সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

মে, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Grasses perish

Grasses perish not only when two elephants fight, but also when two elephant mate. এক ম্যাগাজিনে পড়েছিলাম, বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদ ১৯৭৩ সালে অর্থমন্ত্রী থাকা অবস্থায় পশ্চিম জার্মানি গিয়েছিলেন। দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধে জার্মানির পরাজরের পর আমেরিকা ও তৎকালীন সোভিয়েট ইউনিয়ন জার্মানি দেশটাকে দুই ভাগ করে পুর্ব জার্মানি নিয়ে গেলো সোভিয়েট ইউনিয়ন আর পশ্চিম জার্মানি নিয়ে গেলো আমেরিকা। পু র্ব জার্মানির রাজধানী হলো পূর্ব বার্লিন (Berlin)। আর পশ্চিম জার্মানির রাজধানী হলো বন (Bonn)। তো ওই সময় সোভিয়েট ইউনিয়নের সঙ্গে পশ্চিম জার্মানির দীর্ঘ দিনের বৈরি সম্পর্কের বরফ গলতে শুরু করেছিলো। সম্পর্ক উষ্ণতার দিকে যাচ্ছিলো। এয়ারপোর্টে এক সাংবাদিক তাজউদ্দিন আহমদকে জার্মানি ও সোভিয়েট ইউনিয়নের সম্পর্ক ভালো হওয়া নিয়ে মন্তব্য করতে বললেন, তাজউদ্দিন আহমদ বলেছিলেন- Grasses perish not only when two elephants fight, but also when two elephant mate. দুই হাতি যুদ্ধ করলেই যে নিচের ঘাস পিষ্ট হয় তা নয়, দুই হাতি সেক্স করলেও ঘাস পিষ্ট হয়। ঘাস বলতে তিনি তৃতীয় বিশ্বের জনগণকে বুঝিয়েছিলেন। বড় বড় ...

Are they All CO-INCIDENCE

Are they All CO-INCIDENCE 1. CHURCH has 6 letters so do MOSQUE and TEMPLE. 2. BIBLE has 5 letters so do QURAN and GEETA. 3. LIFE has 4 letters so does DEAD. 4. HATE has 4 letters so does LOVE. 5. ENEMIES has 7, so does FRIENDS. 6. LYING has 5, so does TRUTH. 7. HURT has 4, so does HEAL. 8. NEGATIVE has 8, so does POSITIVE. 9. FAILURE has 7, so does SUCCESS. 10. BELOW has 5, so does ABOVE. 11. CRY has 3,so does JOY. 12. ANGER has 5, so does HAPPY. 13. RIGHT has 5, so does WRONG. 14. RICH has 4, so does POOR. 15. FAIL has 4, so does PASS 16. KNOWLEDGE has 9, so does IGNORANCE.

কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো

কানাডার ভ্যাঙ্কুভারের একটি হাইস্কুলের একদল শিক্ষার্থী সমুদ্রতীরে বেড়াতে গেছে। তারা সেখানে ঘোরাফেরা ও মজা করছে। এক পর্যায়ে তারা অনেক ছবি তুলল। পরে ক্যামেরায় তোলা ছবিগুলো দেখতে গিয়ে তাদের চোখ ছানাবড়া হয়ে গেল। একজন খেয়াল করল তাদের ছবিতে স্বয়ং কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। ছবি দেখে তারা বুঝতে পারল, যখন তারা ছবিটা তুলছিল তখন তাদের পেছন দিয়ে জগিং করতে করতে দৌঁড়ে যাচ্ছিলেন ট্রুডো। তার পরনে ছিল হাফ প্যান্ট। কানে ইয়ারফোন গোঁজা। ছবিটি দেখে তাদের নিশ্চয় আফসোস হয়েছে, ছবি তোলার সম য় নিজের দেশের প্রধানমন্ত্রী এত কাছ দিয়ে একা একা দৌড়ে গেলেন অথচ তার সাক্ষাত পেলেন না। – ডেইলি মেইল ছবিটি আগের । ©Karim Chowdhury 25 May,2020 Cumilla.

ফেবুতে বসলে

ফেবুতে বসলে চ্যাটলিস্টের উপর দিকে কিছু নাম দেখা যায় ... এদের সাথে একসময় অনেক কথা হতো ... এখন আর হয়না ... সেই সময়টুকু হারিয়ে গেছে ... সেই ভালোলাগাটুকু আর নেই ... তাও ভদ্রতাবশত একে অন্যের ফ্রেন্ডলিস্টের কোনায় বসে থাকা হয় ... পরস্পরের পোস্ট চোখে পড়লে নীরবে একটা লাইক দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হওয়া হয়ঃ "জানি ভালো আছো তুমি, আমিও থাকি!" মাঝে মাঝে নিজের কোন এক পুরানো পোস্টে ঢুকে খুব বোকা বোকা লাগে ... পাগলের প্রলাপের মত নিজেই একের পর এক কমেন্ট করে গিয়েছি ... হঠাৎ বুঝতে পারি ফাঁকে ফাঁকে অন্য কারো কমেন্ট ছিলো ... আইডিটা আর নেই কিন্তু আমার কথাগুলো তার না থাকাটাই নীরবে চিৎকার করে জানিয়ে দিচ্ছে!! কেউ কেউ থেকেও যেন থাকে না ... কেউ কেউ আবার জীবনে অল্প সময়ের জন্য এসে প্রচন্ড ভালোলাগার পরশ ভুলিয়ে আবার টুপ করে হারিয়ে যায় ... খুব ছোট্ট ছোট্ট এইসব স্মৃতিগুলো হঠাৎ একাকি রাতে মন খারাপ করিয়ে দেয় ... অকারণেই!! ©Karim Chowdhury 25 May,2020 Cumilla

নূপুরের দাম

নূপুরের দাম নূপুরের দাম হাজার টাকা হলেও তার স্হান কিন্তু পায়েই হয়। অথচ টিপের দাম এক টাকা হলেও তার স্হান কপালেই হয় । আবার জুতা যতো দামিই হোক তা পায়েই থাকে কিন্তু টুপি যতো সস্তাই হোক তারর স্থান মাথাই। যে নুনের মতো তিতকুটে জ্ঞান দেয় সেই আসলে প্রকৃত বন্ধু । ইতিহাস সাক্ষী আছে আজ পর্যন্ত নুনে পোকা ধরেনি। কিন্তু মিষ্টিতে প্রতিদিনই পোকা ধরে। এমনকি পিঁপড়াও তাকে ছাড়ে না। মানুষ মরে গেলে আমরা মোমবাতি জ্বালাই আর জন্মদিনে মোমবাতি নিভাই। আসলে আমরা সোজা পথে চলতে চাই না। বাঁকা পথে যাবার প্রতি আমাদের আগ্রহ বেশি। যে কারনে দুধ বিক্রেতাকে দুধ বিক্রি করার জন্য বাড়ি বাড়ি যেতে হয়। যেটা মদ বিক্রেতাকে করতে হয় না। আমরা দুধ বিক্রেতাকে বলি দুধে পানি মেশান নি তো?অথচ মদে আমরা নিজেরাই পানি মেশাই । আজ পর্যন্ত মানুষকে এই চিনলাম। পশু বললে ক্ষেপে যায় আর সিংহ বললে খুশি হয় । যেন সিংহ পশু নয়। (সংগৃহীত,পরিমার্জিত, সম্পাদিত।) ©Karim Chowdhury 25 May,2020 Cumilla.

কথায় চিড়া ভিজে না

কথায় চিড়া ভিজে না অনেকেই বলে "কথায় চিড়া ভিজে না"। কথার মতো কথা বলতে পারলে কথায় চিড়াও ভিজে। কথার শক্তি অনেক বেশি। কথনের শিল্পকলা বলে একটা কথাও আছে। অনেকে তো কথাও বলতে পারে না। ©Karim Chowdhury ২৫ মে ২০২০ কুমিল্লা।

স্মৃতিতে নজরুল

স্মৃতিতে নজরুল জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামকে নিয়ে কিছু বলার নেই আমার। আজ কবির জন্মদিন। শুধু একটু স্মৃতি। প্রাইমারি জীবন আমার গ্রামে কেটেছে। আমার প্রাইমারী স্কুলের নাম কৃষ্ণনগর ফ্রি প্রাইমারী স্কুল । আজো আছে সেই স্কুল। এই স্কুল কম্পাউন্ডেই এখন হাই স্কুল এবং কলেজ । শহর থেকে মাত্র এক কিলোমিটার দূরে। তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ার সময় স্কুলের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে আমার কবিতা আবৃতি ছিলো । স্পষ্ট মনে আছে, হাত নেড়ে নেড়ে ছাত্রছাত্রী আর শিক্ষকদের সামনে আবৃতি করেছিলাম... “থাকবো নাকো বদ্ধ ঘরে দেখবো এবার জগতটাকে কেমন করে ঘুরছে মানুষ যুগান্তরের ঘূর্ণিপাকে দেশ হতে দেশ দেশান্তরে ছুটছে তারা কেমন করে...”। প্রথম পুরস্কার হিসেবে “ঠাকুর মার ঝুলি” নামের ছোটদের তিনটা বইয়ের এক সেট পুরষ্কার পেয়েছিলাম । চট্রগ্রামের ভাটিয়ারিতে বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমিতে পাহাড়ের উপর বড় করে সাদা চুনের অক্ষরে লেখা “চির উন্নত মম শির”। নজরুলের 'পূজারিণী" কবিতার লাইন বলে তো মেয়ে বন্ধুদের ক্ষেপাতাম। নজরুলের অনেক গান আমার আজো মুখস্ত । কলেজ জীবনে ১।“এনেছি আমার শত জনমের প্রেম আঁখি জলে গাঁথা মালা” - ২।“তুমি কি এখন দেখি...

JOKE এবার একটা এডাল্ট জোক। ঈদ বিনোদন

JOKE এবার একটা এডাল্ট জোক। ঈদ বিনোদন A wealthy man suspects his wife of being unfaithful. So he hired a detective to watch his wife.The man wants report in English but the detective is very weak in English. Following is the detective's report...... "You leave house, I watch house, Man come to house, Man ring door bell, Wife open door, Man go in house, Man and wife leave house, They go railway station, I go railway station, They go on train, I go on train, They get off train, I get off train, They go to hotel, I go to hotel, They go inside room, I no go inside room, I climb tree outside window, I saw from tree through window, He undress She, She undress He, He play with She, She play with He, I play with me, He fell from bed, She fell from bed, I fell from tree, I no see more." © Karim Chowdhury 24 May,2020 Cumilla

আমি ইট...তুমি খোয়া

আমি ইট...তুমি খোয়া আমি খই...তুমি মোয়া আমি ফুল...তুমি কাঁটা আমি গম...তুমি আটা আমি মেঘ...তুমি বৃষ্টি আমি চোখ...তুমি দৃষ্টি আমি বিষণ্ণ...তুমি হতাশা আমি কদমা...তুমি বাতাসা আমি কান্না...তুমি হাসি আমি যক্ষ্মা...তুমি কাশি আমি খাতা...তুমি কলম আমি ট্যাবলেট...তুমি মলম আমি নদী...তুমি বৃজ আমি মাছ...তুমি ফৃজ আমি আসি...তুমি যাও আমি হারাই...তুমি পাও ।। (কালেকটেড)

পূর্ব পাকিস্তান পরিত্যাগ

পূর্ব পাকিস্তান পরিত্যাগ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ নিয়ে অনেকগুলো বই আমার পড়া আছে। ছাত্র জীবনেই পড়েছিলাম। বাংলাদের স্বাধীনতা যুদ্ধ নিয়ে অনেক বই লেখা হয়েছে। আমার পড়া সবচেয়ে বিতর্কিত বই হচ্ছে এন্থনি মাসকারেনহাসের Bangladesh : A legacy of Blood. বইটি ১৯৮৮ সালে পড়েছিলাম। পরে একাধিক বার পড়েছিলাম। এন্থনি মাসকারেনহাস পাকিস্তানি নাগরিক। ধর্মে খ্রিস্টান। তিনি লন্ডনের Sunday Times এর সাংবাদিক ছিলেন। এই বইটি পরে বাংলায় অনুবাদ হয়েছে। " বাংলাদেশ বক্তের ঋন" হিসেবে। এই বইটি বহুল পঠিত। কিন্তু বইটিতে তিনি সত্যের সঙ্গে কিছু কিছু মিথ্যাও জুরে দিয়েছেন। আমার কাছে ইনফরমেশন আছে, তিনি আওয়ামী লীগ থেকে সেই সময় ২৫ হাজার পাউন্ড পেয়েছিলেন এই বই লিখে। ওই বইতে তিনি লিখেছেন, শেখ মুজিব মারা যাওয়ার পর তার টুঙ্গী পাড়ার বাড়িতে লুটপাট হয়,যা সম্পুর্ন মিথ্যা। বাংলাদেশের রাজনীতি, স্বাধীনতা যুদ্ধ নিয়ে অনেক বই প্রকাশিত হয়েছে। যেগুলো পড়েছি আর মনে পড়ছে সেগুলোর নামই লিখছি। ১. লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে - মেজর রফিকুল ইসলাম। ২. আমি বিজয় দেখেছি- এম আর আখতার মুকুল। ৩. Bangladesh : The Unfinished Revo...

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ -১৯৭১

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ -১৯৭১ মুক্তিযোদ্ধাদের আক্রমণ ও পাল্টা আক্রমণের শেষ মুহুর্তে পাকিস্তান ডিসেম্বরের ৩ তারিখ ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। ১৯৭১-এর ৩ ডিসেম্বর বিকেল পাঁচটায় রেডিও পাকিস্তান সংক্ষিপ্ত এক বিশেষ সংবাদ প্রচার করে যে ‘ভারত পশ্চিম পাকিস্তানের সীমান্তজুড়ে আক্রমণ শুরু করেছে। বিস্তারিত খবর এখনো আসছে।’ পাঁচটা ৯ মিনিটে পেশোয়ার বিমানবন্দর থেকে ১২টি যুদ্ধবিমান উড়ে যায় কাশ্মীরের শ্রীনগর ও অনন্তপুরের উদ্দেশ্যে এবং সারগোদা বিমানঘাঁটি থেকে আটটি মিরেজ বিমান উড়ে যায় অমৃতসর ও পাঠানকোটের দিকে। দুটি যুদ্ধবিমান বিশেষভাবে প্রেরিত হয় ভারত ভূখণ্ডের গভীরে আগ্রায় আঘাত করার উদ্দেশ্যে। মোট ৩২টি যুদ্ধবিমান অংশ নেয় এই আক্রমণে। ৩রা ডিসেম্বর বিকেলে প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী কোলকাতার ব্রিগেড প্যারেড ময়দানে এক বিশাল জনসভায় বক্তৃতাদানকালে ভারতের বিভিন্ন বিমান ঘাঁটিতে পাকিস্তানের উল্লিখিত বিমান-আক্রমণ শুরু হয়। এই খবর পেয়ে তিনি দৌঁড়ে গিয়ে বিমানে উঠে দিল্লী প্রত্যাবর্তন করেন। মন্ত্রিসভার জরুরি বৈঠকের পর মধ্যরাতের কিছু পরে বেতার বক্তৃতায় তিনি জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে বলেন, এ...

পূর্ব পাকিস্তান পরিত্যাগ

পূর্ব পাকিস্তান পরিত্যাগ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ নিয়ে অনেকগুলো বই আমার পড়া আছে। ছাত্র জীবনেই পড়েছিলাম। বাংলাদের স্বাধীনতা যুদ্ধ নিয়ে অনেক বই লেখা হয়েছে। আমার পড়া সবচেয়ে বিতর্কিত বই হচ্ছে এন্থনি মাসকারেনহাসের Bangladesh : A legacy of Blood. বইটি ১৯৮৮ সালে পড়েছিলাম। পরে একাধিক বার পড়েছিলাম। এন্থনি মাসকারেনহাস পাকিস্তানি নাগরিক। ধর্মে খ্রিস্টান। তিনি লন্ডনের Sunday Times এর সাংবাদিক ছিলেন। এই বইটি পরে বাংলায় অনুবাদ হয়েছে। " বাংলাদেশ বক্তের ঋন" হিসেবে। এই বইটি বহুল পঠিত। কিন্তু বইটিতে তিনি সত্যের সঙ্গে কিছু কিছু মিথ্যাও জুরে দিয়েছেন। আমার কাছে ইনফরমেশন আছে, তিনি আওয়ামী লীগ থেকে সেই সময় ২৫ হাজার পাউন্ড পেয়েছিলেন এই বই লিখে। ওই বইতে তিনি লিখেছেন, শেখ মুজিব মারা যাওয়ার পর তার টুঙ্গী পাড়ার বাড়িতে লুটপাট হয়,যা সম্পুর্ন মিথ্যা। বাংলাদেশের রাজনীতি, স্বাধীনতা যুদ্ধ নিয়ে অনেক বই প্রকাশিত হয়েছে। যেগুলো পড়েছি আর মনে পড়ছে সেগুলোর নামই লিখছি। ১. লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে - মেজর রফিকুল ইসলাম। ২. আমি বিজয় দেখেছি- এম আর আখতার মুকুল। ৩. Bangladesh : The Unfinished Revol...

Teacher

Teacher : Tell me the difference between a Callgirl, Girlfriend and Wife. The whole class was silent...till 'Little Johnny' raised his hand and answered : "Prepaid "Postpaid" and "Unlimited." © Karim Chowdhury 21 April, 2020 Comilla. : Tell me the difference between a Callgirl, Girlfriend and Wife. The whole class was silent...till 'Little Johnny' raised his hand and answered : "Prepaid "Postpaid" and "Unlimited." © Karim Chowdhury 21 April, 2020 Comilla.

JOKE -ঈদ বিনোদন

JOKE -ঈদ বিনোদন A wealthy man suspects his wife of being unfaithful. So he hired a detective to watch his wife.The man wants report in English but the detective is very weak in English. Following is the detective's report...... "You leave house, I watch house, Man come to house, Man ring door bell, Wife open door, Man go in house, Man and wife leave house, They go railway station, I go railway station, They go on train, I go on train, They get off train, I get off train, They go to hotel, I go to hotel, They go inside room, I no go inside room, I climb tree outside window, I saw from tree through window, He undress She, She undress He, He play with She, She play with He, I play with me, He fell from bed, She fell from bed, I fell from tree, I no see more." © Karim Chowdhury 24 May,2020 Cumilla

স্মৃতিতে নজরুল

স্মৃতিতে নজরুল জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামকে নিয়ে কিছু বলার নেই আমার। আজ কবির জন্মদিন। শুধু একটু স্মৃতি। প্রাইমারি জীবন আমার গ্রামে কেটেছে। আমার প্রাইমারী স্কুলের নাম কৃষ্ণনগর ফ্রি প্রাইমারী স্কুল । আজো আছে সেই স্কুল। এই স্কুল কম্পাউন্ডেই এখন হাই স্কুল এবং কলেজ । শহর থেকে মাত্র এক কিলোমিটার দূরে। তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ার সময় স্কুলের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে আমার কবিতা আবৃতি ছিলো । স্পষ্ট মনে আছে, হাত নেড়ে নেড়ে ছাত্রছাত্রী আর শিক্ষকদের সামনে আবৃতি করেছিলাম... “থাকবো নাকো বদ্ধ ঘরে দেখবো এবার জগতটাকে কেমন করে ঘুরছে মানুষ যুগান্তরের ঘূর্ণিপাকে দেশ হতে দেশ দেশান্তরে ছুটছে তারা কেমন করে...”। প্রথম পুরস্কার হিসেবে “ঠাকুর মার ঝুলি” নামের ছোটদের তিনটা বইয়ের এক সেট পুরষ্কার পেয়েছিলাম । চট্রগ্রামের ভাটিয়ারিতে বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমিতে পাহাড়ের উপর বড় করে সাদা চুনের অক্ষরে লেখা “চির উন্নত মম শির”। নজরুলের 'পূজারিণী" কবিতার লাইন বলে তো মেয়ে বন্ধুদের ক্ষেপাতাম। নজরুলের অনেক গান আমার আজো মুখস্ত । কলেজ জীবনে ১।“এনেছি আমার শত জনমের প্রেম আঁখি জলে গাঁথা মালা” - ২।“তুমি কি এখন দ...

নূপুরের দাম

 নূপুরের দাম নূপুরের দাম হাজার টাকা হলেও তার স্হান কিন্তু পায়েই হয়। অথচ টিপের দাম এক টাকা হলেও তার স্হান কপালেই হয় । আবার জুতা যতো দামিই হোক তা পায়েই থাকে কিন্তু টুপি যতো সস্তাই হোক তারর স্থান মাথাই। যে নুনের মতো তিতকুটে জ্ঞান দেয় সেই আসলে প্রকৃত বন্ধু । ইতিহাস সাক্ষী আছে আজ পর্যন্ত নুনে পোকা ধরেনি। কিন্তু মিষ্টিতে প্রতিদিনই পোকা ধরে। এমনকি পিঁপড়াও তাকে ছাড়ে না। মানুষ মরে গেলে আমরা মোমবাতি জ্বালাই আর জন্মদিনে মোমবাতি নিভাই। আসলে আমরা সোজা পথে চলতে চাই না। বাঁকা পথে যাবার প্রতি আমাদের আগ্র হ বেশি। যে কারনে দুধ বিক্রেতাকে দুধ বিক্রি করার জন্য বাড়ি বাড়ি যেতে হয়। যেটা মদ বিক্রেতাকে করতে হয় না। আমরা দুধ বিক্রেতাকে বলি দুধে পানি মেশান নি তো?অথচ মদে আমরা নিজেরাই পানি মেশাই । আজ পর্যন্ত মানুষকে এই চিনলাম। পশু বললে ক্ষেপে যায় আর সিংহ বললে খুশি হয় । যেন সিংহ পশু নয়। (সংগৃহীত,পরিমার্জিত, সম্পাদিত।) ©Karim Chowdhury 25 May,2020 Cumilla.

মন খারাপ করিয়ে দেয় অকারণেই!!

 মন খারাপ করিয়ে দেয় অকারণেই!! ফেবুতে বসলে চ্যাটলিস্টের উপর দিকে কিছু নাম দেখা যায় ... এদের সাথে একসময় অনেক কথা হতো ... এখন আর হয়না ... সেই সময়টুকু হারিয়ে গেছে ... সেই ভালোলাগাটুকু আর নেই ... তাও ভদ্রতাবশত একে অন্যের ফ্রেন্ডলিস্টের কোনায় বসে থাকা হয় ... পরস্পরের পোস্ট চোখে পড়লে নীরবে একটা লাইক দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হওয়া হয়ঃ "জানি ভালো আছো তুমি, আমিও থাকি!" মাঝে মাঝে নিজের কোন এক পুরানো পোস্টে ঢুকে খুব বোকা বোকা লাগে ... পাগলের প্রলাপের মত নিজেই একের পর এক কমেন্ট করে গিয়েছি ... হঠাৎ বুঝতে পারি ফাঁকে ফাঁকে অন্য কারো কমেন্ট ছিলো ... আইডিটা আর নেই কিন্তু আমার কথাগুলো তার না থাকাটাই নীরবে চিৎকার করে জানিয়ে দিচ্ছে!! কেউ কেউ থেকেও যেন থাকে না ... কেউ কেউ আবার জীবনে অল্প সময়ের জন্য এসে প্রচন্ড ভালোলাগার পরশ ভুলিয়ে আবার টুপ করে হারিয়ে যায় ... খুব ছোট্ট ছোট্ট এইসব স্মৃতিগুলো হঠাৎ একাকি রাতে মন খারাপ করিয়ে দেয় ... অকারণেই!! ©Karim Chowdhury 25 May,2020 Cumilla

প্রধানমন্ত্রীকে কেউ খেয়ালই করলো না!

 প্রধানমন্ত্রীকে কেউ খেয়ালই করলো না! কানাডার ভ্যাঙ্কুভারের একটি হাইস্কুলের একদল শিক্ষার্থী সমুদ্রতীরে বেড়াতে গেছে। তারা সেখানে ঘোরাফেরা ও মজা করছে। এক পর্যায়ে তারা অনেক ছবি তুলল। পরে ক্যামেরায় তোলা ছবিগুলো দেখতে গিয়ে তাদের চোখ ছানাবড়া হয়ে গেল। একজন খেয়াল করল তাদের ছবিতে স্বয়ং কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। ছবি দেখে তারা বুঝতে পারল, যখন তারা ছবিটা তুলছিল তখন তাদের পেছন দিয়ে জগিং করতে করতে দৌঁড়ে যাচ্ছিলেন ট্রুডো। তার পরনে ছিল হাফ প্যান্ট। কানে ইয়ারফোন গোঁজা। ছবিটি দেখে তাদের নিশ্চয় আফসোস হয়েছে, ছবি তোলার সম য় নিজের দেশের প্রধানমন্ত্রী এত কাছ দিয়ে একা একা দৌড়ে গেলেন অথচ তার সাক্ষাত পেলেন না। – ডেইলি মেইল ছবিটি আগের । ©Karim Chowdhury 25 May,2020 Cumilla.

গর্ব ও অসাধারণ

গর্ব ও অসাধারণ আমি আগে নিজেকে নিয়ে খুব গর্ব করতাম। গর্ব করার মতো অনেক বিষয়ই ছিলো। কোন প্রতিভাটা ছিলোনা আমার মাঝে! একদিকে যেমন ছিলাম ভালো ছাত্র, তেমনি ছিলাম দেখতে সুন্দর। চলনে বলনে স্মার্ট, গান গাইতে জানি, ফান করতে জানি, অনেক দেশ ঘুরেছি, অনেক কিছু দেখেছি, গড়ে অনেকের চেয়ে কিছু বিষয় বেশিই জানি, জীবনে অনেক বই পড়েছি, গুছিয়ে কথা বলতে পারি, পত্রপত্রিকায় লিখতে পারি, ভালো ড্রাইভ করতে পারি। এসবই ছিলো গর্বের বিষয়। গর্ব করা ভালো না, তা জেনেও করতাম। এখন আর গর্ ব করি না। এক জায়গায় পড়লাম "গর্ব না করাই গর্বের বিষয়।" আরে কি মুসিবত! এখন গর্ব না করাটাই হয়ে গেছে আমার গর্বের বিষয়! অনেক বছর বিদেশে ছিলাম। আমার চরিত্রে মাল্টি কালচারের একটা প্রভাব আছে। অনেকেই পরামর্শ দিয়ে বলেন, তুমি সাধারনের মতো হয়ে যাও।আমি চেষ্টা করি সাধারন হয়ে যাওয়ার। কিন্তু সাধারন হওয়াটাও যে একটা অসাধারন কাজ, এটা বেশ বুঝতে পেরেছি। যতোই সাধারন হতে চাই, ততোই আমি অসাধারণ হয়ে যাই। © Karim Chowdhury 23 May,2020 Cumilla.

কে শক্তিশালী, টাকা নাকি করোনা ??

কে শক্তিশালী, টাকা নাকি করোনা ?? দুই দিন আগেও এস আলম গ্ৰুপের পরিচালক মোরশেদুল আলম জানতেন না তিনি মরণঘাতী ভাইরাসে মারা যাবেন।নিশ্চয় তিনি সর্বচ্চো নিরাপত্তার অধীনে নিজে কে নিরাপদ রাখার সব রকম ব্যবস্থা করেছিলেন।টাকার কুমির বলে কথা। বাংলাদেশের কয়েকজন হাজার কোটিপতির মধ্যে অন্যতম এস আলম গ্রূপ। মৃত পরিচালক মোরশেদুল আলম,এস আলম গ্ৰুপের কর্ণধার সাইফুল আলম মাসুদের বড়ো ভাই। দুর্নীতি আর অবৈধ উপায়ে অর্থ উপার্জনের নানা রকম অভিযোগ থাকলেও বহাল তবিয়তে আরাম আয়েশেই ছিলেন এবং এখনো আছেন এস আলম গ্রূপ। যাক,মৃত্যুর দিনে সেসব কথাগুলো নাইবা বললাম। তবে করোনা আমাদের কাছে শুধুই ভাইরাস হিসেবে আসেনি। বরং মহা শিক্ষক হয়েও আবির্ভুত হয়েছে বলা যায়।এই ক্রান্তিকাল থেকেই অনেক কিছুই শেখার আছে মানব জাতির। এতো হাজার কোটি টাকা পৃথিবীতে রেখে চলে গেলেন তিনি।অথচ কতো হাজার মানুষ দুমুঠো ভাত খাবার অর্থনৈতিক যোগান পাচ্ছেন না। অদৃশ্যের শক্তি কতো বিশাল হতে পারে,আমরা মানবজাতি হাঁড়ে হাঁড়ে টের পাচ্ছি। কি নির্মম বাস্তবতা, কোনো অর্থবিত্ত অথবা শক্তি বাঁচাতে পারেনি। এমন মৃত্যু শুধুই মৃত্যুই নয় বরং আমাদের প্রতি গুরুত্ব...

একমাত্র মৃত্যুদন্ডই এর সমাধান।

একমাত্র মৃত্যুদন্ডই এর সমাধান। একটি আত্মবিধ্বংসী জাতির ধ্বংসের উপাখ্যানঃ 1. দুধে: ফরমালিন 2. গরুর দুধ বৃদ্ধিতে: পিটুইটারী গ্ল্যান্ড ইনজেকশন 3. মাছে: ফরমালিন 4. শাকসবজি টাটকা রাখতে: কপার সালফেট 5. আম, লিচু জাম পাকাতে: কারবাইড 6. আম, লিচু, জাম সংরক্ষণে: ফরমালিন 7. ফল গাছে থাকতেই: হরমোন ও কীটনাশক 8. তরমুজে সিরিন্জ দিয়ে দেয়: পটাশিয়াম পার ম্যাঙ্গানেট 9. কলা পাকানো হয়: ক্যালসিয়াম কারবাইড 10. কফি পাউডারে: তেঁতুলের বিচির গুড়া 11. মসলায়: ইটের গুড়া 12. হলুদে: লেড ক্রোমেট/ লেড আয়োডাইড 13. মুড়িকে ধবধবে সাদা ও বড় করতে: হাইড্রোজ ও ইউরিয়া 14. দীর্ঘক্ষন মচমচে রাখার জন্য জিলিপি, চানাচুরে: পোড়া মবিল 15. আকর্ষণী করতে আইসক্রিম, বিস্কুট, সেমাই, নুডলস ও মিষ্টিতে: কাপড় ও চামড়ায় ব্যবহৃত রং 16. ফলের রস তৈরী: ক্যামিকেলস দিয়ে 17. বিদেশী মেয়াদোত্তীর্ণ খাদ্য/ঔষধ/ক্যামিকেলস: নতুন মেয়াদের স্টিকার লাগিয়ে 18: চাল চকচক করতে: ইউরিয়া 19. পিয়াজু, জিলাপিতে: এমোনিয়া। আরও আছে... ১. পানি-২০ লিটার (২ টাকা গ্লাস) অধিকাংশই অটোমেশিনে নয় হাতে ঢালা হয়। পারক্সাইড দিয়ে নয় নাম মাত্র পানিতে ধুয়া হয়। ২. কল...

করোনা কি আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের অংশ হয়ে গেল!

করোনা কি আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের অংশ হয়ে গেল! বৃটিশ সংবাদ মাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের বিজ্ঞান সম্পাদক ইয়ান স্যাম্পল শুক্রবার তার লেখায় জানান,কোনোদিনও আসবে না করোনার ভ্যাকসিন,পৃথিবী থেকেও বিলীন হবে না এই ভাইরাস। সম্পাদক ইয়ান স্যাম্পল এক নিবন্ধে ভ্যাকসিন না আসার বিস্তারিত পরিস্থিতি তুলে ধরেছেন।তিনি নিবন্ধে ‘হার্ড ইমিউনিটি’কেই শেষ পর্যন্ত করোনা মোকাবেলার বাস্তব উপায় বলে ভাবছেন। ইংল্যান্ডের উপপ্রধান মেডিকেল অফিসার জন াথন ভ্যান-টাম বলেছেন, ‘আমরা নিশ্চিত নই যে একটা ভ্যাকসিন আমরা তৈরি করতে পারবো। ইয়ান স্যাম্পল লেখেন,ভ্যাকসিন তাত্ত্বিকভাবে সহজ,কিন্তু বাস্তবতায় জটিল। উদাহরণ হিসাবে তিনি ৩০ বছর আগের এইচআইভির ভ্যাকসিন এখনো আবিষ্কার না হওয়া,১৯৪৩ সালের ডেঙ্গুর ভ্যাকসিন মাত্র গত বছর অনুমোদন পাওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করেন। মামপস রোগের ভ্যাকসিন সবচেয়ে দ্রুত আবিষ্কার হয়,তাও চার বছরে। এছাড়া সার্স ও মার্স করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন আবিষ্কার না হওয়ার বিষয়টিও উল্লেখ করেন তিনি। ঠান্ডাজনিত রোগে মানুষের শরীরে প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হলেও কিছুদিন পর তা কমে আসে। ফলে এই রোগে তারা আবার আক্রান্ত হয়। করোনাভাইরাস ...

ট্রাম্প টাওয়ার

ট্রাম্প টাওয়ার বিতর্ক তৈরিতে যেমন শিরোনামে,তেমনই সম্পদ আর ঐশ্বর্যেও দেশের প্রভাবশালী ব্যক্তিদের তালিকায় প্রথম সারিতে রয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প । হীরা আর সোনায় মোড়া ট্রাম্পের বিলাসবহুল 'পেন্টহাউস' তার বিশাল সম্পদেরই একটি অংশ। ফোর্বস সাময়িকীর সমীক্ষা অনুযায়ী- ৩৭০ কোটি ডলার সম্পত্তির মালিক ট্রাম্প।কিন্তু বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমের দাবি এর থেকেও বেশি সম্পত্তি রয়েছে তার।নিউইয়র্কের ম্যানহাটনে রয়েছে ট্রাম্পের এই বিলাসবহুল পেন্টহাউস। ৬৬ তলা এই পেন্টহাউসের নাম ‘ট্রাম্প টাওয়ার’। প্রেসিডেন্ট হবার আগে ট্রাম্প টাওয়ারেই স্ত্রী মেলানিয়া এবং ১০ বছরের ছেলের সঙ্গে থাকতেন ট্রাম্প।পেন্টহাউসের মার্বেলগুলোতে ২৪ ক্যারেট সোনা বসানো রয়েছে।বর্তমানে এই টাওয়ারটির বাজার দর প্রায় ১০ কোটি মার্কিন ডলার।তবে এই পেন্টহাউস ছাড়াও আরও অনেক ভিলা এবং বাংলোর মালিক ডোনাল্ড ট্রাম্প।আছে নিজস্ব কাস্টোমাইজড বিমান।তবে শুধু সোনার মার্বেলই নয়,এই বাড়ির প্রধান দরজাটিতে সোনা এবং হীরা বসানো রয়েছে। © Karim Chowdhury 22 May, 2020 Cumilla

শহীদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক!!!

শহীদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক!!! এখন করোনা হলো 'টক অফ দ্য ওয়ার্ল্ড '। তাই অন্যান্য কথা অনেকেই বলেন না।কেউ বললে ভালো চোখে দেখেনও না।কিন্তু এখনি তো অনেক কিছু ভাবার সুবর্ণ সুযোগ।সারাদিন রাত বাসায়। রাস্তায় গাড়ি নেই, হর্ন নেই, শব্দ দূষণ নেই।।বাইরের পরিবেশও বেশ নিরিবিলি।ভাবনার জন্য নিরিবিলি পরিবেশ দরকার। দেশে কিছু অমীমাংসিত বিষয় রয়ে গেছে যা ৫০ বছরেও কেউ সমাধান করেন নি।এখানে রাজনৈতিক স্বার্থ আছে।কিন্তু এতে জাতি বিভক্ত হয়ে গেছে। মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক আছে। এটা সমাধান করা কি অসম্ভব? ১৬ কোটি লোকের আদম শুমারি করা যায়।৯ কোটি লোকের ভোটার তালিকা করা যায়।৩০ লাখ শহীদের তালিকা করা যায় না?এদেশে কতোজন মুক্তিযোদ্ধা আছে তা কেনো এখনো আমরা জানি না?এসব যতোদিন জরিপ করে ঠিক করা হবে না ততোদিন বিতর্ক থাকবেই । কেউ যদি কমিয়ে বা বাড়িয়ে বলে তা আপনাকে মেনে নিতে হবে যেহেতু আপনার কাছে প্রকৃত সংখ্যা নেই। খুব বেশি হলে এক সপ্তাহে তা করা সম্ভব। এখনো প্রত্যেক গ্রামে,শহরে এমন লোক জীবিত আছেন যারা জানেন তার এলাকায় কারা মারা গেছেন বা শহীদ হয়েছেন এবং তার এলাকায় কয়জন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা আছেন...

হংকং

হংকং হংকং (চীনা ভাষায়: ম্যান্ডারিন উচ্চারণে: শিয়াং গাং, ক্যান্টনীয় উচ্চারণে: হ্যং গং, ইংরেজি: Hong Kong বা হংকং বিশেষ প্রশাসনিক অঞ্চল।চীনের দুইটি বিশেষ প্রশাসনিক অঞ্চলের একটি।অপর অঞ্চলটি হলো মাকাও।২৬০টিরও বেশি বিচ্ছিন্ন দ্বীপ নিয়ে গঠিত এই অঞ্চলটি পার্ল রিভার ডেল্টার পূর্ব দিকে অবস্থিত।এর উত্তরে চীনের কুয়াং তুং প্রদেশ এবং পূর্ব,পশ্চিম আর দক্ষিণে দক্ষিণ চীন সাগর অবস্থিত।হংকংয়ের অর্থনীতি অনেক শক্তিশালী।অনেকে হংকংকে আলাদা দেশ মনে করেন।আমি কয়েকবার হংকং গিয়েছিলাম।৬ ০ লাখ লোক অধ্যুষিত এই দ্বীপটির কোন রাজধানী নেই।চীন সমাজতান্ত্রিক দেশ হলেও হংকং ধনতান্ত্রিক পথ অনুসরণ করে।ওখানে অনেকেই বলে ‘ওয়ান কান্ট্রি টু সিসটেম’।১৮৪১ সাল থেকে এই দ্বীপটি বৃটিশ উপনিবেশ ছিলো এই সেদিন ১ জুলাই ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত।১ জুলাই ১৯৯৭ সালে ব্যয় বহুল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে বৃটেন হংকংকে চীনের কাছে বুঝিয়ে দেয়।তখন আমি ইউএসএতে।আমি প্রথম বার হংকং গিয়েছিলাম ১৯৯৫ সালে।বৃটিশ শাসিত হংকং। পরে যখন ২০০৬ সালে হংকং যাই তখন হংকং চীনের।বাইরে থেকে হংকংয়ের কিছুই বদলায়নি। আগে হংকংয়ের শাসক ছিলো বৃটিশরা এখ...

ফার্স্ট লেডি-ফার্স্ট জেন্টেলম্যান!!!

ফার্স্ট লেডি-ফার্স্ট জেন্টেলম্যান!!! প্রায় চার বছর আগে ডেমোক্রেট শিবির থেকে হিলারি ক্লিনটন যখন প্রেসিডেন্ট পদের জন্য লড়ছিলেন তখন আমার মনে একটা প্রশ্ন জেগেছিলো।আমেরিকায় প্রেসিডেন্টের স্ত্রীকে ফার্স্ট লেডি বলা হয়।এটি একটি সাংবিধানিক পদ।ফার্স্ট লেডিরও অনেক রাস্ট্রীয় কাজ থাকে । বিল ক্লিনটন যখন আট বছর প্রেসিডেন্ট ছিলেন তখন হিলারি ছিলেন ফার্স্ট লেডি।আট বছরের হোয়াইট হাউসের জীবন তথা ফার্স্ট লেডির অভিজ্ঞতা,তার ছোটবেলা,বেড়ে উঠা নিয়ে হি লারি ৫৬২ পৃষ্ঠার একটা বই লিখেছিলেন।বইটির নাম লিভিং হিষ্ট্রি ( Living History)। বইটির প্রচ্ছদই পোস্টের সঙ্গে দিলাম ।বইটি আমি পড়েছিলাম আমেরিকায় থাকতেই।আমার সংগ্রহেও আছে বইটি।বইটি বিশ্বব্যাপি বেস্ট সেলার হয়েছিলো। যদি হিলারি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হতেন তবে বিল ক্লিনটনকে কি বলা হতো? ফার্স্ট জেন্টেলম্যান?যতদূর পড়েছি,আমেরিকান সংবিধানে এই বিষয়ে অর্থাৎ মহিলা প্রেসিডেন্ট হলে তার স্বামীর পদমর্যাদা কি হবে তা উল্লেখ নেই।তিনি তো সাবেক প্রেসিডেন্ট।এখন পর্যন্ত তাকে Former President বলা হয়। প্রতিমাসে বিল ২ লাখ ১০ হাজার ৭০০ ডলার পেনশন পান। (Living History is a ...

ধর্মীয় মৌলবাদ বা উগ্রবাদ

ধর্মীয় মৌলবাদ বা উগ্রবাদ ধর্মীয় মৌলবাদ বা উগ্রবাদ; এখন নতুন নাম জঙ্গিবাদ নিয়েই কথা হয় বেশি।মুসলমানরাই মুসলমানের বেশি শত্রু।আমাদের মধ্যেই প্রচুর বিভক্তি।আমাদের ধর্মে অনেক তরিকার লোক আছেন।এক পক্ষ অনায়াসে অপরপক্ষকে কাফের বলে।অন্য ধর্মের লোকের চেয়ে মুসলিমরাই মুসলিমদের বেশি মারে। আমরা যারা নিজেদের মডারেট মুসলিম মনে করি, তাঁরা ভাবি “বাঁচো এবং অপরকে বাঁচতে দাও”। আমাদের মন্ত্রী,এমপি এবং সুশীল সমাজের অনেকেই বলেন যারা উগ্র বা চরমপন্থি তারা অশিক্ষিত, হতাশাগ্রস্ত এবং গরীব ঘরের সন্তান। এই ধারণা পুরুপুরি ঠিক নয়।ওসামা বিন লাদেন,ড.আয়মান আল-জাওয়াহিরি,খালিদ শেখ মোহাম্মদ এবং ওমর সাইদ শেখের মতো শিক্ষিত ও ধনী লোকেরাও উগ্রবাদের দিকে ঝুঁকেছেন।এদের মধ্যে দু’জন বৃটেন ও আমেরিকার স্কুল কলেজে পড়াশোনা করেছেন।এদের মধ্যে একজন বৃটিশ বংশোদ্ভূত। আমার মধ্যে একটা খটকা থেকেই যায়,শিক্ষিত ও আলোকিত শ্রেণির লোকেরাও দেশের বিশাল অল্প শিক্ষিত জনগোষ্ঠীকে সত্যিকারের ইসলাম শিক্ষা না দিয়ে এদের ছেড়ে দিয়েছে আধা শিক্ষিত মোল্লাদের হাতে।আমরা আমাদের ছেলে মেয়েদের ইংরেজি, বিজ্ঞান,কম্পিউটার,নাচ,গান বলতে গেলে সূর্যালোকের প...

ভালোবাসা

ভালোবাসা Live for the person who dies for you, Smile for the person who cries for you, Fight for the person who protects you, and love the person who Loves you more than you. Shireen Afzal"ভালোবাসা বলে নাইতো কিছু, ভালোবাসা মানে ফাঁকি।করিম ভাই,আসলে এসব কথা সবই আবেগের কথা।আর আবেগ দিয়ে জীবন চলে না।” চার বছর আগে এক সকালে গুড মর্নিং জানিয়ে উপরের ইংরেজি কোট টা লিখেছিলাম।তার নিচেই শিরিন আপা ওয়াশিংটন ডি.সি থেকে এই কমেন্ট টা করেছেন।একবার ইউরোপে আলবেনিয়ার মেয়ে ইনগ্রিদও আমাকে বলেছিলো,ভালোবাসো বলতে কিছু নেই। আমি ভালোবাসার পক্ষে অনেক ব্যাখ্যা দিতে পারি । আমি অনেককেই জীবনে ভালোবেসেছি। আমাকেও বেসেছে।কিন্তু সত্য হচ্ছে অধিকাংশ ক্ষেত্রে মেয়েটাই বদলে যায়।ছেলেদের মধ্যেও এই প্রবণতা আছে। হতে পারে মেয়েটি তার পারিবারিক, সামাজিক,ব্যক্তিগত,ধর্মীয় এমন কি মানসিক কারণেও এমন হতে পারে। আমি ‘ভালোবাসা’ আছে বলে বিশ্বাস করি।যেমন নিউ নিউ ইয়র্ক থাকতে তোমার বাসায় কতো গিয়েছি।কতো খেয়েছি।তুমি আমার শার্ট প্যান্টের বুতাম লাগিয়ে দিতে।কখনো ইস্ত্রিও করে দিতে। অথচ তোমার সঙ্গে আমার পরিচয় নিউইয়র্কে।...

বেকার ভাতা না পেনশন

বেকার ভাতা না পেনশন কয়েকদিন আগে দেখলাম,একজন লিখেছেন,আমেরিকার সাবেক প্রেসিডেন্টরাও এখন বসে বসে বেকার ভাতা খায়।তিনি আমেরিকার প্রতি উস্মা প্রকাশ করেই এই মন্তব্য করেছেন।পেনশন বেকার ভাতা নয়।তিনি আমেরিকার মতো বিতর্কিত দেশের প্রতি উস্মা প্রকাশ করতেই পারেন। কিন্তু বাংলাদেশের প্রায় ৮০% ফেসবুক ইউজার অবাক হয়ে ভাববেন, আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বেকার ভাতা খায়! আরে বলে কি?এটা ভুল ইনফরমেশন। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বছরে দুই লাখ দশ হাজার সাতশ ডলার পেনশন পান। মাসে ১৭৫৫৩ ডলার। আমেরিকায় অভিজাতদের চলার জন্য এই টাকা যথেষ্ট। আছে আরো অনেক সুযোগ সুবিধা। The Secretary of the Treasury pays a taxable pension to the president. Former presidents receive a pension equal to the pay that the head of an executive department (Executive Level I) would be paid; as of 2018, it is $210,700 per year. The pension begins immediately after a president's departure from office. © Karim Chowdhury 20 May,2020 Cumilla

কে এই ডোনাল্ড ট্রাম্প

কে এই ডোনাল্ড ট্রাম্প? গোড়ার জীবনঃ ------------------------ নিউ ইর্য়কের ধনকুবের সম্পত্তি ব্যবসায়ী ফ্রেড ট্রাম্পের চতুর্থ সন্তান ডোনাল্ড ট্রাম্প।পরিবারের অগাধ অর্থসম্পদ থাকা সত্ত্বেও বাবার প্রতিষ্ঠানে তাকে সবচেয়ে নিচু স্তরে কাজ করতে হয়েছিল। স্কুলে দুষ্টুমি ও উচ্ছৃঙ্খল আচরণের জন্য ১৩ বছর বয়সে তাকে সামরিক অ্যাকাডেমিতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। তিনি পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের হোর্য়াটন স্কুলে লেখাপড়া করেন এবং তার বড় ভাই ফ্রেড পাইলট হবার সিদ্ধান্ত নিলে বাবা তাকেই ব্যবসায়ে তার উত্তরসূরী নির্বাচন করেন।অতিরিক্ত মদ্যপানের কারণে মাত্র ৪৩ বছর বয়সে তার ওই ভাই ফ্রেড ট্রাম্প মারা যান।সেই অভিজ্ঞতা থেকে জীবনে মদ ও সিগারেট ছোঁননি ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার বাবা মারা যান ১৯৯৯। ২০০৩ সালে এনবিসি টেলিভিশনে মি.ট্রাম্প চালু করেন দারুণ জনপ্রিয় রিয়ালিটি শো 'অ্যাপ্রেনটিস্'। ব্রুকলিন আর কুইন্স এলাকার আবাসিক ভবন কেনাবেচার পারিবারিক ব্যবসাকে তিনি নিয়ে যান অন্য মাত্রায়।ম্যানহাটানের অভিজাত এলাকায় বিভিন্ন ভবন প্রকল্প গড়ে তোলেন তিনি, ভগ্নদশা কমোডোর হোটেল ভেঙে তিনি তৈরি করেন গ্র্যান...

স্বেচ্ছাচারী জীবনযাপন

স্বেচ্ছাচারী জীবনযাপন স্বেচ্ছাচারী জীবনযাপনের মধ্যে জীবনকে খুঁড়ে খুঁড়ে দেখার চেষ্টা সব সময় করেছি।আমি অনেকগুলো দেশ দেখবো তা আমার স্বপ্নে ছিলো না।প্রতিমাসে মোটা অংকের টাকা বেতন পেতাম।সঞ্চয় করার চিন্তা ছিলো না কখনো।বিয়ে করিনি,বাবা,মা জীবিত নেই।পিছুটানও নেই অন্য কোনো।জাপানের কথা বাদ দিলেও আমি যখন ইউরোপে ছিলাম তখন আইন কানুন অনেক সহজ ছিলো। যখন অস্টৃয়ায় ছিলাম তখন চার বছর বৈধভাবে ওদেশে থাকলে পাসপোর্ট দেয়া হতো।পাসপোর্ট নেয়ার জন্য অস্টৃয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে আমাকে চিঠিও দেয়া হয়েছিলো।কিন্তু আমি দ্বৈত নাগরিকত্ব নিতে আগ্রহী ছিলাম না।ইচ্ছা করলে ইউরোপের যে কোনো দেশে আমি স্থায়ীভাবে চিরকাল থেকে যেতে পারতাম।সেদিকে আমার কোনো মনযোগ ছিলো না।আমার তো নিজের দেশ আছেই। ওই সময় আমি অস্টৃয়ার পাসপোর্ট নিলে বাংলাদেশে আসতে আমার ভিসা নিতে হতো।আমার যুবক বয়সের মানসিকতায় তা আঘাত করে।যে দেশের আলো বাতাসে আমি বড় হয়েছি।যেখানে আমার জন্ম,বেড়ে উঠেছি সেই নিজ দেশে যেতে আমার পারমিশন নিয়ে যেতে হবে! আমেরিকায়ও ছিলাম প্রায় নয় বছর।অনেক ফাঁকফোঁকর দিয়ে ওদেশেও স্থায়ী পারমিট নিয়ে থেকে যাওয়া যায়।অনেক বাংলাদেশিই সেই...

আমেরিকার প্রেসিডেন্টের বেতন কতো?

আমেরিকার প্রেসিডেন্টের বেতন কতো? আমেরিকা নিয়ে মানুষের আগ্রহের শেষ নেই।ডোনাল্ড ট্রাম্প একজন ধনাঢ্য ব্যক্তি।তিনি প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হয়ে ঘোষণা দিয়েছিলেন,প্রেসিডেন্ট হিসেবে তিনি কোনো বেতন নেবেন না।আমেরিকার প্রেসিডেন্টের বেতন কতো? নতুন স্কেল অনুযায়ি আমেরিকার প্রেসিডেন্টের বাৎসরিক বেতন ৪ লাখ ডলার বা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় তিন কোটি ২০ লাখ টাকা সঙ্গে ৫০ হাজার ডলার বাৎসরিক খরচ।১ লাখ ডলার ট্র্যাভেল খরচ যার ট্যাক্স দিতে হয় না,১৯ হাজার ডলার পান তিনি আপ্যায়ন ভাতা।সব মিলে তার বেতন দাঁড়ায় ৫ লাখ ৬৯ হাজার ডলার।হাফ মিলিয়নেরও বেশি।যা আমাদের টাকায় প্রায় ৪ কোটি ৫৫ লাখ ২০ হাজার টাকা।এতো অল্প টাকা ট্রাম্পের দরকারও নেই।তবে যেহেতু আমেরিকার নিয়ম অনুযায়ী প্রেসিডেন্টের বেতন না নেয়ার কোনো নিয়ম নেই তাই তিনি বছরে ১ ডলার বেতন নেন। Since 2001, the president has earned a $400,000 annual salary, along with a $50,000 annual expense account, a $100,000 nontaxable travel account, and $19,000 for entertainment.The most recent raise in salary was approved by Congress and President Bill Clinton in...

ডাক্তারের হাতের লেখা

ডাক্তারের হাতের লেখা ছাত্র জীবনে সব বিষয়ে আলোচনা হতো। পড়াশোনা,রাজনীতি,প্রেম করা আর আড্ডা মারাই ছিলো প্রধান কাজ।আড্ডায় কোন নির্দিষ্ট বিষয় ছিলো না।কেউ কোনো বিষয় নিয়ে কথা বললে সেটাই হতো আলোচনার বিষয়বস্তু।চার কাপ চা আর চারটা খালি কাপের অর্ডার দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে রেস্টুরেন্টের ক্যাশে বসা মালিক বা ম্যানেজারের মুখটা কালো হয়ে যেতো।তিনি ফ্যানের সুইচটা অফ করে দিতেন। বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতেন।আমরা দুই তিন ঘন্টা বসবো আর একটু পর পর চার কাপ চা আর চারটা খালি কাপের অর্ডার দেবো।আমরা আটজন চা ভাগ করে খাবো৷ এতে তার পোষাবে না। তাই ফ্যান বন্ধ। একদিন আড্ডায় বন্ধু হিরো বললো,আচ্ছা ডাক্তারদের হাতের লেখা এতো খারাপ কেনো?ফার্মেসির সেলস পার্সন ছাড়া কেউ ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন পড়তে পারে না। সাধারণত ভালো/ মেধাবি ছাত্ররাইতো ডাক্তারি পড়ে।মিন্টু বললো,বেশি লেখাপড়া করে এখন লেখাপড়ার প্রতি বিতৃষ্ণা এসে গেছে ডাক্তারদের। তাই হাতের লেখার এই অবস্থা। শাহিন বললো, আরে না। ডাক্তাররা তাদের ঐতিহ্য ধরে রেখেছে। আগের ডাক্তাররাও "পেঁচাইয়া পোঁচাইয়া " লিখতো। এমন পেঁচিয়ে না লেখলে ডাক্তারি লেখা হয় না। আমি বললাম,আমার ধ...

ছবিও কথা বলে!!!!!

ছবিও কথা বলে!!!!! মধ্য ইউরোপের ছোট একটা সুন্দর দেশ অস্টৃয়া। প্রথম দুই তিন মাস ভালোলাগেনি।আস্তে আস্তে কিছু ইনফরমেশন জেনে ভালোই লেগেছিলো। পত্রিকা পড়া আমার খুব নেশা।যে দেশেই গিয়েছি আগে পত্রিকা খুঁজেছি।চলার মতো জার্মান ভাষা জানলেও ইংরেজি পত্রিকা পড়তেই স্বাচ্ছন্দবোধ করতাম।লন্ডন থেকে প্রকাশিত সব পত্রিকাই ভোরে ভিয়েনায় পাওয়া যেতো।লন্ডন-ভিয়েনা দিনে রাতে শতাধিক ফ্লাইট।দি সানডে টাইমস,গার্ডিয়ান, ইন্ডিপেনডেন্ট,মিরর,টেলিগ্রাফসহ সব পত্রিকাই পাওয়া যেতো।প্যারিস থেকে প্রকাশিত ‘ইন্টারন্যাশনাল হেরাল্ড টৃবিউন’ও পাওয়া যেতো। ইংরেজি সাপ্তাহিক নিউজ ইউক ও টাইম এর আটলান্টিক এডিশন ইউরোপের সব দেশে পাওয়া যায়।আমি নিউজ ইউক ও টাইম এর নিয়মিত গ্রাহক(Subscriber) ছিলাম।প্রতি সপ্তাহে বাসার লেটার বক্সে নিউজ উইক ও টাইম আসতো। কয়েক বছর হয় নিউজ উইক তার প্রিন্ট এডিশন বন্ধ করে শুধু অনলাইন এডিশন রেখেছে।টাইম ম্যাগাজিনের গ্রাহক হওয়ার মজার অভিজ্ঞতা কয়েকদিন আগে লিখেছিলাম। আজ ইউরোপে প্রথম দিককার একটা ছবি নজরে এলো।বাসায় শুয়ে শুয়ে নিউজ উইক পড়ছিলাম। পাশে টাইম ম্যাগাজিন। যাই বলুন আমার মনে হয় পুরনো ছবি দেখলে সেই সময়টা চ...

আলোর ফুল

আলোর ফুল আমার ফেসবুক একাউন্ট ২০১০ সাল থেকে। ফেবুতে আমি বেশি সরব ছিলাম ২০১৪ সালের শেষ দিক থেকে ২০১৭ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। প্রতিদিন ৩/৪ টা স্ট্যাটাস কখনো আরো বেশি থাকতো। ২০১৬/১৭তে আমার স্ট্যাটাসে অনেক লাইক পড়তো।একবার আমি একটা পরীক্ষা করেছিলাম,দেখা যাক,কে কে না পড়েই স্ট্যাটাসে লাইক দেয়,তা দেখার জন্য।একটা গুরুত্বপূর্ন বিষয়ে লিখে,বলেছিলাম,দয়া করে লাইক দেবেন না।শেয়ার করুন।অনেকগুলো লাইক ঠিকই পড়েছিলো।কিন্তু শেয়ার করেছিলেন মাত্র তিন জন ।সেখান থেকেই আমার ধারণা ফেসবুকের বন্ধুরা আসলে একটা মায়া,এই ভার্চুয়াল জগতটাই আসলে আসল নয়।ফেসবুকের বন্ধুরা আলোর ফুলের মতো।আলো ফুল কিন্তু ধরা যায় না,কোনো কাজে লাগে না। আমার ধারণা,আমাদের স্ট্যাটাসগুলো পুরোটা কম জনই পড়েন। কাজেই ফেসবুক বন্ধুদের বাস্তবতার জগতে খুঁজে পাওয়া যাবে না। © Karim Chowdhury 18 May,2020 Cumilla