সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

মে, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ভাষা আন্দোলন ও গণমাধ্যম

ভাষা আন্দোলন ও গণমাধ্যম করিম চৌধুরী ভাষা, সংস্কৃতি, আচার, ঐতিহ্যই যে জাতিসত্ত্বার প্রকৃত উপাদান তা বাঙালীই ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে প্রমাণ করে। ভাষা আন্দোলন তাই শুধু একটা সাংস্কৃতিক আন্দোলনে সীমাবদ্ধ ছিলো না। মূলত: এটা ছিলো একটি জাতিসত্ত্বা প্রতিষ্ঠার আন্দোলন। পৃথিবীতে মাতৃভাষাকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে একমাত্র বাঙালীরাই প্রাণ বিসর্জন দিয়েছিলেন সেই ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি তারিখে। তাই একুশে ফেব্রুয়ারির ঐতিহ্য এক মহান সংগ্রামী ঐতিহ্য। ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারির ঘটনায় গণমাধ্যমের ভূমিকা কি ছিল তা আলোচনা করতে গেলে তারও পেছনে ফিরে তাঁকাতে হবে। মনে রাখতে হবে, গণমাধ্যম বলতে এক্ষেত্রে শুধু পত্র পত্রিকা ও পুস্তিকা বুঝানো হচ্ছে। কেননা তখনো এদেশে টেলিভিশন নেটওয়ার্ক ছিলো না। টেলিভিশন আসে ১৯৬৪ সালে। রেডিও ছিলো সরকার নিয়ন্ত্রিত। দেশ বিভাগের আগেই ১৯৪৭ সালের ১৭ মে দাক্ষিণাত্যের হায়দ্রাবাদে অনুষ্ঠিত উর্দু সম্মেলনে নিখিল ভারত মুসলিম লীগ ওয়ার্কিং কমিটির অন্যতম সদস্য এবং পরে পূর্ব পাকিস্তানের গভর্ণর চৌধুরী খালেকুজ্জামান ঘোষণা করলেন যে, উর্দুই হবে পাকিস্তানের জাতীয় ভাষা । ১৯৪৭ সাল...

মুক্তিযুদ্ধ ও চলচ্চিত্র

মুক্তিযুদ্ধ ও চলচ্চিত্র করিম চৌধুরী উপমহাদেশে বাংলাদেশই একমাত্র দেশ, যে দেশটি আধুনিক সমরাস্ত্রে সজ্জিত দখলদার পাক বাহিনীর বিরুদ্ধে এক অসম ও চাপিয়ে দেয়া যুদ্ধে লাখ লাখ বাঙালি প্রাণ বিসর্জন দিয়ে স্বাধীনতা অর্জন করে। অগনিত নারী সম্ভ্রম হারান। কোন পূর্ব সামরিক প্রস্তুতি ছাড়াই রাজাকার, আল বদর, আল শামস্ ব্যতীত গোটা জাতি মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলো। পৃথিবীর কোনো মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে এই ধরণের দৃষ্টান্ত বিরল। এই ধরণের রক্তক্ষয়ী সশস্ত্র যুদ্ধে জাতিকে উজ্জীবিত রাখতে এবং অনুপ্রেরণা যোগাতে কবিতা, গল্প, গান, উপন্যাস, নাটক রচিত হয়। অপেক্ষাকৃত শক্তিশালী মাধ্যম চলচ্চিত্রে কতটুকু এসেছে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ? নয় মাসের সশস্ত্র যুদ্ধে চলচ্চিত্র জাতীয় জীবনে খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে বলে আমার মনে হয় না । যদিও যুদ্ধকালীন সময়ে ৪টি প্রামাণ্যচিত্র তৈরী হয়েছিল কিন্তু অবরুদ্ধ বাংলাদেশে সেগুলো দেখার বা প্রদর্শন করার সুযোগ ছিলো না। ১। Stop Genocide (পরিচালক জহির রায়হান) ২। Liberation Fighters (চিত্রনাট্য, রচনা ও পরিচালনা- আলমগীর কবির) ৩। A State is born ( চিত্রনাট্য, রচনা ও পরিচালনা- ...

পশ্চিমা মিডিয়ার নিউজ হেড লাইন

পশ্চিমা মিডিয়ার নিউজ হেড লাইন নিউইয়র্কের রাস্তায় এক ভদ্রমহিলা হেঁটে যাচ্ছিলেন। রাস্তার পাশে তিনি দেখতে পেলেন, একটা বাচ্চা ছেলে বেলুন নিয়ে খেলছে। হঠাৎ একটা পাগলা কুকুর কোথা থেকে এসে ছেলেটাকে আক্রমন করে বসলো। ছেলেটা চিৎকার করে সাহায্য চাচ্ছিলো, কিন্তু রাস্তার কোন লোকই তাকে সাহায্য করতে এগিয়ে যাচ্ছিলো না। এটা দেখে মহিলাটি বাচ্চাটাকে সাহায্য করতে ঝাঁপিয়ে পড়লো। বেশ কিছুক্ষণ রক্তারক্তি যুদ্ধের পরে কুকুরটা মারা গেল, এবং ভদ্র মহিলাটি ছেলেটার জীবন রক্ষা করলো। রাস্তায় তখন অনেক মানুষ জমে গেছে, তাদের মুহুর্মুহু করতালিতে তখন রাস্তা সরগরম। সবাই ভদ্রমহিলাকে খুব অভিবাদন জানালো, এই রকম বীরোচিত কাজ করার জন্য বীর উপাধী দিয়ে দিলো। ততক্ষণে সংবাদিকরা চলে এসেছে। তারা ঘটনাস্থলের ছবি তুলে ভদ্র মহিলার ও ছবি তোলা শুরু করলো। ভদ্রমহিলাকে বললো, "আগামীকাল নিউইয়র্ক টাইমসে আপনার ছবি সহকারে এই ঘটনাটাই হেডলাইন হবে। হেডলাইনটি হবে এই রকমঃ নিউইয়র্কের অসীম সাহসী নাগরিকের অসাধারন বীরত্ত্বে বেঁচে গেল একটি শিশু । ভদ্রমহিলা বললেন, " কিন্তু আমি তো নিউইয়র্কের অধিবাসী নই"। সাংবাদিকরা ব...

মেমোরিয়াল ডে

মেমোরিয়াল ডে   করিম চৌধুরী অন্য সব খেলার মতো ক্রিকেট নিয়েও অনেক জোকস চালু আছে। তারই একটি-সাবেক জার্মান ডিকটেটর এডলফ্ হিটলার তার সহযোগী আইখম্যানকে বললো, বৃটিশরা এটা কি খেলে যা জার্মানরা খেলে না? জার্মান পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জাতি। ডয়েচলান্ড বলে কথা। [ইংরেজিতে জার্মানি। জার্মান ভাষায় ডয়েচলান্ড( Deutschland) ]। আমাদেরকেও এই খেলায় এফিশিয়েন্ট হতে হবে। ইংরেজদের কোনো কিছুই আনচ্যালেঞ্জড ছেড়ে দেয়া হবে না। এখন থেকে জার্মানরাও ক্রিকেট খেলবে। তবে তার আগে আমি খেলাটি একবার দেখতে চাই। ফুয়েরার (নেতা) এর ইচ্ছা পূরণে সঙ্গে সঙ্গে এসে গেলো ক্রিকেটের ভিডিও টেপ। সারাদিন হিটলার খেলা দেখলো। প্রথম দল ব্যাট করার পর হিটলার জানতে চাইলো কে জিতলো? সহযোগিরা জানালো, এখনো কেউ জিতেনি। সমপরিমাণ খেলা চলবে। অন্য দল ব্যাট করবে। উত্তেজিত হয়ে হিটলার বললো,এখনো খেলা শেষ হয়নি? কতো দিন ধরে খেলবে? ক্রিকেট খেলার নিয়ম, রান সংখ্যা, বোলিং, ব্যাটিং, ক্যাচ আউট, রান আউট, ষ্টাম্প আউট, কট আউট, ছক্কা মারা, চার মারা, কতো বলে ওভার, কোনটা ওয়াইড বল, কোনটা নো বল, কোনটা এল.বি. ডাব্লিউ, ইনিংস কি? ওয়ান ডে ম্যাচ, টেষ্ট সিরিজ, কতো...

ধর্মপ্রাণ মুসলিম

ধর্মপ্রাণ মুসলিম নিউজিল্যান্ডে মসজিদে হামলার পর সব মুসলিম রাস্ট্রই প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে। ইরান থেকে তুরস্ক, সৌদি আরব থেকে পাকিস্তান । মুসলিম ভাতৃত্ববোধ উত্রে উঠেছে! অথচ খাদ্য সংকটে ইয়েমেনের মানুষ এখন গাছের পাতা খায়! কয়েকদিন আগেই আল জাজিরাতে দেখলাম । অপুষ্টিতে হাজার হাজার শিশু মৃত্যুর মুখে। ভয়ংকর খাদ্য সংকট ইয়েমেনে। সৌদি আর ইউ.এ.ই.-র অবরোধের কারনে। সৌদি আরবে প্রতিদিন যে পরিমাণ খাবার অপচয় করা হয় তা দিয়ে ছোট খাটো একটা দেশের মানুষের খাদ্য সমস্যা অনায়াসে ঘুচে যায়। ইউটিউবে সার্চ দিলে দুনিয়াতেই মধ্যপ্রাচ্যের শেখদের বেহেশতি জীবন যাপন দেখা যায়! সেদিকে কেউ নজর দেয় না! কেউ কিছু বলেও না! কাগজে কলমেই ইসলাম সাম্যের ধর্ম। এর কোনো বাস্তব প্রয়োগ নেই। কোনো মুসলিমই তা মানে না। মধ্যপ্রাচ্যসহ আমাদের দেশের ধনী লোকেরা যদি ইসলামের ন্যায় পরায়ণতা, সাম্য, ভাতৃত্ববোধ, ঐক্য মেনে চলতো তবে দুনিয়ার বেশিরভাগ সমস্যার সমাধান হয়ে যেতো। সাদ্দাম হোসেনকে মারার জন্য কুয়েত,সৌদি আরব আমেরিকাকে সামরিক ঘাটি করার জায়গা দেয়! সৌদি আরব প্রকাশ্যেই ইসরায়েলকে সমর্থন দেয়! রিয়াদের সঙ্গে তেল আবিবের সম্পর্ক খু...

পাত্রী দেখা ও আমার চাটখিল ভ্রমন

পাত্রী দেখা ও আমার চাটখিল ভ্রমন কয়েকদিন আগে শহরের এক জুনিয়র বন্ধু অনুরোধ করে বললো, তার এক আত্নীয়ের জন্য পাত্রী  দেখতে যাবে আজ মঙ্গলবার । আমি তাদের সঙ্গে গেলে একটু ভালো হয় । জানতে চাইলাম কোথায় ? জুনিয়র বন্ধু বললো, সোনাইমুড়ি। আমি অবাক হয়ে বললাম, নোয়াখালী! সে মাথা নেড়ে সম্মতি জানালো । আমার অভিজ্ঞতা থেকে বললাম, কিছু ব্যতিক্রম বাদে নোয়াখালী, চট্রগ্রাম ও সিলেট জেলার অভিভাবকরা তাদের মেয়েদের অন্য জেলায় বিয়ে দেয় না । সে আমাকে জানালো, তাদের দূর সম্পর্কের এক আত্মীয়ের মাধ্যমে প্রপোজাল এসেছে । তাই তারা মেয়ে দেখতে ইচ্ছুক । ছেলেটি আমেরিকা প্রবাসী । জানতে চাইলাম সেখানে আমার কাজ কি? জুনিয়র বন্ধু বললো, আপনিও মেয়েকে দুই একটা প্রশ্ন করবেন । আমি নির্দ্বিধায় বললাম, বিয়ে হওয়ার সম্ভাবনা থাকলেও আমাকে নিলে পাত্রীপক্ষ আর বিয়ে দেবে না । আমাকে দয়া করে মাফ করো । আমি চাই বিয়েটা হোক । আর তুমি ভালো করেই জানো, আমার ব্যক্তিত্ব অভিভাবক শ্রেণীর মতো নয় । আমি নিজেই এখনো ছেলেমানুষ । সে হেসে বললো, এই জন্যই তো আপনাকে দরকার । মেয়েটি চট্রগ্রাম ভার্সিটি থেকে পলিটিক্যাল সাইন্সে মাস্টার্স করেছে বলে আমাক...

ফোন বোন

ফোন বোন করিম চৌধুরী হ্যালো! উই আর নট অ্যাভেইলেবল নাও। প্লিজ, লিভ ইউর নেম অ্যান্ড ফোন নাম্বার আফটার দ্য বিপ। উই উইল কল ইউ ব্যাক। থ্যাংক ইউ। আমেরিকায় সব বাসার ল্যান্ড ফোনে এ মেসেজটি সেট করা থাকে। বাসায় ফিরে ফোনের দিকে তাঁকালেই দেখা যায়, ফোন সেটে লালবাতি জ্বলে আছে। অর্থাৎ কেউ কল করে মেসেজ রেখেছেন। একাধিক মেসেজও থাকতে পারে। ফোন সেটের লিসেন বাটন টিপলেই একে একে সব ভয়েস মেসেজ শোনা যায়। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে কল ব্যাক করা যায়। আমেরিকায় মোবাইল ফোনকে সেলুলার বা সেল ফোন বলে। সেল ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা আমেরিকায় কম। আমি যে সময়ের কথা লিখছি সে সময় সেল ফোনের ব্যবহার খুব সীমিত ছিলো। দোকানপাট, ডিপার্টমেন্ট স্টোর, সুপারস্টোর, গ্যাস স্টেশন, বাসা-বাড়ি সব ক্ষেত্রে ল্যান্ড ফোন আছে। রাস্তার পাশে একটু দূরে দূরে পে ফোন বুথ। আমেরিকায় বেশির ভাগ অফিসে ফোন করতে টাকাও লাগে না। প্রথমে ১৮০০ প্রেস করে কম্পানির নাম্বার টিপলেই কথা বলা যায়। কোনো পয়সা খরচ হয় না। এটাকে বলে টোল ফৃ নাম্বার। কাস্টমারদের আকৃষ্ট করতেই কম্পানিগুলো এ সুবিধা দেয়। আমেরিকায় ল্যান্ড ফোন ব্যবস্থা আমাদের দেশের ছয়টি মোবাইল ফোন অপার...

প্রাগ

প্রাগ সেই কবে । ১৯৯২ সালে । স্থান- চেকোস্লোভাকিয়ার রাজধানী প্রাগ( Prague) । ১৯৯৩ সালের ০১ জানুয়ারি চেকোস্লোভাকিয়া দুটো দেশে বিভক্ত হয় । চেকোস্লোভাকিয়া প্রধানত দুটো জা তি নিয়ে গঠিত ছিলো । চেক ও স্লোভাক । স্লোভাক জাতি চেকদের তুলনায় নিজেদেরকে বঞ্চিত মনে করতো । শান্তিপূর্ণ আলোচনার মাধ্যমে ১৯৯৩ সালে দুই জাতি বিভক্ত হয়ে দুটো দেশ হয়। একটি চেক রিপাবলিক এবং অন্যটি স্লোভাকিয়া । চেক রিপাবলিকের রাজধানী রয়ে গেলো প্রাগ । আর স্লোভাকিয়ার রাজধানী হলো তাদের বড় শহর ব্রাটিস্লাভা ( Bratislava.)। ১৯৯১ সালে ভেলভেট রেভুলিউশানের পর নাট্যকার ভাকলাভ হাভেল তখন প্রেসিডেন্ট । পূর্ব ইউরোপের দেশগুলোতে যখন একে একে সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থা ভেঙে পড়ছিল তখন ওই উত্তাল দিনগুলোতে অস্টৃয়ার রাজধানী ভিয়েনায় ছিলাম । পূর্ব জার্মানি, হাঙ্গেরি, রোমানিয়া, যুগোস্লাভিয়া, চেকোস্লোভাকিয়ায় সেকি গন্ডোগোল ! আমাদের আলোচনার বিষয়ই ছিলো তখন ওইসব দেশ নিয়ে । আজ হঠাৎ ইউরোপের দিনগুলোর কথা মনে পড়লো । চেকোস্লোভাকিয়ায় বেড়াতে গিয়ে কতো দুষ্টুমি ! ছবিটি তুলেছিলো টমাস । প্রাগের মুল কেন্দ্রস্থল । যাকে স্থানীয় ভাষায় সেনট্রুম(Centrum) ব...

আমাদের সময়

আমাদের সময় আমাদের ছাত্রজীবনে পড়াশোনা শেষ করে চাকরি না পাওয়ার দুঃচিন্তা ছিলো না! লাখ লাখ টাকা ঘুষের প্রয়োজন ছিলো না একটা যেন তেন চাকরির জন্য! ঘুষের বিনিময়ে চাকরি দেয়ার দালালচক্র ছিলো না দেশব্যাপী ! দুর্নীতির মহামারি ছিলো না! খাদ্যে ভেজাল ছিলো না! আম থেকে শুরু করে তরমুজেও কেমিক্যাল দিয়ে লাল করার চিন্তাও কেউ করেনি! মাছে ফরমালিন দেয়ার প্রশ্নই ছিলো না! ফল আর মাছ বাজারে দোকানি সব সময় হাত পাখা দিয়ে মাছি তাড়াতো। এখন তো ফল আর মাছে মাছিই বসে না! কেমিক্যালের কারনেই ফলে আর মাছে এখন মাছি বসে না। এমন কোনো খাদ্য নেই যাতে এখন ভেজাল দেয়া হয় না! ডাক্তাররা ছিলো মানবিক। এখন ডাক্তার মানেই কমিশনখোর! যে ওষুধ কোম্পানি বেশি টাকা ঘুষ দেবে ডাক্তার ওই কোম্পানির ওষুধ লিখবে । ডাক্তাররা কমিশন খাওয়া বন্ধ করলে ৪০% চিকিৎসা ব্যয় কমবে বলে স্বয়ং স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেছেন। নকল ওষুধ ছিলোই না। এখন অনেক নকল ওষুধের কারখানা আছে! যে ওষুধ খেয়ে অসুস্থ মানুষ সুস্থ হবে সেই ওষুধ নকল বানানো হয়! কতো বড় জানোয়ার! কখনো সখনো ম্যাজিস্ট্রেট অভিযান চালালেও ওরা এতোই প্রভাবশালী যে,ম্যাজিস্ট্রেটকেও লাঞ্চিত করে। জিপির নামে র...