সুড়ঙ্গ নাভীর ছয় ইঞ্চি নিচে এক আজব সুড়ঙ্গ রয়েছে, সেই সুড়ঙ্গের অতল দেশে, কত দেশ-মহাদেশ নিরুদ্দেশ হয়েছে। নারী দেহ এক মহাকাল, কত যুগ- কত কাল সেই মহাকালের অতলে তলিয়েছে। সুড়ঙ্গের গায়ে নিপুন খাঁজকাটা, আছে দিব্য অনলের আঁচ, গায়ে তার আদিমতার শাণিত ধাঁচ। তারই মাঝে আদিম ঝর্ণা, সেই ঝর্ণার জলে মনুর জন্ম রহস্য আছে লিখা। সুড়ঙ্গের গায়ে এক অচিন তালা আঁটা, খুলে না তালা নর চাবি ছাড়া। কোন সে অচিন মুন্সী সেই তালার চাবি বানিয়েছে, চাবি নিয়ে চাবি ওয়ালা থেকে থেকে দিচ্ছে ধোঁকা। চাবির চূড়ায় আদিম ফুয়ারা, সেই ফুয়ারা করে শীতল তপ্ত সুড়ঙ্গ, তাতেই সৃষ্ট এই আদি মানব রহস্য। সুড়ঙ্গের কাঙাল এই দুনিয়া সুড়ঙ্গ রসে হয়ে মাতাল,হয়েছে বোকা। সুড়ঙ্গের অতল গহব্বরে এক সুধার ফোয়ারা রয়েছে, সেই সুধারই সন্ধানে, কত আউল-বাউল ঘর ছেড়েছে। সুড়ঙ্গের গায়ে আজব নকশা কাটা, সেই নকশাতেই নর চাবি পড়েছে বাঁধা। জগৎ শ্রেষ্ঠ শিল্পী তাঁর তুলিতে সুড়ঙ্গ রহস্য গড়েছে, তাইতো এই জগৎ নোনা মদে, মাতাল হয়েছে। সুড়ঙ্গ এক চোরাবালি, যে দিয়েছে পা, মাতাল হয়ে ভুলেছে দুনিয়াবি। সুড়ঙ্গে কত জন-মহাজন কূল-মান খুইয়েছে, কত রাজা, প...