সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

অক্টোবর, ২০২৩ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ফ্লোরিডার সাবরিনা

 ফ্লোরিডার সাবরিনা ---------------------------- করিম চৌধুরী আমেরিকার পঞ্চাশটি ষ্টেটের যেমন ভিন্ন ভিন্ন প্রতীক, ফুল, পাখি, পতাকা, সংবিধান, জীবনযাত্রা ভিন্ন তেমনি আবহাওয়াও ভিন্ন। নিউইয়র্ক, নিউ জার্সি, পেলসিলভানিয়া, মেরিল্যান্ড, অরেগন, মিশিগান, ইন্ডিয়ানা, কলোরাডো, ইলিনয়, টেক্সাস, নেভাডাসহ প্রায় সব স্টেটে যখন প্রচন্ড তুষারপাত হয়, শীতে মানুষ জমে যায়, মাইনাস তাপমাত্রায় নাকের পানি ঝরে, কান লাল হয়ে যায়। কয়েক কেজি শীতের কাপড় পড়তে হয় ফ্লোরিডায় তখন একটা টি শার্ট আর শর্টস পড়ে ঘুরে বেড়ানো যায়।  প্রতিটি স্টেটে ট্যাক্স, নিয়ম-কানুন, কিছু আইন এমনকি মানুষের জীবন যাত্রাও ভিন্ন। ইংরেজি উচ্চারণেও কিছুটা পার্থক্য আছে। আমার কাছে মনে হয় ৫০টি ষ্টেটই ৫০টি দেশ। সব কয়টি মিলেই ইউনাইটেড স্টেটস অফ আমেরিকা। আমরা যেমন পরিচয় দিই বা নিই কে কোন জেলার তেমনি নিউ ইয়র্কের লোকেরা পরিচয় দেয় I am New Yorker.( নিউইয়র্কার) ফ্লোরিডার লোক পরিচয় দেয় I am Floridian.(ফ্লোরিডিয়ান) ক্যালিফোর্নিয়ার লোক পরিচয় দেয় I am Californian (ক্যালিফোর্নিয়ান)। ফ্লোরিডা দক্ষিণ- পুর্ব আমেরিকার শেষ ষ্টেট। ফ্লোরিডার এক দিকে জর্জিয়া ও অ্যাল্যাবাম...

শুফ কডো বিয়াডপ

 শুফ কডো বিয়াডপ ---------------------------- একদিন ব্রেক টাইমে এমপ্লয়িদের রুমে সবাই মিলে আড্ডা মারছিলাম। এরিকা খুব কথা বলছিলো। আমি বিরক্ত হয়ে জিদ করে বাংলায় বলেছিলাম, " চুপ করো বেয়াদব। "  সে ছিলো হাঙ্গেরির মেয়ে। নাম এরিকা (Arika)। হাঙ্গেরির রাজধানী বুডাপেস্টে বাসা। অস্টৃয়ার ভিয়েনায় ম্যাকডোনাল্ডসে আমরা এক সঙ্গে চাকরি করতাম। সে আমাকে জিজ্ঞেস করেছিলো,  'ভাস ইস্ত দাস'? মানে এটা কি কথা?  এটা জার্মান ভাষা।  অস্টৃয়ার ভাষা জার্মান।  আমি তাকে বুঝিয়ে বললাম, কেউ বেশি কথা বললে আমাদের ভাষায় ধমক দিয়ে বলি, 'চুপ করো বেয়াদব'।  কিছুদিন পর ব্রেক টাইমে আমি রোমানিয়ার ছেলে এলেক্স (Alex)এর সঙ্গে কথা বলছিলাম এমপ্লয়িদের রুমে। আমি হাত নেড়ে আর বোল্ডলি কথা বলি। এটা আমাদের গোষ্ঠীর অভ্যাস। এলেক্সের সঙ্গে একটা মজার কথা বলছিলাম, এমন সময় এরিকা এসে আস্তে আস্তে তোতলাইয়া আমাকে বললো, "শুফ কডো বিয়াডপ। " হঠাৎ বিদেশিনীর মুখে অশুদ্ধ বাংলা শুনে আমি কিছুটা অবাকই হয়েছিলাম। © Karim Chowdhury        27 March, 2022       Cumilla.

ডটার অব দ্য ইস্ট

 ডটার অব দ্য ইস্ট                --------------------------- সেদিন ছিলো ২০০৭ এর ২৭ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার। সেদিন আমি বিবিসিতে লাইভ দেখেছিলাম বেনজিরের জনসভা। এবং তাকে যখন গুলি করা হয় আর তিনি গাড়িতে লুটিয়ে পরেন তাও বিবিসি লাইভ কভার করে। সূর্য মিলিয়ে যাচ্ছিলো তখন পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডির পশ্চিম দিগন্তে। লিয়াকত বাগের সফল জনসভা শেষে সহাস্য বেনজির ভুট্টো গাড়িতে ওঠেন। সানরুপ খোলে দাঁড়িয়ে যান ভক্ত সমর্থকদের বিদায় জানাতে। চারপাশে প্রিয় নেত্রীর উদ্দেশ্যে জয়ধ্বনিরত জনতা, তাদের দিকে প্রসন্ন হাত তোলা নেত্রী- এই সুখময় মুহুর্তটি ছিন্নভিন্ন করে দেয় আততায়ীর বুলেট ও বোমা, পলকের মধ্যে। প্রাণ উৎসর্গ করেন বেনজির মাত্র চুয়ান্ন(৫৪) বছর বয়সে। গনতন্ত্রকামী সাহসী নেত্রী। রাজপথে প্রাণ হারায় অসংখ্য নেতা- কর্মী সমর্থক। নৃশংস ওই হত্যাকাণ্ডে পুরো পাকিস্তান যতোটা কেঁপে ওঠে, ততোটাই কেঁপে ওঠে পুরো বিশ্বের বিবেক। ক্ষোভ ও বেদনা প্রকাশ করে বিশ্বের রাষ্ট্র প্রধান ও রাজনৈতিক নেতাগণ। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ শ্রদ্ধা জানায় অকাল প্রয়াত এই নেত্রীর প্রতি প্রতি, গভীর নিন্দা করে ওই নির্মম ...

লেয়লা

 লেয়লা ---------- ফ্র্যাংকলি বললে ঘটনাটি এমন। তখন ভিয়েনায় থাকতাম। কাজ করতাম ম্যাকডোনাল্ডসে। ভিয়েনা থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে। জায়গাটির নাম শপিং সিটি স্যুদ (Shopping City Sued)। এখানে বেশ বড় একটা শপিং সেন্টার আছে। অনেকটা আমেরিকার ওয়ালমার্ট(Walmart) এর মতো। ম্যাকডোনাল্ডসটিও বেশ বড়। ম্যাক ড্রাইভতো আছেই। বাইরেও আলাদা ম্যাক গার্ডেন আছে। নিজস্ব পার্কিং ব্যবস্থা। আমরা ৬৬ জন এমপ্লয়ি ছিলাম বিভিন্ন দেশের।  একজন ম্যানেজার, চারজন অ্যাসিসটেন্ট ম্যানেজার। লেইট নাইট ডিউটিতে ম্যাকডোনাল্ডসের মাইক্রোতে আমাদের যার যার বাসায় পৌঁছে দেয়া হতো। এক গাড়িতে ইউরোপের একটি দেশে রাত ১২টা/১টার সময় বিভিন্ন দেশের ১০/১২ জন যুবক যুবতী কি হৈ হুল্লোড়টাই না করতাম আমরা! ইরানের মেয়ে লেয়লাকে আমার খুব ভালো লাগতো। খুব সুন্দরী ছিলো লেয়লা। ইরানীরা লায়লা উচ্চারণ করে না। মেয়েটির পুরো নাম ছিলো লেয়লা খাকপুর  (Leila Khakpoor)। শিয়া মুসলিম। শিয়াদের আমার ভালো লাগে। সুন্নীদের মতো এতো বিভক্তি শিয়াদের মধ্যে নেই। ১৯৮০-১৯৮৮ এই নয় বছর ইরাক-ইরান যুদ্ধ ছিলো। ওই সময় অনেক ইরানী ইউরোপে গিয়ে রাজনৈতিক আশ্রয় নিয়েছিলো। লেয়লাও তাদের একজন।...

যায়যায়দিন - মৌচাকে ঢিল: লেখালেখির ভালোবাসা

 যায়যায়দিন - মৌচাকে ঢিল: লেখালেখির ভালোবাসা --------------------------------------------------------------------- বিতর্ক যতোই থাক। বাংলাদেশের ইতিহাসে শফিক রেহমান সম্পাদিত সাপ্তাহিক যায়যায়দিন সবচেয়ে জনপ্রিয় ম্যাগাজিন ছিলো। বিতর্ক কেনো তা পরে লিখছি।  ১৯৮৪ সালের অক্টোবর মাসে প্রথম প্রকাশিত হয়। দাম ছিলো ৩ টাকা। তরুণ, যুবক, বৃদ্ধ, ছাত্রছাত্রী, রাজনীতিদিন সকলের কাছেই সমান জনপ্রিয় ছিলো ম্যাগাজিনটি। বিশেষ করে আধুনিকমনস্ক মানুষের কাছে বিপুল জনপ্রিয় ছিলো ম্যাগাজিনটি। রাজনৈতিকভাবে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জামাত সব দলের কাছেই সমান জনপ্রিয় ছিলো। বাংলাদেশে নিউজপ্রিন্ট দিয়ে প্রচ্ছদ পাতা একমাত্র যায়যায়দিন'ই করেছিলো। বাঘা বাঘা লেখক সাংবাদিকরা লিখতেন যায়যায়দিনে।  'স্বদেশ' কলাম লিখতেন তারিখ ইব্রাহিম। সপ্তাহের রাজনৈতিক বিশ্লেষণ। দারুণ লিখতেন তিনি। তারিখ ইব্রাহিম তাঁর ছদ্মনাম। তিনিই বিভুরঞ্জন সরকার। 'তৃতীয় মত' কলাম লিখতেন খ্যাতিমান সাংবাদিক আবদুল গাফফার চৌধুরী। 'দেশ দেশান্তর' লিখতেন পররাষ্ট্র সচিব ফারুক চৌধুরী, 'দিনের পর দিন' লিখতেন সম্পাদক শফিক রেহমান। আরো কিছু কলাম ছিলো। ...

ল্যাসপেন্সার

 ল্যাসপেন্সার ------------------- পিনাকী ভট্টাচার্য এই শব্দটা বেশি ব্যবহার করেন তার ভিডিওতে। সম্ভবত পিনাকীই এই শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন এবং বাংলাদেশের মানুষের কাছে শব্দটি ব্যাপকভাবে পরিচিতি লাভ করে। অনেকেই মনে করেন শব্দটি হয়তো ইংরেজি। আসলে এটি একটি বাংলা শব্দ।  ল্যাসপেন্সার বা লেসপেন্সার একটি আঞ্চলিক ভাষার শব্দ। টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহসহ উত্তরবঙ্গের কিছু এলাকায় এ শব্দের ব্যবহার হতে শোনা যায়। এর অর্থ শিষ্য, সাগরেদ, মুরিদ বা অপকর্মের সহকারী। সাধারণত খারাপ কাজের সহযোগী হিসেবে ল্যাসপেন্সার ব্যবহার করা হয়।  লেসপেন্সার হলো সেই ধূরন্দর ব্যক্তি যে তার ঊর্ধতনের সকল কাজ সমর্থন করে এবং তা বাস্তবায়নে সহায়তা করে। প্রকাশ্যে ভালোর মুখোশ পরে থাকলেও কার্যত লেসপেন্সারি করে সে তার ঊর্ধতনের সকল অপকর্মকে সমর্থন ও প্রতিষ্ঠা করতে থাকে। Karim Chowdhury  27 October, 2023 Cumilla.

সহবাস

 সহবাস ----------- আমি অতীতের কথাই বেশি লিখি। সব লেখাই  আত্মজৈবনিক। কয়েকদিন হয় একটা কথা মনে পড়ছে। লিখবো কি লিখবো না এ নিয়ে দ্বিধায় ছিলাম। আজ এক বন্ধুকে বলায় সে বললো, স্মৃতি কথা তো স্মৃতিই। এখানে ভালো স্মৃতি থাকবে। খারাপ স্মৃতিও থাকবে। সুখের কথা থাকবে। দুঃখের কথা থাকবে। কান্নার কথা থাকবে। আবার হাসির কথাও থাকবে। তেমনি এক হাসির কথা। আমি তখন ক্লাশ টেনে পড়তাম। বড় আপার ঝাউতলা বাসায় থাকতাম। ছোটবেলা থেকেই আমি একটু অন্য রকম। কেউ বলতো পোংটা, কেউ বলতো বান্দর, কেউ বলতো বৃটিশ, কেউ বলতো ইঁচড়েপাকা। কেউ বলতো মেধাবী। আমাদের দেশের মানুষেরতো মতের শেষ নেই! তো শহর থেকে অনেক দূরের গ্রামের এক ভদ্রলোক এলেন ১৫ দিন আপার বাসায় থাকবেন। সেই আশির দশকে। তিনি বিএ পরীক্ষা দেবেন। ভিক্টোরিয়া কলেজে সীট। শহরে কোনো আত্মীয় নেই। দুলাভাইয়ের দিকে কেমন যেন আত্মীয় তিনি। তাই পরীক্ষা যতোদিন ততোদিন তিনি থাকবেন। তার থাকার জায়গা হলো আমার রুমে। তার নাম আবদুর রউফ। প্রাথমিক কথায় তিনি বললেন, গ্র‍্যাজুয়েশন করে তিনি শিক্ষকতা করবেন। আমি পড়ি টেনে আর তিনি বিএ পরীক্ষা দেবেন। অনেক সিনিয়র বলা যায়। কিন্তু ওই, আমি যে পোংটা। তাই খুব সহজেই ...

সূরা

 ১. সূরা বাকারায় বলা হয়েছে : ‘নিশ্চয় যারা ঈমান এনেছে, যারা ইহুদি হয়েছে এবং খ্রিষ্টান ও ‘সাবেয়ীন’ যারাই আল্লাহ ও আখেরাতে ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য পুরস্কার আছে। তাদের প্রতিপালকের নিকট তাদের কোনো ভয় নেই এবং তারা দুঃখিতও হবে না।’ (আয়াত : ৬২) ২. সূরা মায়েদায় বলা হয়েছে : ‘মোমেনগণ, ইহুদিগণ, সাবেয়ীগণ ও খ্রিষ্টানগণের মধ্যে কেউ আল্লাহ ও আখেরাতের ওপর ঈমান আনলে এবং সৎকার্য করলে তাদের কোনো ভয় নেই এবং তারা দুঃখিত হবে না।’ (আয়াত : ৬৯) ৩. সূরা হজ্বে বলা হয়েছে : ‘যারা ঈমান এনেছে এবং যারা ইহুদি হয়েছে, যারা সাবেয়ী, খ্রিষ্টান ও অগ্নিপূজক এবং যারা মোশরেক হয়েছে কেয়ামতের দিন আল্লাহ তাদের মধ্যে ফয়সালা করে দেবেন। আল্লাহ সমস্ত কিছুর সম্যক প্রত্যক্ষকারী।’ (আয়াত : ১৭)

জন্মদিন

 জন্মদিন  ------------- আমাদের বাবা মায়েরা আগে জন্মের সময় জন্ম তারিখ লিখে রাখতেন না। বাংলা মাসের হিসেবে বিশেষ কোনো ঘটনার কথা মনে রেখে জন্ম তারিখ মনে রাখতেন। পরে অনুমান ভিত্তিক একটা জন্ম তারিখ দিয়ে দিতেন। স্কুলে ভর্তির সময় শিক্ষকরা নিজের পছন্দ মতো একটা জন্ম তারিখ দিতেন। আবার নবম শ্রেণিতে রেজিস্ট্রেশনের সময় আরেকটু কমিয়ে শিক্ষকরা আরেকটা জন্ম তারিখ দিতেন।  ছেলেদের চাকরিতে ঢুকার বয়স যাতে বেশি হয়ে না যায় এবং বিয়েশাদীর ব্যাপারে মেয়েদের বয়স যেনো একটু কম দেখানো যায় সেই বিবেচনায়ও অনেক অভিবাবক মেয়েদের বয়স স্কুলে ভর্তির সময় অথবা বিয়ের কাবিনে ইচ্ছা করেই ২/১ বছর কেউ আরো বেশি কমিয়ে দেন।  আর যারা বিদেশে বিশেষ করে ইউরোপ-আমেরিকায় গিয়ে রাজনৈতিক আশ্রয় নেন তারাও নতুন জন্ম তারিখ দেন। এখন মধ্যপ্রাচ্যে যেতেও অনেকে জন্ম তারিখ পরিবর্তন করে পাসপোর্ট করেন। কেউ বয়স বাড়িয়ে দেন কেউ আবার কমিয়ে দেন।  এই হিসেবে বাংলাদেশের প্রায় অর্ধেকরও বেশি নাগরিকের জন্ম তারিখই ভুয়া এবং অনেকেরই আসল জন্মদিন এবং লিখিত জন্মদিনের মধ্যে কোনো মিল নেই। অনেকের একাধিক জন্মদিন আছে। স্কুল, কলেজ, পাসপোর্ট  এবং অন্যান্...

ইহুদীরা

 ইসরাইল- ফিলিস্তিন সংঘাত ----------------------------------------- ১৯৪৮-৪৯, ১৯৫৬, ১৯৬৭, ১৯৭৩, ১৯৮২, ২০০৬ এই ছয় বার পূর্ণ মাত্রায় আরব- ইসরাইল যুদ্ধ হয়েছিলো। একবারও আরবরা জিততে পারেনি। ২২টি মুসলিম দেশ নিয়ে আরব লীগ। আজ পর্যন্ত কোনো বিষয়ে তারা একমত হতে পারেনি। কেনো? The Arab League  formally the League of Arab States is a regional organization in the Arab world, which is located in North Africa, West Asia, and part of East Africa. The Arab League was formed in Cairo on 22 March 1945, initially with six members: Egypt, Iraq, Transjordan, Lebanon, Saudi Arabia, and Yemen joined as a member on 5 May 1945. Currently, the League has 22 members. Headquarter: Cairo, Egypt.  Official Language: Arabic ৫৭টি দেশ দেশ নিয়ে অর্গেনাইজেশন অফ ইসলামিক কনফারেন্স। গত কিছুদিনের যুদ্ধে ওআইসি কিছুই করেনি। The Organisation of Islamic Cooperation (OIC) is the second largest inter-governmental organisation after the United Nations, with the membership of 57 states, covering four continents. The OIC is...