ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষ

আমার দেখা ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষ সরকারঃ শেখ মুজিবের শাসনামল ১৯৭৪-এর দুর্ভিক্ষ বাংলাদেশে ১৯৭৪ সালের মার্চে শুরু হয়ে সেই বছরেরই ডিসেম্বরের দিকে গিয়ে শেষ হয়। এই দুর্ভিক্ষে অসংখ্য মানুষ অনাহারে মারা গিয়েছিল। এই দুর্ভিক্ষকে স্মরণকালের মধ্যে সবচেয়ে ভয়ানক হিসেবে গন্য করা হয়। ওই সময় আমি বুঝতাম। ক্লাশ ফোরে পড়তাম। আহারে ! কি যে অভাব ! অনেকের মতো আমরাও ভাত না খেয়ে রুটি খেয়েছি । তাও পরিমিত । কখনো জাউ খেয়েছি । শুকনো মরিচ পাওয়া যেতো না । কাঁচা মরিচের কেজি ছিলো ১৫০ টাকা । লবন ১২০ টাকা । আর সোনার ভরি ছিলো তখন ১৫০ টাকা । সোনা শুধু ওই সময় কম দাম ছিলো । চারদিকে অভাব । সারাদেশের মানুষের হাহাকার । কতো মানুষ না খেয়ে মারা গেছেন ! বিদেশি রিলিফ সব আওয়ামী লীগের লোকেরা চুরি করেছে । আর বেশিরভাগ রিলিফ সীমান্ত দিয়ে ভারতে চলে পাচার হয়েছিলো । তখন বর্ডার খোলা ছিলো তখন । মহিলাদের শাড়ি কাপড় ছিলো না । অনেকে মাছ ধরার জাল পরে লজ্জাস্থান ঢেকেছিলো । এসব ছবি পত্রিকায়ও ছাপা হয়েছিলো । কিন্তু আওয়ামী লীগ নেতাদের কোনো অভাব ছিলো না । বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ শেষ হওয়ার মাত্র দুই বছর তিন মাসের মাথায় ...

বোতল

বোতল মানব জীবনে বোতল অপরিহার্য । বোতল অনেক অর্থেও ব্যবহার হয় । কোনো কোনো এলাকায় আনস্মার্ট, বেয়াক্কেল প্রকৃতির লোককেও বোতল বলা হয় । ইউরোপ আমেরিকায় থাকতে আমি ডৃংক করতাম । হার্ড ডৃংক কমই খেতাম । প্রতিদিনই বিয়ার খেতাম । বিয়ার স্বাস্থ্য ভালো রাখে ও কাজ করতে এনার্জি জোগায় । পরিমিত বিয়ার খেলে কেউ মাতাল হয় না । মাঝে মাঝে বিশেষ কোনো পার্টিতে হুইস্কি খাওয়া হতো । তাও দামি ব্র্যান্ডের । জনি ওয়াকার ব্ল্যাক লেবেল, টিচার্স, পাসপোর্ট, হেনেসি, শিভাস রিগাল, জ্যাক ড্যানিয়েলস । সাকুরায়ও অনেক সময় এসব ব্র্যান্ডের হুইস্কি পাওয়া যায় না । তো দেশে আসার পরও কিছু দিন ডৃংক করেছিলাম । কুমিল্লায় সরকার অনুমোদিত একটা মদের দোকান আছে চক বাজারে । নামঃ নাদের ট্রেডিং কোং । এটা প্রায় আজ ৫০ বছর । এখানে বিদেশি ব্র্যান্ডের ডৃংক পাওয়া যায় না । দেশিয় কোম্পানি ‘কেরো এন্ড কোং’ যা দর্শনায় অবস্থিত তার তৈরি ভদকা, হুইস্কি, জিন পাওয়া যায় । আমাদের সমাজতো রক্ষনশীল । তাই কান্দিরপাড় থেকে একটা স্প্রাইট কিনে অর্ধেক খেতে খেতে চক বাজার যেতাম । নাদেরে যখন পৌঁছতাম তখন স্প্রাইটের বোতল অর্ধেক খালি হয়ে যেতো । আমি বাবুল ভাইকে স্প্...

অশ্লীল নাম

বাংলাদেশের কিছু প্রতিষ্ঠান ও স্থানের বিচিত্র বা বিকৃত অর্থের নাম যা পরিবর্তন করা উচিতঃ ১. বোদা মহিলা মহাবিদ্যালয়, বোদা, পঞ্চগড় ২. চুমাচুমি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, রাঙ্গামাটি ৩. সোনাপোতা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, খুলনা ৪. মানুষমারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, নীলফামারি ৫. সোনাকাটা ইউনিয়ন, তালতলী, বরগুনা ৬.বড়বাল ইউনিয়ন, মিঠাপুকুর, রংপুর ৭.সোনাখাড়া ইউনিয়ন, রায়গঞ্জ, সিরাজগঞ্জ ৮. ধনকামড়া গ্রাম, ভোদামারা, দিনাজপুর ৯.গোয়াকাটা, দোহার, ঢাকা ১০. গোয়াতলা, ময়মনসিংহ ১১.লেংটার হাট, মতলব, চাঁদপুর