সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জুন, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

আত্নীয়াতার বন্ধন

আত্নীয়াতার বন্ধন ছিন্নকারীরা সাবধানঃ কোরান হাদিস কি বলেছে পড়ুন আমাদের দেশে বেশিরভাগ স্বচ্ছল মুসলিম পরিবারে জায়গা জমি , অর্থ সম্পদ নিয়ে ভাইয়ের বিরুদ্ধে ভাই, চাচার বিরুদ্ধে ভাতিজা, স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রী, মামার বিরুদ্ধে ভাগিনা, চাচাতো জেঠাতো ভাইবোনসহ প্রেম ভালোবাসার কারনে সম্পর্ক ছিন্ন করেন । আমার দেখা এমন অধিকাংশ মুসলিম পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন, রোজা রাখেন, হজ্ব পালন করেছেন । কিন্তু তারা কি জানেন আত্নীয়তার বন্ধন ছিন্নকারী ব্যক্তির জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি ? জানতে হলে পড়তে হবে । >আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্ন করা একটি মারাত্মক অপরাধ। আল্লাহ তা‘আলা কুরআন মাজীদে আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্নকারীদের নিন্দা করেন এবং তাদেরকে লা’নত ও অভিসম্পাত দেন। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﴿فَهَلۡ عَسَيۡتُمۡ إِن تَوَلَّيۡتُمۡ أَن تُفۡسِدُواْ فِي ٱلۡأَرۡضِ وَتُقَطِّعُوٓاْ أَرۡحَامَكُمۡ ٢٢ أُوْلَٰٓئِكَ ٱلَّذِينَ لَعَنَهُمُ ٱللَّهُ فَأَصَمَّهُمۡ وَأَعۡمَىٰٓ أَبۡصَٰرَهُمۡ ٢٣﴾ [محمد: ٢٢، ٢٣] “ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হতে পারলে সম্ভবত তোমরা পৃথিবীতে বিপর্যয় সৃষ্টি করবে এবং আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্ন করবে। আল্লাহ তা‘আলা এদেরকেই করেন ...

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় বাংলা সাহিত্যে আমার প্রিয় লেখক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় । সেই কলেজ জীবন থেকে শুরু তাঁর ভালোবাসা প্রেম নয় দিয়ে । তারপর তেত্রিশ বছর কাটলো কেউ কথা রাখেনি । আরো পর দুই খন্ডের সেই সময় । তারপর বৃহৎ পরিসরের পূর্ব পশ্চিম । এরপর প্রথম আলো । সুনীলের যে কোন লেখাই আমার ভালো লাগে । এখনো । নীল লোহিত ছদ্মনামে তার সব লেখা আমার পড়া । বলতে গেলে সুনীলের প্রায় সব বই ই আমি পড়েছি । শীর্ষেন্দু ,সমরেশ, নিমাই, বুদ্ধদেব, মৈত্রীয় দেবী, আবুল বাশার, অরুন ্ধতি, শর্মিলা বোসসহ বলতে গেলে পশ্চিম বঙ্গের সবার বই আমি পড়েছি । ১৯৯৫ সালে কলকাতায় দেশ পত্রিকা অফিসে প্রয়াত প্রিয় লেখক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করে অনেক গল্প করেছিলাম । তিনি অসংখ্যবার আমেরিকায় গিয়েছেন । আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছু দিন পড়ে ফরাসি মেয়ে মার্গারিটার প্রেমে পড়ে যান । সেই পড়া বাদ দিয়ে তিনি কলকাতায় চলে আসেন । একবার নিউ ইয়র্কে সুনীল গেলেন ১৯৯৮ সালে । জ্যাকসন হাইটসের মুক্তধারা লাইব্রেরিতে বিশ্বজিৎ দাস আয়োজন করলেন বই মেলার । নিউ ইয়র্কের কয়েকটি বাংলা পত্রিকা থেকে আমাকে ফোন করে জানানো হলো । নিউ ইয়র্ক প্রবাসী সব লেখক সা...

ফেসবুক নিরীক্ষণ

ফেসবুক নিরীক্ষণ ফেসবুকে বেশি লাইক, কমেন্ট পাওয়ার মানে সবক্ষেত্রে এই নয় যে পোস্টদাতা অনেক জ্ঞানী বা শিক্ষিত, অথবা তাঁর স্ট্যাটাসটা high thought এর। তবে সে তাঁর বন্ধুূদের কাছে জনপ্রিয়। বলাইবাহুল্য তাঁর বন্ধুরাও তাঁরই ক্যালিবারের। সুন্দর একটা মেয়েে ছবি দিয়ে সেই মেয়ে যদি শুধু "Hi, Hello অথবা  সবাই কেমন আছো?" লিখেও স্ট্যাটাস দেয় ; দেখা যায় মেয়েটার উল্লেখিত স্ট্যাটাসে ৫০০/৭০০, হাজার লাইক কমেন্ট অতিক্রম করে যায়। যে কোনো নারী দু'চার লাইন লিখলেও অনেক লাইক কমেন্ট থাকে! এর কারণ কি? কারণ হলো পুরুষের বিপরীত বা Opposite sex এর প্রতি আকর্ষণ। বেশির ভাগ সাধারণ মানুষেরই এই আগ্রহ থাকে প্রবল। উচ্চশিক্ষিত, মার্জিত রুচিশীল ব্যক্তিরা এসব মেয়েদের তোয়াক্কা করেন না। তাঁরা বরাবরই এদেরকে এড়িয়ে চলেন। ফেসবুকে এই উচ্চশিক্ষিতদের হার কত? আমার ধারণা 0.1% এর চেয়েও কম। আরো একটা অদ্ভুত বিষয় লক্ষ্য করেছি আমি ফেসবুকে। যারা প্রচুর বানান ভুল লিখে তাঁদের জনপ্রিয়তা বেশি। মানুষ তাদের প্রতি বেশি Responsive. এর রহস্য বা কারণ আমি সঠিক জানি না। হতে পারে যারা এরকম বানানভুলজনিত স্ট্যাটাস দেন, ...

অধিকাংশ মুসলমান পাকা চোর

অধিকাংশ মুসলমান পাকা চোর অধিকাংশ মুসলমান পাকা চোর অতিশয় । মসজিদে জুতা চুরি প্রধান উদাহরণ । অর্থাৎ তারা মানুষের হক মেরে খাওয়ার জন্য আল্লাহ তাদের কোনোদিন ক্ষমা করবেন না, তারা সব জাহান্নামী I চুরি করা (ঘুষ খাওয়া, ওজনে কম দেয়া, অপরের সম্পত্তি দখল করা, ইঞ্জিনিয়ার, ডাক্তার, উকিল , বিচারক, পুলিশ, শিক্ষক হিসাবে বা অন্য ভাবে মানুষের/দেশের হক মেরে দেয়া, ইনকাম ট্যাক্স, ভ্যাট ফাঁকি দেয়া) কবিরা গুনাহ ! জিনা করা, মদ খাওয়া, শুয়োরের মা ংস খাওয়া, শিরক করা, নামাজ-রোজা না করা- আল্লাহ ইচ্ছা করলেই মাফ করতে পারেন, কিন্তু চুরি মাফ করার তো প্রশ্নই উঠে না, কেননা যার ক্ষতি করা হয়েছে, সে বা তারা ক্ষমা না করলে তো আল্লাহর ক্ষমা করার কোনো অধিকার নাই I কোনো মাওলানা, ইমাম, আলেম, এসব কথা সহজে বলেন না, আর ৯০% মুসলমানের এসব নিয়ে কোনো মাথা ব্যথাও নেই! তারা জোরে আমিন বলা বা আস্তে আমিন বলা, পায়জামা/লুঙ্গি কত উপরে পরতে হবে এসব ফালতু বিষয় নিয়ে অযথা সময় নষ্ট করে ! আমাদের এখন ভাবা উচিত পৃথিবীতে ১০টি সবেচেয়ে বেশি দুর্নীতিগ্রস্থ দেশের ৭টাই মুসলমান প্রধান দেশ কেন ! কেন একটাও মুসলিম প্রধান দেশ...

স্মরণঃমোহাম্মদ মুরসি

স্মরণঃমোহাম্মদ মুরসি কোন রাজনৈতিক উদ্দেশ্য কিংবা ধর্মীয় আবেগে নয়, ব্যক্তি মুরসি যেমন ছিলেন । এ মানুষটাকে নিয়ে লেখার যোগ্যতা বা সামর্থ কোনোটাই আমার নেই। গামাল আবদেল নাসের, আনোয়ার সাদাত, হোসনি মুবারক এর ৩০ বছরের শাসনের কথা আমাদের মনে আছে । ১৯৭০ সালে নাসেরের আকস্মিক মৃত্যুর পর আনোয়ার সাদাত মিশরের প্রেসিডেন্ট হন । ১৯৭৮ সালে তিনি আমেরিকান প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টারের মধ্যস্ততায় ইসরাইলের সঙ্গে " ক্যাম্প ডেভিড" চুক্তি করেন । যাতে ১৯৬৭ সালে আরব-ইসরাইল যুদ্ধের সময় মিশরের সিনাই এলাকা ইসরাইল দখল করে নিয়েছিলো । ক্যাম্প ডেভিড চুক্তির মাধ্যমে আনোয়ার সাদাত সিনাইয়ের বেশিরভাগ জায়গা ইসরাইলকে দিয়ে দেন । এর ফলশ্রুতিতে ১৯৮১ সালে এক সামরিক কুজকাওয়াজে স্যালুট গ্রহন করার সময় সাদাতকে হত্যা করা হয় । তখন মিশরীয় বিমান বাহিনীর প্রধান ছিলেন হোসনি মোবারক । সাদতের মৃত্যুর পর সেই ১৯৮১ সালে মোবারক প্রেসিডেন্ট হন । ক্ষমতায় ছিলেন ২০১২ সাল পর্যন্ত । ৩০ বছর। ২০১২ সালে আরব বসন্তে হোসনি মোবারক পদত্যাগ করতে বাধ্য হন । এরপর মিশরে সাধারন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় । মিশরের ইতিহাসে একমাত্র নির্বাচিত ...

Swissair Flight 111 tragedy

Swissair Flight 111 tragedy Sept. 2, 1998 Swissair Flight 111 crashed into the Atlantic, killing all 229 on boa rd. আজ সন্ধ্যায় সুইজারল্যান্ড নিয়ে একটা পোষ্ট দিয়ে একটা দুঃখজনক স্মৃ তি মনে পড়লো । তখন নিউ ইয়র্ক ছিলাম । ১৯৯৮ সাল । সুইস এয়ারের(Swissair) একটা ফ্লাইট, ফ্লাইট নং ১১১ নিউ ইয়র্কের জন,এফ,কেনেডি(JFK)ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট থেকে রাত ১০টা ৩০ মিনিটে ফ্লাই করেছিলো । এটি প্রতিদিনের ফ্লাইট । এই ফ্লাইটটিকে অনেকে ইউএন ফ্লাইট বলে । অনেকেই জানেন, জাতিসংঘের ইউরোপিয়ার সদর দফতর জেনিভায় । ওই ফ্লাইটে বেশিরভাগ যাত্রী থাকে জাতিসংঘে কর্মরত কর্মকর্তারা । সুইস এয়ার ইউরোপ-আমেরিকায় বেশ অভিজাত এয়ারলাইন্স । টিকেটের দামও বেশি । নিউ ইয়র্ক থাকতে আমি নিয়মিত নিউ ইয়র্ক টাইমস পত্রিকা পড়তাম । মাঝে মাঝে ওয়াশিংটন পোষ্ট পড়তাম । সবাই জানেন, সারা বিশ্বে এই দু’টি পত্রিকাই সবচেয়ে প্রভাবশালী । দাম ছিলো মাত্র ৫০ সেন্ট । আর রোববারের টাইমস এর দাম ২ ডলার । রোববারের নিউ ইয়র্ক টাইমস পত্রিকার ওজন ১ কেজিতো হবেই । একটুও বাড়িয়ে বলছি না । মুল পত্রিকা ছাড়া বাকী সব পাতা বিজ্ঞাপনের । ...

দেশের অবস্থা

দেশের অবস্থা দেশের অবস্থা মোটেও ভালো না। বেশ কয়েকবছর ধরেই এক দলীয় শাসন দেশে বিদ্যমান। মৌলিক অধিকার বলতে কিছুই নেই। গুম,খুন, ধর্ষণ, হত্যা, নির্যাতন, ক্রস ফায়ার, ব্যাংক লুট,শেয়ার বাজার লুট,ডেস্টিনি গ্রুপ,বিসমিল্লাহ গ্রুপ; লিস্ট লম্বা হতেই থাকবে। অতীতের সকল রেকর্ড ভেঙে দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলছে । এমন অবস্থায় প্রধান বিরোধী দল বিএনপি কোনো কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারছে না। দলনেতা জেলে আছেন অনেকদিন। দেশ পুলিশি রাষ্ট্রে পরিনত হয়েছে। বিএনপিকে বুঝতে হবে-মেহেদিকে না পিষলে যেমন রং বের হয় না,মেঘে মেঘে ঘর্ষণ না লাগলে যেমন বিদ্যুৎ চমকায় না,তেমনি রাজনৈতিক নির্যাতন-নিগ্রহকে মোকাবেলা করার শক্তি না থাকলে ক্রমেই রাজনৈতিক দল পঙ্গু হয়ে যায়। বিএনপি নেতৃবৃন্দ এই বোধ যত দ্রুত উপলব্ধি করবে দেশের জন্য ততই মঙ্গল হবে। সুবিধাবাদীদের নিয়ে মন্ত্রী সভা গঠন করা যায় কিন্তু নির্যাতন-নিগ্রহ মোকাবিলার শক্তি অর্জন না করলে গন আন্দোলন সৃষ্টি করা যায় না। ক্ষমতাসীন সরকারকেও বুঝতে হবে,দেশটি তাদের এজমালি সম্পত্তি নয়, তারা এর চিরস্থায়ী মালিকও নন। ক্ষমতা এবং জীবন দুটোই ক্ষণস্থায়ী। এটা মনে রাখলেই এ অস্বস্তিকর ...

দৃষ্টিপাত

দৃষ্টিপাত এই উপন্যাসটি ক্লাশ টেনে থাকতে পড়েছিলাম। তখন কম বুঝেছিলাম। ভাষা খুব কঠিন ছিলো এই উপন্যাসের। কলেজ, ভার্সিটি জীবনেও পড়েছি। এখনো মাঝে মাঝে পড়ি। খুব কঠিন অথচ চমৎকার বাংলায় লেখা একটি বিখ্যাত উপন্যাস। মাত্র ৯৭ পৃষ্ঠার এই উপন্যাস একটি পরকীয়া প্রেমের উপাখ্যান । মহিলা বিবাহিতা। আর লেখক ব্যাচেলর। তবে এটিকে আমি পরকীয়া প্রেমের উপন্যাস বলতে নারাজ। এটা মূলত গভীর বন্ধুত্ব থেকে এক নিষ্কলুষ ভালোবাসার উপন্যাস। যেখানে যৌনতা বা শারীরিক সম্পর্কের লেশমাত্র নেই। এমনকি পরস্পরকে জড়িয়ে ধরে একটা চুমুও নেই। তখনো দেশ ভাগ হয়নি। অর্থাৎ ১৯৪৭ সালের আগের ঘটনা। ভদ্রলোক থাকতেন বোম্বে ( মুম্বাই) । আর ভদ্রমহিলা থাকতেন লাহোরে। বম্বে রেলওয়ে স্টেশনে গভীর রাতে তাদের পরিচয়। মহিলার সঙ্গে তার স্বামীও ছিলেন। তখন তো মোবাইল ফোন,ফেসবুক, ইন্টারনেট ছিলো না। তারা যোগাযোগ করতেন চিঠি লিখে। আমি খুব অবাক হয়ে ভাবি, আমার জীবনেও এক বিবাহিতা মহিলার সঙ্গে ফেসবুকে পরিচয় হয়ে তা ব্যক্তিগত সম্পর্কে গড়ায়! এই ক্ষেত্রেও ওই মহিলার স্বামীর উপস্থিতিতেই আমাদের পরিচয়, বন্ধুত্ব, ঘনিষ্ঠতা। আমরা যোগাযোগ করতাম ফেসবুকে, ফোনে...

CO-INCIDENCE

Are they All CO-INCIDENCE 1. CHURCH has 6 letters so do MOSQUE and TEMPLE. 2. BIBLE has 5 letters so do QURAN and GEETA. 3. LIFE has 4 letters so does DEAD. 4. HATE has 4 letters so does LOVE. 5. ENEMIES has 7, so does FRIENDS. 6. LYING has 5, so does TRUTH. 7. HURT has 4, so does HEAL. 8. NEGATIVE has 8, so does POSITIVE. 9. FAILURE has 7, so does SUCCESS. 10. BELOW has 5, so does ABOVE. 11. CRY has 3,so does JOY. 12. ANGER has 5, so does HAPPY. 13. RIGHT has 5, so does WRONG. 14. RICH has 4, so does POOR. 15. FAIL has 4, so does PASS 16. KNOWLEDGE has 9, so does IGNORANCE.   June 11, 2016