সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জুলাই, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

জেমিমার এসএমএস

জেমিমার এসএমএস ( এইমাত্র জেমিমার একটা এসএমএস পেলাম। জেমিমা এবার পিএসসি দেবে। জিমু লিখেছে।) Dear dad, Take my salam. Hope you are well by the grace of the Almighty allah. So do you remember i told you that my english teacher gave me 3 books to read, well here are the books: 1.The little book of peace A book by Ashley Davis Bush 2.A Little Life Novel by Hanya Yanagihara 3. The power of positive thinking A book by Norman Vincent Peale These are the books my teacher told me (and also the students) to read and make an assignment about the books. No more today Take care Your loving daughter Jemima July 27 at 3:54 PM ·

ফেবুতে মেয়েদের ছবি

ফেবুতে মেয়েদের ছবি আমি ফেবুতে অনেক ছবি দিই । এতে কোনো অন্যায় করি বলে আমি মনে করি না । আমি পুরুষ মানুষ । কিন্তু অনেক মেয়েরাই খুব বেশি নিজের ছবি দেন । এতে আমার কিছুটা আপত্তি আছে । অবশ্য এই মত একান্তই আমার ব্যক্তিগত । আগে, এমন কি এখনো বিয়েশাদীর কথা হলে পাত্র বা পাত্রীপক্ষ ছেলে মেয়ের ছবি দেখতে চায় । প্রথমে ছবি দেখে পছন্দ হলে তারপর কথাবার্তা বা সরাসরি দেখার প্রশ্ন আসে । বিয়েশাদীর ব্যাপারে এখন সিভিও দেয়া হয় যাতে ছবি থাকে । ফেবুতে বার বার কোন মেয়ে তার নিজের বিভিন্ন পোজের ছবি দিলে মেয়েটিকে বিভিন্ন এঙ্গেলে দেখার সুযোগ হয় অনেক পুরুষের । সাধারণত মায়েরা আকর্ষণীয় ছবিই ফেবেতে দেয়। হোক সে বিবাহিতা । এতে অনেক পুরুষ মেয়েটিকে পছন্দ করে ফেলতে পারে । এবং তাদের নোংরা লালসা চরিতার্থ করার জন্য মেয়েটির ক্ষতি করতে পারে । এদেশে পুলিশ, সেনা কর্মকর্তা কারো স্ত্রী-ই নিরাপদ নয় তা আমরা বহুবার দেখেছি । সাধারণত স্বচ্ছল পরিবারের মেয়েরাই এটা বেশি করে থাকে । নিজের স্বচ্ছলতা বা আর্থিক অবস্থা প্রকাশ করাই থাকে মুল উদ্দেশ্য । প্রাচুর্য অনেককেই কুপথে টানে ।   July 28, 2017 ·

ফেসবুকে ৮ তথ্য না দেয়ার পরামর্শ

ফেসবুকে ৮ তথ্য না দেয়ার পরামর্শ (পোষ্টটি মেয়েদের জন্য বেশি গুরুত্বপূর্ন)  ফেসবুক ব্যবহারে অসচেতনতার কারণে মানুষ নিজের অজান্তেই নিজেকে অনিরাপদ করে তুলছে। লোকেশন ট্যাগসহ নিজের ও পরিবারের সদস্যদের ছবি পোস্ট করার মাধ্যমে ব্যক্তিগত তথ্যাদি অপরাধীদের কাছে সহজলভ্য করে দিচ্ছে। এ কারণে কিছু বিষয় ফেসবুকে শেয়ার না করার পরামর্শ দিয়েছে পুলিশ। এভাবে অনাকাঙ্ক্ষিত কিছু ঘটনা এড়ানো সম্ভব বলে তারা আশা করছেন। ফেসবুকে যে ৮টি বিষয় শেয়ার না করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে: ১. জন্ম তারিখ অনেকেই নিজের জন্ম তারিখ ফেসবুকে উন্মুক্ত করে রাখেন। এটি আপনার জন্য অনিরাপদ। কারণ তথ্য প্রযুক্তির যুগে জন্ম তারিখ থেকেই অনেক তথ্য সংগ্রহ করেন হ্যাকারা। অথবা যেকোনো শত্রু এই বিশেষ দিনে টার্গেট করে আপনার ওপর হামলা চালাতে পারে। তাই ফেসবুকে জন্মতারিখ উন্মুক্ত রাখার বিষয়ে সবাইকে সচেতন হতে হবে। ২. শিশু কোথায় পড়াশুনা করে গত কয়েক বছরের যৌন ও শিশু বিষয়ক অপরাধগুলো গবেষণা করে ইংল্যান্ডের শিশু বিষয়ক সংস্থা এনএসপিসিসি জানান, অধিকাংশ অভিভাবক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারে অসচেতন ছিলেন। এজন্য অনাকাঙ্খিত ঘটনাগুলো ঘটেছে। অথচ অ...

বেনজির ভুট্টো

বেনজির ভুট্টো বিতর্ক যতোই থাক বেনজীর ভুট্টোকে আমি খুবই পছন্দ করতাম । ১৯৮৯ সালে ঢাকায় বেনজীরকে খুব কাছে থেকে দেখেছিলাম । তখন এরশাদ সাহেব ক্ষমতায় । আমি না জেনে মটর বাইক নিয়ে সং সদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তাঁর সম্মানে দেয়া ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের নাগরিক সম্বর্ধনায় বেনজীরের নিরাপত্তা ব্যূহ ভেদ করে খুব কাছে চলে গিয়েছিলাম । তিন হাত দূরে বেনজীর ভুট্টো । পরে নিরাপত্তা বাহিনী আমাকে সরিয়ে দেয় । তখন ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে পড়তাম । জেনে না জেনে পাগলামিতো আর কম করিনি । সব কথা পাবলিকলি বলাও যায় না । কাছে থেকে ওই ভদ্র মহিলাকে যথেষ্ট রুচিশীল আর অভিজাত মনে হয়েছিলো । পরে তার লেখা দুটো বই পড়েছিলাম । ১। Daughter of the East . ২। Reconciliation: Islam Democracy and The West. দুটো বই-ই চমৎকার । তার বাবা জুলফিকার আলী ভুট্টোকে ফাঁসি দিয়ে জেনারেল জিয়াউল হক মেরেছেন না অন্যভাবে ভুট্টো মারা গেছেন তাও তিনি বইতে উল্লেখ করেছেন । বেশ তথ্যবহুল বই ।   July 28, 2016 ·

শরীর ছাড়া নারী হয় না

শরীর ছাড়া নারী হয় না শরীর ছাড়া নারী হয় না, কিন্তু নারী মানেই শরীর নয় । নারী একটি পূর্ণ বিকশিত ফুলের মতো । যে প্রেমিক সে ফুলকে পানি দেয়, আলো দেয়, বড়ো করে তুলে । ফুলের সুগন্ধ শরীরে মেখে নেয় । তাড়িয়ে তাড়িয়ে ফুলের শোভা উপভোগ করে । ফুলের সৌন্দর্য হৃদয়ে গেঁথে নেয় । অবশেষে ফুলের মধু পান করে । সমাজ তাকে নায়ক হিসেবে পুজা করে । আর যে খল সে প্রথমেই ফুলের মধু পান করতে চায় । ফুলের সুগন্ধ আর সৌন্দর্য উপভোগ করার বদলে তাকে ছিড়ে দেখতে চায় ভেতরে কি আছে ।

ইস্ট এশিয়া ক্লাব

ইস্ট এশিয়া ক্লাব লুনেটা পার্ক , ম্যানিলা , ফিলিপিন্স । একদিন বিকেলে । এই পার্কের কোন ঘেঁষেই ম্যানিলা বে বা ম্যানিলা উপসাগর । আর এই সাগর পাড়েই বিখ্যাত সব পাঁচ তারকা হোটেল । সঙ্গে আছে বাড়তি আকর্ষণ " ইস্ট এশিয়া ক্লাব " । কৃসেলডা আমাকে নিয়ে ওই ক্লাবে গেলো সন্ধ্যার পর । ওরে বাবা ! ওই ক্লাবটি মূলত "এডাল্ট এন্টারটেইনমেন্ট ক্লাব "। প্রথমে বিয়ারের দাম ছিলো ১৫০ পেসো । ফিলিপিনো মুদ্রার নাম পেসো । কিন্তু রাত ১১ টা ৩০ মিনিটে পাবলিক অ্যাড্রেস সিস্টেমে ঘোষণা করা হ লো ১২টা থেকে বিয়ারের দাম হবে ৩০০ পেসো । আমি অবাক হয়ে কৃসেলডার কাছে জানতে চাইলাম, কেন ? কৃসেলডা মুচকি হেসে বললো- তুমি কখনো কোন মেয়েকে প্রকাশ্যে উলঙ্গ হয়ে নাচতে দেখেছো ? আমি অবাক হয়ে বললাম -নাতো । কৃসেলডা বললো, রাত ১২ টার পর আজ তা দেখতে পাবে । জাস্ট ওয়েট । রাত ১২ টা বাজার সঙ্গে সঙ্গেই পুরু ক্লাবের আলো প্রায় নিভু নিভু হয়ে গেলো । ষ্টেজের আলো বেড়ে গেলো । স্টেজে যে মেয়েগুলো এতক্ষণ ব্রা আর প্যান্টি পড়ে নাচছিলো এবার তারা সম্পূর্ণ উলঙ্গ হয়ে নাচতে শুরু করলো । ২৫ টি মেয়ে একসঙ্গে নাচছে । ধবধবে সাদা গায়ের রঙের মে...

৭১ বিরোধী আওয়ামীলীগ -- "Who told you, to revolt" ?

৭১ বিরোধী আওয়ামীলীগ -- "Who told you, to revolt" ? "বিমান হামলার দু'তিন দিন আগের ঘটনা। ডিফেন্স পজিসন গুলো তদারকির রুটিন কাজে ব্রাম্মন বাড়িয়া যাবার সময় সিলেট সড়কের সরাইলের কাছে হটাৎ করে তাহের উদ্দিন ঠাকুরের সাথে দেখা। রাস্তার পাশে একটা গাছ তলাতে সে দাঁড়িয়ে, ছোটখাটো একদল জনতা তাকে ঘিরে দাঁড়িয়ে। ঠাকুরের সাথে আমার ছাত্রজীবনের পরিচয়। ১৯৬১ সালে ঢাকা হল ছাত্র সংসদে ছাত্র ইউনিয়ন প্যানেলে ঠাকুর জিএস ও আমি সহ-ক্রীড়া সম্পাদক ছিলাম। স্বভাবত আমি গাড়ি থেকে নেমে সোৎসাহে ২৭ তারিখে আমার বিদ্রহের কথা জানালাম। ভবিষ্যৎ কর্ম পন্থা সম্পর্কে আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দের নির্দেশনা জানতে চাইলাম। আমাকে হতবাক করে দিয়ে ঠাকুর রীতিমত ক্ষেপা হয়ে গেলো। সে বলেঃ “I don't know anything. I've nothing to do with you. Who told you, to revolt? We didn't ask you to do so...you people in uniform always complicate the situation" " "আমি কিচ্ছু জানিনা, আমার করার কিছুই নেই। তোমাদের বিদ্রোহ করতে বলেছে কে? আমরা তোমাদের কাছে এমন কিছুই চাইনি….তোমরা পোশাকীরা সব সময় পরিস...

ভালো আছি

ভালো আছি তোমাকে বার বার বলেছিলাম,আমার সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে হলে সেই সম্পর্ক সারাজীবন রাখতে হবে। অন্য আরো অনেক মেয়ের মতো যেন তোমাকে নিয়ে অন্যদের সঙ্গে গল্প বা স্মৃতিচারণ করতে না হয়। তুমি কথা দিয়েছিলে। বলেছিলে, তোমার সঙ্গে তো আমি প্রেম করি না যে তোমাকে ছ্যাকা দেবো। আমি বিবাহিতা। সন্তানের জননী। স্বামী সংসার আছে। তোমার সঙ্গে আমার রিলেশন সিনিয়র জুনিয়রের এক নি:স্বার্থ সম্পর্ক। আমি সারাজীবন তোমার সঙ্গে সম্পর্ক রাখবো। আমি অন্য মেয়েদের মতো না। কিন্তু তুমি কথা রাখনি । আমি এ জীবনে আর তোমার বন্ধু থাকতে পারলাম না! জানিনা তুমি আজ কেমন আছো। কোথায় আছো । আমি ভালো আছি । তোমাকে ছাড়া যতটা ভালো থাকা যায় ঠিক ততটা ভালো আছি । আপসোস সারাজীবন মানুষ চিনতে পারলাম না। তোমাকেও না!!!!!

মাহমুদুর রহমানের উপর আমার এ লেখাটি কোন পত্রিকা ছাপার সাহস করলো না।

মাহমুদুর রহমানের উপর আমার এ লেখাটি কোন পত্রিকা ছাপার সাহস করলো না। Rumeen Farhan. “একজন মাহমুদুর রহমান ও কিছু প্রশ্ন গত দশ বছরে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি যার চাষ হয়েছে তা হলো ‘বিভাজন’ আর ‘ঘৃনা’। এই বিভাজন করা হয়েছে সুপরিকল্পিতভাবে; করা হয়েছে নানা রঙে নানান ঢঙে। কখনো বলা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি, বিপক্ষের শক্তি, চেতনার পক্ষের বা বিপক্ষের শক্তি, আস্তিক কিংবা নাস্তিক আবার কখনো জামাত শিবিরের ট্যাগ। বিষয়টা শেষমেষ এমন দাঁড়িয়েছে যে আপনি যদি গণতন্ত্রের কথা বলেন, ন্যায়বিচার, আইনের শাসন, সুশাসন, ন্যায্যতা, মানবিক মর্যাদা বা সামাজিক ন্যায়বিচারের দাবী তোলেন, সরকারের পাহাড়সম দুর্নিতী বা লুটপাট নিয়ে প্রশ্ন করেন আপনি তাহলে নিশ্চিতভাবে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ শক্তি, রাজাকার এবং পরিত্যাজ্য। অর্থাৎ দেশের স্বার্থে কথা বলা, সরকারের যেকোন যৌক্তিক সমালোচনা কিংবা আরও সহজ করে বললে আওয়ামেলীগের যে কোন অপকর্মের আলোচনা এখন নিজেকে রাজাকার ঘোষনার শামিল। এ অবস্থা একদিনে তৈরি হয়নি। এই শয়তানি খুব ধীরে মননে মগজে ছডিয়ে দেয়া হয়েছে মানুষের। আর জামাত শিবির ট্যাগটা আরও ইন্টারেস্টিং। বিষয়টা এখন ...

গায়েবীদেশ!!!

গায়েবীদেশ!!! গায়েব শব্দের অর্থ- গুপ্ত, অদৃশ্য, অন্তর্হিত, লুক্কায়িত। গায়েব কথাটি আমাদের দেশে বিভিন্ন অর্থে ব্যবহার হয়। ধর্মীয়ভাবে ইলমে গায়েব, আলিমুল ( আলেমুল) গায়েব বহুল ব্যবহৃত ও শ্রুত। ছোটবেলা গভীর রাতে হঠাৎ কোনো অপ্রত্যাশিত আওয়াজ হলে বাবা,মা,ভাই,বোনেরা হারিকেন নিয়ে বের হয়ে আশেপাশে দেখতেন। কিছু না পেলে বলতেন 'গায়েবী আওয়াজ '। গায়েবের পরবর্তী শব্দই গায়েবী। গায়েব থেকেই গায়েবানা এসেছে। আমাদের দেশে গায়েবানা জানাজা হয়। মৃতদেহ যখন সামনে থাকে না অর্থাৎ অদৃ শ্য থাকে। ধর্মীয় অর্থে গায়েব হলো ঐ বিষয় যা বান্দা থেকে গোপন রয়েছে। আল্লাহকেও আমরা আলিমুল গায়েব বলি। যেহেতু অদৃশ্য কোনো কিছুকে গায়েব বলা হয়,তাই এখন দেশ থেকে গনতন্ত্র গায়েব। বাড়ী থেকে মানুষ গায়েব। রাস্তা থেকে মেয়েরা গায়েব। ব্যাংক থেকে টাকা গায়েব। লকার থেকে সোনা গায়েব। খনি থেকে কয়লা গায়েব। আরো কতো কিছু যে এই দেশ থেকে গায়েব! মূল্যবোধ গায়েব। সততা গায়েব। নীতি নৈতিকতা গায়েব। ভালোবাসা/ মমত্ববোধ গায়েব। তাই এটা গায়েবীদেশ!   July 24 at 9:04 PM ·

*ধুর শালা*�.

*ধুর শালা*�. �ধুর শালা কস কী? �সোনাগুলো ধাতু হলে �বল্ তোর লস কী? ��রেমিটেন্স লুট হলে, �একাউন্ট খালি হলে, �রডগুলো বাঁশ হলে, �বল্ তোর লস কী? ��ধুর শালা কস কী? �দেশ ছারখার হলে �বল্ তোর লস কী? ��ব্যাংকঋণ ফ্রি পেলে, �দেশ লুটপাট হলে, �কিছু গুম-খুন হলে, �বল্ তোর লস কী? ��ধুর শালা কস কী? �ঘুষখোর ঘুষ খেলে �বল্ তোর লস কী? ��চোরগুলো বীর হলে, �বিড়ালরা শের হলে, �দেশটাই জলে গেলে, �বল্ তোর লস কী? ��জনতার লস নাই, �যদি পারো অনায়েশে�গিলে ফেলো দেশটাই!�.�- Collected July 25 at 2:03 PM ·

রাজাকারের সংজ্ঞা কি ?

রাজাকারের সংজ্ঞা কি ? ১৯৭১ সালে (১) যে পাকিস্থানীদের সাথে আঁতাত করেছিল। (২) যে পাকিস্থানীদের দেয়া সুযোগ সুবিধা নিয়েছিল। (৩) যে সারা বছর পাকিস্থানীদের আশ্রয় প্রশ্রয়ে ছিল। আরো অনেক কিছু ........... আসুন বিশেষণ করি ১৯৭১ সালে (১) তিনি আলোচনার নামে আঁতাত করেন। (২) তিনি ও তার পরিবার সারা বছর পাকিস্থানীদের দেয়া সুযোগ সুবিধা ভোগ করেন। (৩) তার পরিবার সারা বছর পাকিস্থানীদের দেয়া সরকারি ভাতা , রেশন ভোগ করেন। (৪) তার মেয়ের ছেলে সন্তান পাকিস্থানীদের আশ্রয় প্রশ্রয়ে ভুমিষ্ট হয়। (৫) তার মাকে গ্রাম থেকে পাকিস্থানি হেলিকপ্টার দিয়ে ঢাকায় এনে চিকিৎসা দেয়া হয়। আরো অনেক কিছু ........... সেই তিনি হয়ে গেলেন নেতা। অন্যরা হয়ে গেলো প্রজা এবং তার স্বৈরাচারী অপকর্মের প্রতিবাদ করার ফলেই হয়ে গেলো সবাই রাজাকার।আইন করে নিষিদ্ধ করা হলো সেই ব্যক্তির অপরাধ নিয়ে কথা বলা যাবে না। ধরা যাবে না ছোঁয়া যাবে না বলা যাবে না কথা । July 25 at 4:02 PM

সুচি

সুচি ( পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শহরে টাটকা যৌবনে ছয় বছর বসবাস এবং গান। নতুন বন্ধুদের জন্য)। এই চাইনিজ ভদ্র মহিলা আমাকে খুব পছন্দ করতেন। বয়সে আমার অনেক বড় ছিলেন । নাম সুচি । ভিয়েনার উপকন্ঠে উনার একটা চাইনিজ রেস্টুরেন্ট ছিলো । ভিয়েনা থেকে ২৫ মাইল দূরে । ২০ মিনিটে যাওয়া যায়। জায়গাটির নাম বাদেন ( Baden ) । বেশ অভিজাত আবাসিক এলাকা । আমার মেয়ে বন্ধু এঞ্জেলার বাসা এখানে । অবসরে বেশি সময় এই এলাকায় কাটাতাম। জার্মান উচ্চারণে এঞ্জেলা ( Angela ) কে এঙ্গেলা বলে। পুরো এলাকায় অল্প কয়েকজন মানুষ । বলতে গেলে সবাই সবাইকে চেনে । সারা দেশের জনসংখ্যাই তখন ছিলো ৭৫ লাখ আর এখন ৮২ লাখ । অনেকেই জানেন, ২০১৬ এবং ২০১৭ এই দুই বছর ভিয়েনা বিশ্বে বসবাসের জন্য শ্রেষ্ঠ শহরের তালিকায় ছিলো। আমি বিয়ার খেতে পছন্দ করতাম । রেস্টুরেন্টে গেলেই তিনি বড় গ্লাসে বিয়ার দিতেন। ২০ বছর কলকাতায় ছিলেন বলে তিনি খুব ভালো/ শুদ্ধ বাংলা বলতে পারতেন । বাংলা গান খুব পছন্দ করতেন। ওই সময় আমি ভালো গান গাইতে পারতাম । কিশোর কুমার, মান্না দে, হেমন্ত, বাপ্পি লাহিড়ী ,কুমার শানু, রাহুল দেব বর্মণ, তালাত মাহমুদ , শিবাজি, ভুপেন...

নারী, তোমার শরীর দেখানো ছাড়া কিভাবে পণ্য বিক্রি হবে বলো ?!

নারী, তোমার শরীর দেখানো ছাড়া কিভাবে পণ্য বিক্রি হবে বলো ?! নারী তুমি যদি গাড়ির মেলায় স্বল্পবসনে নূতন গাড়ির উপর না বসো তখন গাড়ির কোয়ালিটি বুঝা যায় না। পুরুষ ক্রিকেটারের জার্সি প্রদর্শনের সময় যদি তুমি অর্ধউলঙ্গ হয়ে পুরুষের সামনে না হাট তখন জার্সির সৌন্দর্য ফুটে উঠেনা। পিঠা উৎসবে তোমার খোলামেলা নাচ না দেখলে পিঠার মজা জমে উঠেনা। আরো জানতে চাও? মোবাইল বলো, জুতা বলো, ল্যাপটপ বলো নূতন প্রোডাক্ট প্রদর্শনের সময় তুমি অর্ধউলঙ্গ হয়ে তোমার শরীর না দেখালে পুরুষের সেই প্রোডাক্ট পছন্দ হয় না। তুমি শ্লোগান না দিলে, সারা রাত পুরুষকে সঙ্গ না দিলে শাহবাগ জমে না, বিজ্ঞাপনে তুমি না থাকলে পুরুষের সেভিং ব্লেডে ধার আসেনা, তোমার শরীরকে মাছের মতো না বানালে এমনকি মৎস্য উৎসবও জমে না! চিন্তা করে কি দেখেছ কখনো?! তুমি কি দামী?! তোমার শরীরের আকঁবাঁক দেখা পুরুষের প্রতিটি কাজের জন্য কতো প্রয়োজন?! কি দারুণ এক অনুভূতি?! তাই না?! এত আনন্দ যে নারী তুমি দিচ্ছ পুরুষকে, সেই পুরুষের নষ্ট লালসা থেকে তোমাকে মুক্ত রাখার প্রস্তাব দিয়েছে মোল্লারা এভাবে, "বেহায়াপনা, অনাচার, ব্যভিচার, প্রকাশ্যে ন...

টাখনোর উপরে প্যান্ট পরা এবং আমার প্রশ্ন

টাখনোর উপরে প্যান্ট পরা এবং আমা র প্রশ্ন আজ থেকে ১৪০০/১৫০০ বছর আগে বর্তমান পৃথিবীর লোক সংখ্যা ছিলো ৫ লাখের মতো। ওই সময়ে আধুনিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা ছিলো না। অফিস,আদালত ছিলো না। থানা, পুলিশ ছিলো না। জেলখানা ছিলো না। গাড়ি ছিলো না। বিদ্যুৎ ছিলো। বিমান ছিলো না। বর্তমান আধুনিক যুগের কিছুই ছিলো না। এখন রাষ্ট্র ব্যবস্থা আছে। একটি রাষ্ট্রে পুলিশ বাহিনী, সেনাবাহিনী, বিমান বাহিনী, নৌ বাহিনী আছে। ব্যাংক ব্যবস্থা আছে। অনেক অফিসে ড্রেস কোড আছে। অর্থাৎ নির্দিষ্ট পোশাক পড়তে হবে। ইচ্ছামতো পোশাক পরা যাবে না। টাখনোর উপরে প্যান্ট পরা একটি সুন্নত মাত্র। দস্তরখানা বিছিয়ে ফ্লোরে অনেকে এক সঙ্গে বসে খাওয়াও সুন্নত। যারা টাখনোর উপর প্যান্ট পরা নিয়ে স্ট্যাটাস দেন তাদের সবার বাসায় ডাইনিং টেবিল আছে! আর গ্রামে যারা কৃষিকাজ করেন তারা যে মালকোচা ( গোসলেংটি) দিয়ে উরু পর্যন্ত দেখিয়ে সারাদিন ক্ষেতে কাজ করে তারা কি করবে? আপনি এক সুন্নত নিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করবেন আর বাকি সুন্নত নিজেই মানবেন না। এটা কি হিপোক্র‍্যাসি নয়? বেকার বা যারা ছোট খাটো ব্যবসা করে শুধু তাদের পক্ষেই এই সুন্নত মানা সম্ভব। বড় ব্যবস...

হঠাৎ মার্কিন রাষ্ট্রদূত পরিবর্তন কেন?

হঠাৎ মার্কিন রাষ্ট্রদূত পরিবর্তন কেন? বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত হিসেবে গতকাল মঙ্গলবার আর্ল রবার্ট মিলারের নাম ঘোষণা করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। রাষ্ট্রদূত হিসেবে মিলারের যোগদানের আগে এখন শুধুই মার্কিন সিনেটের অনুমোদনের অপেক্ষা। অনুমোদনের পরপরই বর্তমানে বতসোয়ানায় রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালনরত মিলার বাংলাদেশে নিযুক্ত বর্তমান মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাটের স্থলাভিষিক্ত হবেন। এখন প্রশ্ন হচ্ ছে, হঠাৎ করে নতুন রাষ্ট্রদূত নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত কেন নিলো যুক্তরাষ্ট্র? যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে প্রায় দু বছর আগে, ২০১৬ সালে। রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। সাধারণ রীতি হচ্ছে, ক্ষমতাসীন দল বদল হলে বিভিন্ন দেশে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূতদেরও বদল করা হয়। কিন্তু রিপাবলিক পার্টি ক্ষমতায় আসার পরও ডেমোক্রেটদের দ্বারা বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাটকে পরিবর্তন করা হয়নি। নির্বাচনের আগের এই গুরুত্বপূর্ণ সময়ে রাষ্ট্রদূত পরিবর্তন থেকেই প্রম...

আওয়ামী দুঃশাসন

 আওয়ামী দুঃশাসন আওয়ামী দুঃশাসন পাকিস্তান বা ব্রিটিশ আমলকেও হার মানিয়েছে’ শিক্ষার্থীদের ওপর নিপীড়ন ও হয়রানী বন্ধ, হামলাকারী ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার ও মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তারকৃতদের মুক্তির দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যাম্পাসে পদযাত্রা করেছেন বিভিন্ন বিভাগের বেশ কয়েকজন শিক্ষক। নিপীড়নবিরোধী শিক্ষকবৃন্দ-ব্যানারে আজ সকাল ১১টার দিকে এই পদযাত্রা হয়। শিক্ষকরা ঢাবির কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে থেকে পদযাত্রা করে কেন্দ্ রীয় শহীদ মিনারে যান। তারা সেখানে পৌনে এক ঘণ্টা অবস্থান করেন। শহীদ মিনারের সামনে সমাবেশে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতি আরা নাসরিন ও অধ্যাপক ফাহমিদুল হক।শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনার নিন্দা জানিয়ে শিক্ষাবিদ সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘যে ঘটনা ঘটেছে, তা অত্যন্ত দুঃখজনক, লজ্জাজনক ও অবিশ্বাস্য। এটা পাকিস্তান বা ব্রিটিশ আমলে ঘটেনি।’ ২২ জুলাই ২০১৮

ফেসবুকে লেখা

ফেসবুকে লেখা আমি ফেসবুকে না লিখলে দেশ ও জাতির কোনো ক্ষতি তো হবেই না বরং অনেকে আনন্দিত হবেন । কেউ কেউ যে আমাকে পছন্দ করেন না তাও জানি । ২০১৪ সালে একবার ফেসবুকে থাকবো না বলে স্ট্যাটাস দিলে কয়েকজন আলহামদুলিল্লাহ্‌ বলে কমেন্ট করেছিলো । আবার অনেকে ভালোওবাসেন তাও জানি । আমার লেখায় নিজেকে হাইলাইট বেশি করা হয় বলে অনেকেই মনে করতে পারেন । অনেকেই ভাবতে পারেন, আমি নিজেকে বেশি জাহির করছি । লেখার পর আমি নিজে কয়েকবার লেখাটা পড়ি । আমার কিছুই করার নেই । আমার জীবনে হয়তো পাগলামি একটু বেশি । আছে এমন অনেক মানুষ । আমরা জানি না । তারা ফেসবুকেও লিখেন না । এক সময় বিশিষ্ট সাংবাদিক মি. আবেদ খান এর সঙ্গে আমার সখ্য ছিলো । জাপান থেকে ফিরে আমি ইত্তেফাক অফিসে গিয়েছিলাম তাঁর লেখা নিয়মিত উপসম্পাদকীয় “ নিবেদন-ইতি” যা তিনি ‘অভাজন’ ছদ্মনামে লিখতেন; সেই এক বছরের তাঁর কলামগুলো যোগাড় করতে । সেদিন আবেদ ভাইকে অল্প কিছু কথা বলায় তিনি বলেছিলেন, বাহ, তোমার জীবনতো বেশ বৈচিত্র্যময় । তখনো ইউরোপ- আমেরিকায় যাইনি । তাহলে এখন ওই “বৈচিত্র্যময়” কি হয়েছে ? ছাত্র জীবনে আমি পছন্দের লেখা সংগ্রহে রাখতাম । পেপার কাটিং এর প্...

মুক্তিযোদ্ধা ও সন্ত্রাসী

মুক্তিযোদ্ধা ও সন্ত্রাসী একজনের চোখে যে সন্ত্রাসী আরেকজনের চোখে সেই মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালে যুদ্ধের সময় পাকিস্তানিদের চোখে মুক্তিযোদ্ধারা ছিলো সন্ত্রাসী বা দুষ্কৃতকারী। অন্যদিকে ১৯৭৯ সালে আফগানিস্তানে সোভিয়েত সেনাবাহিনী এলে তাদের তাড়াতে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো থেকে লাখ লাখ লোক সোভিয়েত বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে যাদের আফগান মুজাহিদ বলা হতো। তারাও ছিলো সোভিয়েত বাহিনীর চোখে সন্ত্রাসী বা দুষ্কৃতকারী। আমেরিকা মোজাহিদদের মুক্তিবাহিনী মনে করতো। অস্ত্র খাদ্য সব দিয়ে আমেরিকা আফগান মুজাহিদদের সাহায্য করেছিলো। ৮ বছর যুদ্ধের পর সোভিয়েত বাহিনী পরাজিত হয়ে আফগানিস্তান ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হয়। পরে যখন এই মুজাহিদরাই আমেরিকার বিরুদ্ধে লড়াই শুরু করে তখন এই মুজাহিদরাই হয়ে যায় আমেরিকার চোখে বড় সন্ত্রাসী!!!  ১৭ মার্চ ২০১৫

বিলিয়ার্ড খেলা

বিলিয়ার্ড খেলা ইউরোপে যখন ছিলাম তখন তো ছোটই । ২৫/২৬ বছর বয়সী টগবগে উচ্ছ্বল যুবক । আমি,নিউটন,বাবু,মাইকেল,টমাস,পিটার,আযাদ বেশি ঘনিষ্ঠ ছিলা ম । আমাদের যখন যা মন চাইতো তখন তাই করতাম । কাজের সময় ছাড়া সারাক্ষণ মজা করতাম । খাঁটি বাংলায় 'পাগলামি' । দুঃখ কি, অভাব কি জানতামও না । জীবন নিয়ে ভাবতামও না । আমেরিকায়ও কম করিনি । ইউরোপে রেস্টুরেন্ট, বারে, পাবে গেলেই আমরা বিলিয়ার্ড খেলতাম । আমাদের পছন্দের রেস্টুরেন্ট, বার, পাবে আলাদা সেকশনে বিলিয়ার্ড খেলার ব্যবস্থা ছিলো । আমাদের এই বার এর নাম ছিলো 'ব্যাংক কাফে'। ভিয়েনার একেবারে প্রাণকেন্দ্রে। ব্যাটে খেলা হতো । হারলে বিয়ার, হুইস্কির বিল দেয়া আর কি । এটাই বাজি । বাবু ছিলো বা’হাতি । এই নিয়ে বাবুকে বলতাম, ডেবরার সঙ্গে কি খেলবো ? বাবু অহংকার করে বলতো, পারলে বা’হাতে খেলে দেখাও না । বলতেই হয়, আমি ভালো বিলিয়ার্ড খেলতে পারি এবং এটা আমার বেশ প্রিয় খেলা। কোনো গেম আমি জিতলে- শেষ বলটা পকেটে ফেলে হাতের খেলার লাঠি দিয়ে বারি মেরে বলতাম, আমার সঙ্গে আর খেলবা ? এখনো আক্কেল হয়নি ? কতো বড় সাহস আমার লগে খেলতে আইছে ! কখনো ও...

বিয়ে সম্পর্কে কতিপয় উক্তি

বিয়ে সম্পর্কে কতিপয় উক্তি বিয়ে সম্পর্কে এই উক্তিগুলোর অনেকগুলো করেছেন বিখ্যাত মানুষেরা । তাদের নাম এখানে উল্লেখ করা হলো না এই কারণে যে এগুলো আসলে বিশ্বের কোটি কোটি মানুষেরই মনের কথা,প্রাণের কথা। আর এই কথাগুলোকেই আমরা বাণী চিরন্তনী বলে আখ্যায়িত করেছি। ১-আমি আর আমার স্ত্রী জীবনের ২৫টা বছর বড়ো আনন্দে কাটিয়েছি। তারপর আমাদের পরিচয় হলো। ২-"A man is incomplete until he is married. After that, he is finished." ৩-আমি বহুদিন আমার স্ত্রীর সাথে কথা বলি নি, আমি আসলে তাকে কথার মাঝখানে থামাতে চাই নি। ৪-সব বিয়েই সুখের। পরবতী সময়ে একসঙ্গে থাকতে গিয়েই যত ঝামেলা হয়। ৫-বিয়েঃ একটি বৈধ ও ধর্মসম্মত অনুষ্ঠান যেখানে দুজন বিপরীত (সাধারণত) লিঙ্গের মানুষ পরস্পরকে জ্বালাতন করা এবং পরস্পরের ওপর গুপ্তচরবৃত্তি করার শপথ নেয় ততদিনের জন্য যতদিন না মৃত্যু এসে তাদেরকে আলাদা করে। ৬-সুখি দাম্পত্য জীবনের জন্য একজন পুরুষের উচিত তার মুখ বন্ধ রাখা আর চেকবই খোলা রাখা। ৭-সন্ধ্যায় ঘরে ফিরে একটু ভালোবাসা,একটু আদর,একটু কোমলতা পাওয়া - একে এক কথায় কি বলে বলতে পারেন? একে বলে আপনি ভুল বাসায় এসেছেন। ৮-...

সিগারেট

সিগারেট কিছু গান,কিছু পারফিউমের গন্ধ যেমন হারিয়ে যাওয়া কিছু মুহুর্ত,কিছু বিশেষ প্রিয় মানুষের কথা মনে করিয়ে দেয়। তেমনি ছবি মনে করিয়ে দেয় আরো বেশি। ফেলে আসা দিনগুলো। ১৯৯৫ সালে,আজ থেকে ২৩ বছর আগে ইন্ডিয়ান পার্লামেন্টের সামনে আমি। নিউ দিল্লি। এই ছবি তোলার কিছুক্ষণ পরই আমি স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ায় গিয়েছিলাম। ডলার চেইঞ্জ করতে। বা ক্রেডিট কার্ড থেকে ক্যাশ টাকা তুলতে। ইন্ডিয়ান রুপি শেষ। তখন আমি ভিয়েনায় থাকতাম। পার্লামেন্ট ভবনের পাশেই ব্যাংক। ওদের ফরেন একচেঞ্জ ১৬ তলায়। ১৬ তলায় উঠে কাস্টমার কেয়ার সেন্টারে বসে দেখি, লাল কালি দিয়ে বড় করে লেখা Even Thinking About Smoking Is Prohibited Here. যার বাংলা অর্থ... 'এখানে বসে সিগারেট খাওয়ার কথা চিন্তা করাও নিষেধ।' ধুমপানের এমন নিষেধাজ্ঞা আমি আজো কোথাও দেখিনি। No Smoking. Thank you for not Smoking. No Smoking Zone এসব দেখেছি। কিন্তু 'এখানে বসে সিগারেটের কথা ভাবাও নিষেধ ' এমন ওয়ার্নিং শুধু নিউ দিল্লির স্টেট ব্যাংক ইন্ডিয়াতেই দেখেছিলাম!!!! (ছবিতে ডান হাতে আমার সিগারেট আছে।)   July 24 at 3:16 PM ·

মুজিব বাহিনীর গঠন --মেজর জলিলের দৃষ্টিতে

মুজিব বাহিনীর গঠন --মেজর জলিলের দৃষ্টিতে "... ভারতে অবস্থানকালে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বের অনেক কিছুই জানতে চেয়েছিলেন স্বনামধন্য সাহিত্যিক এবং চিত্র নির্মাতা কাজী জহির রায়হান। তিনি জেনেছিলেন অনেক কিছু, চিত্রায়িতও করেছিলেন অনেক দুর্লভ দৃশ্যের। কিন্তু অতসব জানতে বুঝতে গিয়ে তিনি বেজায় অপরাধ করে ফেলেছিলেন। স্বাধীনতার ঊষালগ্নেই তাকে সেই অনেক কিছু জানার অপরাধেই প্রাণ দিতে হয়েছে বলে সকলের ধারনা। ভারতের মাটিতে অবস্থান কালে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বের চুরি, দুর্নীতি, অবৈধ, ব্যবসা, যৌন কেলেংকারী, বিভিন্ন রূপ ভোগ-বিলাস সহ তাদের বিভিন্নমূখী অপকর্মের প্রামাণ্য দলীল ছিল - ছিল সচিত্র দৃশ্য। আওয়ামী লীগের অতি সাধের মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে কাজী জহির রায়হানের এতবড় অপরাধকে স্বার্থান্বেষী মহল কোন্ যুক্তিতে ক্ষমা করতে পারে? তাই বেঁচে থেকে স্বাধীনতার পরবর্তী রূপ দেখে যাওয়ার সুযোগ আর হয়নি জহির রায়হানের। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার ৩নম্বর আসামী স্টুয়ার্ড মুজিবেরও ঘটেছিল এই পরিণতি। এই দায়িত্বশীল নিষ্ঠাবান তেজোদীপ্ত যুবক স্টুয়ার্ড মুজিব আমার ৯ নম্বর সেক্টরের অধীনে এবং পরে ৮ নং সেক্টরে যুদ্ধ করেছে। ত...

ডিজিটাল কোকেই্ন

 ডিজিটাল কোকেইন “পৃথিবীর তিন ভাগের এক ভাগ মানুষই এখন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে অভ্যস্ত । এর একটা ব্যাপক প্রভাব পড়েছে সমাজে । কিন্তু আপনি কি জানেন আপনার শরীরেও পরছে এই প্রভাব ? চলুন জেনে নিই এরকম কয়েকটি প্রভাবের কথা । * ডিজিটাল কোকেইনঃ অনলাইন আসক্তিকে মনোবিজ্ঞানীরা এখন ডিজিটাল কোকেইন নাম দিয়েছেন । ফেসবুক যারা ব্যবহার করেন তাদের অনেকেই বলেছেন, একটু পর পর ফেসবুকে ঢুকে তাদের দেখতে ইচ্ছে করে নতুন কোনো নোটিফিকেশন এলো কিনা ?আর একবার ঢুকলে কিভাবে যে ঘন্টার পর ঘন্টা পার হয়ে যায় তা যেন তারা টেরই পান না । শোনে মাদক আসক্তির মতো মনে হচ্ছে না ? ব্রেন স্কেনে মাদকাসক্ত আর অনলাইন আসক্তদের একই রকম ছবি দেখা গেছে । দুজনেরই মস্তিষ্কের সামনের ওয়েব ম্যাটারগুলো ক্ষয়ে যাওয়া । ব্রেনের ওয়েব ম্যাটার নিয়ন্ত্রন করে মানুষের আবেগ, মনোযোগ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণকে । আর তা ক্ষয়ে যাওয়া মানে এই ক্ষমতাগুলো কমে যাওয়া । কাজেই সোশ্যাল মিডিয়ার নিয়ন্ত্রনহীন ব্যবহার আপনার আবেগকে ভারসাম্যহীন করতে পারে । নষ্ট করতে পারে আপনার মনোযোগ ও সিদ্ধান্ত নেয়ার সামর্থকে । মানুষের মস্তিষ্কে ডোপামিন নামে এক ধরনের কেম...

The Putra Mosque

 The Putra Mosque The Putra Mosque (Malay: Masjid Putra) is the principal mosque of Putrajaya, Malaysia. Construction of the mosque began in 1997 and was completed two years later. It is located next to the Perdana Putra, which houses the Malaysian Prime Minister's office and man-made Putrajaya Lake. In front of the mosque is a large square with flagpoles flying Malaysian states' flags. The pink-domed Putra Mosque is constructed with rose-tinted granite and consists of three main functional areas – the prayer hall, the Sahn, or courtyard, and various learning facilities and function rooms. The mosque can accommodate 15,000 worshippers at any one time.

ঐ যে মেয়েটা

ঐ যে মেয়েটা “ঐ যে মেয়েটার কথা লিখেছেন,যার পা দেখেছেন, রূপের বর্ণনা দিয়েছেন । এমন কোন মেয়ে সত্যিই কি আছে, যার প্রেমে পড়েছেন আপনি ? যদি তেমন হয় আপনি তাকে বিয়ে করুন করিম । আমি চোখ বন্ধ করলেই দেখতে পাই, বৃষ্টিতে ভিজে যাওয়া ঘর মুছছেন আপনি, সিগারেট টা মুখে নিয়ে উদাসভাবে মনটা খারাপ করে জানালা দিয়ে ঢাকা-কুমিল্লা সড়কের দিকে তাঁকিয়ে আছেন আপনি । মনে মনে বলি, আহারে আহারে । আমি ব্যাক্তিগতভাবে খুব দুঃখী একটা মেয়ে করিম । আমাকে কেউ বোঝেনা । অবশ্য আমি চাইও না আমাকে কেউ বুঝুক । সবসময় হাসিখুশি থাকি । আমি আপনার প্রতিটা লেখা খুব মনযোগ দিয়ে পড়ি । এবং আপনাকে উপলব্ধি করার চেষ্টা করি । আপনি এত বড় মাপের একজন লেখক যে মাঝে মাঝে মনে হয় আপনার লেখায় কমেন্ট করার কোন যোগ্যতাই আমার নেই । আপনার এত বড় প্রতিভা শুধু যত্নের অভাবে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে করিম । তাই বলছি, যার কথা ফেইসবুকে লিখেছেন তাকে বিয়ে করুন । সে কে ? আমাকে কি বলা যাবে ? না না অসুবিধা থাকলে বলতে হবে না । তবে আপনি বিয়ে করলে, সুখী হলে আমার মতো আনন্দিত কেউ হবে না । আমি আল্লাহ্‌কে বলি, "হে আল্লাহ্‌ এই নিঃসঙ্গ গুণী মানুষটার প্রতি তুমি তোমার রহমতে...

আপনার সন্তানকে ক্যাডেটে দেবেন না

 আপনার সন্তানকে ক্যাডেটে দেবেন না ১। ক্যাডেট বা কোন কোন হোস্টেলগুলোতে ভর্তি হয়ে ছেলেমেয়েরা প্রথমে তারা নিজেরা সিনিয়রদের দ্বারা (শারীরিক, মানসিক, কখনও কখনও যৌন) নির্যাতনের শিকার হয়। এই নির্যাতনের তীব্র অপমান ও প্রতিশোধস্পৃহা নিয়ে তারা দিন কাটায় ও অপেক্ষা করতে থাকে, কবে তারা সিনিয়র হবে। পরে তারা নিজেরা সিনিয়র হয়ে গেলে নতুন যারা ক্যাডেটে ভর্তি হয়, সেসব শিক্ষার্থীদেরকে তাদের নিজেদের উপর হওয়া নির্যাতনের চেয়ে বেশী নির্যাতন করে নিজেদের নির্যাতনের প্রতিশোধ নেয়। এটি অসুস্থ্য মানসিকতার চর্চা। ২। ক্যাডেটে বা কোন কোন হোস্টেলগুলোতে থেকে পড়তে গিয়ে ছেলেমেয়েরা নানা জটিল সমস্যায় পড়ে। তারা তাদের বয়োঃসন্ধিকালে বাবামার নিয়ন্ত্রণহীন থাকে। ফলে এ বয়সের স্বাভাবিক যৌন কৌতুহল থেকে তারা নানা বিকৃত যৌনাচারে আগ্রহী হয়। ফলে তারা কেউ কেউ রেপিস্ট বা সমকামীতায় আগ্রহী হয়। এই একই সমস্যা দেখা দেয় এতিমখানা, মাদ্রাসার হোস্টেল বা আবাসিক হাফেজিয়া মাদ্রাসাগুলোতে। এরকম পরিবেশে থাকা অনেকে (এমন কি, কোন কোন হাফেজও) সমকামীতায় আগ্রহী ও রেপিস্ট হয়। ৩। তারা অনেকে কলেজ পাশ করে ভার্সিটিতে পড়তে এলে অন্য ছেলেমেয়...